যশোরের বকুলতলায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের একটি ম্যুরাল ভেঙে একই জায়গায় ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ নির্মাণের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয়েছে।
সোমবার দুপুরে জেলা প্রশাসক মো. আজাহারুল ইসলাম আনুষ্ঠানিকভাবে এ নির্মাণ কাজের উদ্বোধন করেন।
জেলা প্রশাসনের তত্ত্বাবধানে সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়, মুক্তিযোদ্ধাবিষয়ক মন্ত্রণালয় এবং গৃহায়ণ ও গণপূর্ত বিভাগের যৌথ উদ্যোগে স্মৃতিস্তম্ভটি নির্মিত হচ্ছে। প্রায় ১৪ লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মাণাধীন এই স্তম্ভটির উচ্চতা হবে ১৮ ফুট এবং প্রস্থ ৬ ফুট। এতে ২০২৪ সালের জুলাই আন্দোলনের সময়কার উত্তাল স্লোগানগুলো খোদাই করে রাখা হবে।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন আন্দোলনে নিহতদের পরিবারের সদস্য, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা-কর্মী, স্থানীয় রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব এবং বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষ। অনুষ্ঠানের শুরুতে শহীদদের স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।
জেলা প্রশাসক মো. আজাহারুল ইসলাম বলেন, “১৯৭১ সালে আমরা বহিরাগত শত্রুর বিরুদ্ধে স্বাধীনতা অর্জন করেছিলাম। কিন্তু ২০২৪ সালে আমাদের লড়তে হয়েছে দেশের ভেতরের এক ফ্যাসিবাদী শক্তির বিরুদ্ধে। সেই রক্তক্ষয়ী সংগ্রামকে স্মরণ করতেই এই স্মৃতিস্তম্ভ।”
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবুল বাসার, জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন, জামায়াতের জেলা সেক্রেটারি আবু জাফর সিদ্দিকী, এনসিপি সদস্য নুরুজ্জামান এবং নিহতদের পরিবারের প্রতিনিধিরা।
সোমবার, ১৪ জুলাই ২০২৫
যশোরের বকুলতলায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের একটি ম্যুরাল ভেঙে একই জায়গায় ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ নির্মাণের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয়েছে।
সোমবার দুপুরে জেলা প্রশাসক মো. আজাহারুল ইসলাম আনুষ্ঠানিকভাবে এ নির্মাণ কাজের উদ্বোধন করেন।
জেলা প্রশাসনের তত্ত্বাবধানে সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়, মুক্তিযোদ্ধাবিষয়ক মন্ত্রণালয় এবং গৃহায়ণ ও গণপূর্ত বিভাগের যৌথ উদ্যোগে স্মৃতিস্তম্ভটি নির্মিত হচ্ছে। প্রায় ১৪ লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মাণাধীন এই স্তম্ভটির উচ্চতা হবে ১৮ ফুট এবং প্রস্থ ৬ ফুট। এতে ২০২৪ সালের জুলাই আন্দোলনের সময়কার উত্তাল স্লোগানগুলো খোদাই করে রাখা হবে।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন আন্দোলনে নিহতদের পরিবারের সদস্য, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা-কর্মী, স্থানীয় রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব এবং বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষ। অনুষ্ঠানের শুরুতে শহীদদের স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।
জেলা প্রশাসক মো. আজাহারুল ইসলাম বলেন, “১৯৭১ সালে আমরা বহিরাগত শত্রুর বিরুদ্ধে স্বাধীনতা অর্জন করেছিলাম। কিন্তু ২০২৪ সালে আমাদের লড়তে হয়েছে দেশের ভেতরের এক ফ্যাসিবাদী শক্তির বিরুদ্ধে। সেই রক্তক্ষয়ী সংগ্রামকে স্মরণ করতেই এই স্মৃতিস্তম্ভ।”
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবুল বাসার, জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন, জামায়াতের জেলা সেক্রেটারি আবু জাফর সিদ্দিকী, এনসিপি সদস্য নুরুজ্জামান এবং নিহতদের পরিবারের প্রতিনিধিরা।