ভালুকায় দুই শিশু সন্তান ও মাকে গলাকেটে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। সোমবার(১৪-৭-২০২৫) সকালে খবর পেয়ে ভালুকা পৌর সভার পনাশাইল রোডে স্থানীয় হাইয়ুমের ভাড়া বাসা হতে মা ও দুই শিশুর জবাই করা লাশ উদ্ধার করেছে ভালুকা মডেল থানা পুলিশ।
হত্যাকান্ডের শিকার তিনজন হলেন, নেত্রকোণা জেলার কেন্দোয়া উপজেলার সেনের বাজার এলাকার মো. রফিকুল ইসলামের স্ত্রী ময়না বেগম (২৫), মেয়ে রাইসা (৭) ও ছেলে নীরব (২)।
এলাকাবাসী ও থানা সূত্রে জানা যায়, ভালুকা পৌর সভার পনাশাইল রোডের হাইয়ুম মিয়ার বাসায় স্ত্রী সন্তান নিয়ে ভাড়ায় বসবাস করতেন নেত্রকোণা কেন্দোয়ার সেনের বাজার এলাকার মো. রফিকুল ইসলাম ও তার ছোট ভাই নজরুল ইসলাম। রফিকুল ইসলাম ভালুকার কাঠালীর একটি পোশাক কারখানায় কাজ করেন। অপরদিকে ছোট ভাই নজরুল ইসলাম পৌর এলাকায় অটোরিকশা চালাতেন।
সোমবার সকালে রফিকুল ইসলাম কর্মস্থল থেকে ফিরে বাসার গেইট বন্ধ দেখেতে পান। পরে, দীর্ঘ সময় ডাকাডাকি করেও সাড়াশব্দ না পেয়ে বাড়ী ওয়ালার সহযোগিতায় গেইটের তালা ভেঙে ঘরে প্রবেশ করে বিছানার উপর স্ত্রীসহ দুই সন্তানকে গলাকাটা অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখেন। পরে থানায় খবর দিলে পুলিশ নিহতদের লাশ উদ্ধার করে। ঘটনার পর থেকে একই বাসার পাশের কক্ষে বসবাসকারী রফিকুলের ভাই নজরুল ইসলাম পলাতক রয়েছেন বলে জানা গেছে।
ভালুকা মডেল থানার ওসি হুমায়ূন কবির জানান, মাসহ দুই সন্তানকে গলাকেটে হত্যার ঘটনাটি খুবই হৃদয় বিদারক। লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেল মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে। বিষয়টি জোর তদন্ত চলছে। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
সোমবার, ১৪ জুলাই ২০২৫
ভালুকায় দুই শিশু সন্তান ও মাকে গলাকেটে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। সোমবার(১৪-৭-২০২৫) সকালে খবর পেয়ে ভালুকা পৌর সভার পনাশাইল রোডে স্থানীয় হাইয়ুমের ভাড়া বাসা হতে মা ও দুই শিশুর জবাই করা লাশ উদ্ধার করেছে ভালুকা মডেল থানা পুলিশ।
হত্যাকান্ডের শিকার তিনজন হলেন, নেত্রকোণা জেলার কেন্দোয়া উপজেলার সেনের বাজার এলাকার মো. রফিকুল ইসলামের স্ত্রী ময়না বেগম (২৫), মেয়ে রাইসা (৭) ও ছেলে নীরব (২)।
এলাকাবাসী ও থানা সূত্রে জানা যায়, ভালুকা পৌর সভার পনাশাইল রোডের হাইয়ুম মিয়ার বাসায় স্ত্রী সন্তান নিয়ে ভাড়ায় বসবাস করতেন নেত্রকোণা কেন্দোয়ার সেনের বাজার এলাকার মো. রফিকুল ইসলাম ও তার ছোট ভাই নজরুল ইসলাম। রফিকুল ইসলাম ভালুকার কাঠালীর একটি পোশাক কারখানায় কাজ করেন। অপরদিকে ছোট ভাই নজরুল ইসলাম পৌর এলাকায় অটোরিকশা চালাতেন।
সোমবার সকালে রফিকুল ইসলাম কর্মস্থল থেকে ফিরে বাসার গেইট বন্ধ দেখেতে পান। পরে, দীর্ঘ সময় ডাকাডাকি করেও সাড়াশব্দ না পেয়ে বাড়ী ওয়ালার সহযোগিতায় গেইটের তালা ভেঙে ঘরে প্রবেশ করে বিছানার উপর স্ত্রীসহ দুই সন্তানকে গলাকাটা অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখেন। পরে থানায় খবর দিলে পুলিশ নিহতদের লাশ উদ্ধার করে। ঘটনার পর থেকে একই বাসার পাশের কক্ষে বসবাসকারী রফিকুলের ভাই নজরুল ইসলাম পলাতক রয়েছেন বলে জানা গেছে।
ভালুকা মডেল থানার ওসি হুমায়ূন কবির জানান, মাসহ দুই সন্তানকে গলাকেটে হত্যার ঘটনাটি খুবই হৃদয় বিদারক। লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেল মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে। বিষয়টি জোর তদন্ত চলছে। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।