‘স্টেশন মাস্টারের ভুল সিগন্যালের’ কারণে পূর্ব নির্ধারিত স্টপেজে না থেমেই চট্টগ্রামগামী ‘চট্টলা এক্সপ্রেস’ ট্রেন চলে যায়, ফলে একদল যাত্রী ট্রেন ধরতে না পেরে দুর্ভোগে পড়েন।
ঘটনাটি ঘটে রোববার (১৩ জুলাই) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে। ঘটনাটিকে গুরুত্ব দিয়ে রেল কর্তৃপক্ষ নাঙ্গলকোট স্টেশন মাস্টার রূপন চন্দ্রশীল, ট্রেনচালক আবির হোসেন, সহকারী চালক এবং গার্ডসহ চারজনকে সাময়িক বরখাস্ত করেছে। পাশাপাশি ঘটনা তদন্তে তিন সদস্যের একটি কমিটিও গঠন করা হয়েছে।
কী ঘটেছিল?
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা চট্টলা এক্সপ্রেস ট্রেনটির নাঙ্গলকোট স্টেশনে থেমে যাত্রী ওঠা-নামা করার কথা ছিল। কিন্তু ভুল সিগন্যালের কারণে ট্রেনটি থামেনি। যাত্রীরা হতভম্ব হয়ে পড়ে এবং পরে স্টেশন মাস্টারকে ঘেরাও করে বিক্ষোভ করেন।
তাদের অভিযোগে সাড়া দিয়ে পরে সুবর্ণ এক্সপ্রেস ট্রেনটি নাঙ্গলকোটে থামিয়ে চট্টগ্রামগামী যাত্রীদের তোলা হয়।
দায় এড়াতে পরস্পরকে দোষারোপ
স্টেশন মাস্টার রূপন চন্দ্রশীল বলেন, “আমি লাকসাম কেবিনে দায়িত্বপ্রাপ্ত মাস্টার শিমুল মজুমদারকে চট্টলা এক্সপ্রেসকে থামানোর জন্য বলেছিলাম। কিন্তু তিনি সম্ভবত ভুল করে সুবর্ণ এক্সপ্রেসকে থামানোর ব্যবস্থা করেন।”
অন্যদিকে কেবিন মাস্টার শিমুল মজুমদার বলেন, “আমি সঠিক ট্রেন নম্বর দিয়েছি। তবে চালক ও গার্ড তো দেখতে পাচ্ছিলেন স্টপেজ, তারাও দায়িত্ব এড়িয়ে যেতে পারেন না।”
রেল কর্তৃপক্ষ কী বলছে?
কুমিল্লা রেলওয়ের উপ-সহকারী প্রকৌশলী লিয়াকত আলী মজুমদার বলেন, “ঘটনাটি খুবই দুঃখজনক। চারজনকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়েছে। তদন্ত কমিটি কাজ শুরু করেছে, প্রতিবেদন পেলে চূড়ান্ত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
সোমবার, ১৪ জুলাই ২০২৫
‘স্টেশন মাস্টারের ভুল সিগন্যালের’ কারণে পূর্ব নির্ধারিত স্টপেজে না থেমেই চট্টগ্রামগামী ‘চট্টলা এক্সপ্রেস’ ট্রেন চলে যায়, ফলে একদল যাত্রী ট্রেন ধরতে না পেরে দুর্ভোগে পড়েন।
ঘটনাটি ঘটে রোববার (১৩ জুলাই) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে। ঘটনাটিকে গুরুত্ব দিয়ে রেল কর্তৃপক্ষ নাঙ্গলকোট স্টেশন মাস্টার রূপন চন্দ্রশীল, ট্রেনচালক আবির হোসেন, সহকারী চালক এবং গার্ডসহ চারজনকে সাময়িক বরখাস্ত করেছে। পাশাপাশি ঘটনা তদন্তে তিন সদস্যের একটি কমিটিও গঠন করা হয়েছে।
কী ঘটেছিল?
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা চট্টলা এক্সপ্রেস ট্রেনটির নাঙ্গলকোট স্টেশনে থেমে যাত্রী ওঠা-নামা করার কথা ছিল। কিন্তু ভুল সিগন্যালের কারণে ট্রেনটি থামেনি। যাত্রীরা হতভম্ব হয়ে পড়ে এবং পরে স্টেশন মাস্টারকে ঘেরাও করে বিক্ষোভ করেন।
তাদের অভিযোগে সাড়া দিয়ে পরে সুবর্ণ এক্সপ্রেস ট্রেনটি নাঙ্গলকোটে থামিয়ে চট্টগ্রামগামী যাত্রীদের তোলা হয়।
দায় এড়াতে পরস্পরকে দোষারোপ
স্টেশন মাস্টার রূপন চন্দ্রশীল বলেন, “আমি লাকসাম কেবিনে দায়িত্বপ্রাপ্ত মাস্টার শিমুল মজুমদারকে চট্টলা এক্সপ্রেসকে থামানোর জন্য বলেছিলাম। কিন্তু তিনি সম্ভবত ভুল করে সুবর্ণ এক্সপ্রেসকে থামানোর ব্যবস্থা করেন।”
অন্যদিকে কেবিন মাস্টার শিমুল মজুমদার বলেন, “আমি সঠিক ট্রেন নম্বর দিয়েছি। তবে চালক ও গার্ড তো দেখতে পাচ্ছিলেন স্টপেজ, তারাও দায়িত্ব এড়িয়ে যেতে পারেন না।”
রেল কর্তৃপক্ষ কী বলছে?
কুমিল্লা রেলওয়ের উপ-সহকারী প্রকৌশলী লিয়াকত আলী মজুমদার বলেন, “ঘটনাটি খুবই দুঃখজনক। চারজনকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়েছে। তদন্ত কমিটি কাজ শুরু করেছে, প্রতিবেদন পেলে চূড়ান্ত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”