নিখোঁজের একদিন পর ময়মনসিংহ সদরের পরিত্যক্ত একটি পুকুর থেকে দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। গত রবিবার সকালে ময়মনসিংহ সদরের দাপুনিয়া ইউনিয়নের কাওয়ালটি এলাকার পুকুর থেকে এই দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার করা হয়। নিহতরা হলেন পিয়াদা বাড়ির আসাদুজ্জামানের ছেলে রেজুয়ান আহমেদ (৫) এবং আরিফ রব্বানীর ছেলে হুসাইন (৪)। সম্পর্কে তারা চাচা-ভাতিজা।
পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, গত শনিবার সকাল ১১টার দিকে রেজুয়ান ও হুসাইন নিজ বাড়ির উঠানে খেলা করছিল। এরপর হঠাৎ করেই তারা নিখোঁজ হয়ে যায়। পরিবার ও আশপাশের লোকজন সারাদিন ও রাতজুড়ে তাদের খোঁজাখুঁজি করে তাদের সন্ধান মেলেনি। পরে গত রবিবার সকাল ১০টার দিকে বাড়ির পাশের একটি ময়লা আবর্জনাযুক্ত পরিত্যক্ত পুকুরে দুই শিশুর জুতা ভেসে থাকতে দেখে সন্দেহ হয় পরিবারের লোকজনের। পরে পুকুরে খোঁজাখুঁজি করে দুই শিশুর মরদেহ পাওয়া যায়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে মরদেহ দুটি উদ্ধার করে।
নিহত হুসাইনের বড় ভাই আব্দুল কাদির জানান, গতকাল সকাল থেকেই আমরা দুই শিশুর কোনো খোঁজ পাচ্ছিলাম না।
আজ যে পুকুরে তাদের লাশ পাওয়া গেছে, সেখানে তারা খেলতে যায়নি- এটা আমাদের নিশ্চিত জানা। পুকুরটি অনেকদিন ধরে ব্যবহার হয়নি, ময়লা-আবর্জনায় ভর্তি। কীভাবে তারা সেখানে গেল, বুঝে উঠতে পারছি না। থানা পুলিশ লাশ নিয়ে গিয়েছিল, তবে আমাদের কোনো অভিযোগ না থাকায় পুলিশ লাশ আমাদের কাছে হস্তান্তর করেছে।
এ ব্যাপারে ময়মনসিংহ কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শিবিরুল ইসলাম বলেন, খবর পেয়ে বাড়ির পাশের একটি ময়লা আবর্জনাযুক্ত পরিত্যক্ত পুকুর থেকে দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তবে পরিবারের পক্ষ থেকে কোন অভিযোগ না থাকায় আইনি প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
সোমবার, ১৪ জুলাই ২০২৫
নিখোঁজের একদিন পর ময়মনসিংহ সদরের পরিত্যক্ত একটি পুকুর থেকে দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। গত রবিবার সকালে ময়মনসিংহ সদরের দাপুনিয়া ইউনিয়নের কাওয়ালটি এলাকার পুকুর থেকে এই দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার করা হয়। নিহতরা হলেন পিয়াদা বাড়ির আসাদুজ্জামানের ছেলে রেজুয়ান আহমেদ (৫) এবং আরিফ রব্বানীর ছেলে হুসাইন (৪)। সম্পর্কে তারা চাচা-ভাতিজা।
পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, গত শনিবার সকাল ১১টার দিকে রেজুয়ান ও হুসাইন নিজ বাড়ির উঠানে খেলা করছিল। এরপর হঠাৎ করেই তারা নিখোঁজ হয়ে যায়। পরিবার ও আশপাশের লোকজন সারাদিন ও রাতজুড়ে তাদের খোঁজাখুঁজি করে তাদের সন্ধান মেলেনি। পরে গত রবিবার সকাল ১০টার দিকে বাড়ির পাশের একটি ময়লা আবর্জনাযুক্ত পরিত্যক্ত পুকুরে দুই শিশুর জুতা ভেসে থাকতে দেখে সন্দেহ হয় পরিবারের লোকজনের। পরে পুকুরে খোঁজাখুঁজি করে দুই শিশুর মরদেহ পাওয়া যায়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে মরদেহ দুটি উদ্ধার করে।
নিহত হুসাইনের বড় ভাই আব্দুল কাদির জানান, গতকাল সকাল থেকেই আমরা দুই শিশুর কোনো খোঁজ পাচ্ছিলাম না।
আজ যে পুকুরে তাদের লাশ পাওয়া গেছে, সেখানে তারা খেলতে যায়নি- এটা আমাদের নিশ্চিত জানা। পুকুরটি অনেকদিন ধরে ব্যবহার হয়নি, ময়লা-আবর্জনায় ভর্তি। কীভাবে তারা সেখানে গেল, বুঝে উঠতে পারছি না। থানা পুলিশ লাশ নিয়ে গিয়েছিল, তবে আমাদের কোনো অভিযোগ না থাকায় পুলিশ লাশ আমাদের কাছে হস্তান্তর করেছে।
এ ব্যাপারে ময়মনসিংহ কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শিবিরুল ইসলাম বলেন, খবর পেয়ে বাড়ির পাশের একটি ময়লা আবর্জনাযুক্ত পরিত্যক্ত পুকুর থেকে দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তবে পরিবারের পক্ষ থেকে কোন অভিযোগ না থাকায় আইনি প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।