ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলার মূলগ্রাম ইউনিয়নের ডাবিরঘর গ্রামে মুদি দোকানের বকেয়া টাকা চাওয়াকে কেন্দ্র করে দু’পক্ষের সংঘর্ষে অন্তত ছয়জন নারী-পুরুষ আহত হয়েছেন। আহতরা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গতকাল রোববার মুদি দোকানি নুর আলম তার দোকান খোলার পর একই গ্রামের কবির ও তার দলবল অতর্কিতভাবে নুর আলমের ওপর হামলা চালায়। নুর আলমের চিৎকারে তার আত্মীয় স্বজন ছুটে এলে উভয়পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বেঁধে যায়। এ সময় দু’পক্ষের মধ্যে হাতাহাতি ও মারধরের ঘটনা ঘটে।
আহত নুর আলমের ছেলে সাব্বির আলম জানান, আমরা স্থানীয় মহিলা মেম্বার বিউটি বেগম ও তার স্বামী কবিরের কাছ থেকে ৩৩ হাজার টাকা বকেয়া পাওনা। গত শনিবার রাতে আমার বাবা কবিরের কাছে বাকি টাকা চাইলে তাদের মধ্যে বাকবিতণ্ডা ও ধাক্কাধাক্কি হয়। এরপর রোববার সকালে কবির ও তার লোকজন অতর্কিতে আমাদের ওপর হামলা চালায়। এতে আমার বাবা নুর আলমসহ দাদা আবদুর রাজ্জাক, দাদি নুরজাহান বেগম ও চাচি রুপা বেগম গুরুতর আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি আছেন।
সোমবার, ১৪ জুলাই ২০২৫
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলার মূলগ্রাম ইউনিয়নের ডাবিরঘর গ্রামে মুদি দোকানের বকেয়া টাকা চাওয়াকে কেন্দ্র করে দু’পক্ষের সংঘর্ষে অন্তত ছয়জন নারী-পুরুষ আহত হয়েছেন। আহতরা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গতকাল রোববার মুদি দোকানি নুর আলম তার দোকান খোলার পর একই গ্রামের কবির ও তার দলবল অতর্কিতভাবে নুর আলমের ওপর হামলা চালায়। নুর আলমের চিৎকারে তার আত্মীয় স্বজন ছুটে এলে উভয়পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বেঁধে যায়। এ সময় দু’পক্ষের মধ্যে হাতাহাতি ও মারধরের ঘটনা ঘটে।
আহত নুর আলমের ছেলে সাব্বির আলম জানান, আমরা স্থানীয় মহিলা মেম্বার বিউটি বেগম ও তার স্বামী কবিরের কাছ থেকে ৩৩ হাজার টাকা বকেয়া পাওনা। গত শনিবার রাতে আমার বাবা কবিরের কাছে বাকি টাকা চাইলে তাদের মধ্যে বাকবিতণ্ডা ও ধাক্কাধাক্কি হয়। এরপর রোববার সকালে কবির ও তার লোকজন অতর্কিতে আমাদের ওপর হামলা চালায়। এতে আমার বাবা নুর আলমসহ দাদা আবদুর রাজ্জাক, দাদি নুরজাহান বেগম ও চাচি রুপা বেগম গুরুতর আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি আছেন।