পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলার ৭টি ইউনিয়নের কিষানীরা মাচায় বিষমুক্ত ধুন্দল সবজি চাষ করে সফলতা অর্জন করছে। ধুন্দল সবজি চাষ করে কিষানীরা কম খরচে দ্বিগুন লাভ করছে। উপজেলার প্রতিটি হাট-বাজারে ধুন্দলের চাহিদা বেশী থাকায় কিষানীরা লাভবান হচ্ছে। ধুন্দল চাষে লোকসানের সম্ভাবনা কম থাকে। ফলে উপজেলার কৃষানিরা ধুন্দল চাষের দিকে ঝুঁকছে। বর্ষা মৌসুমে ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা পেতে কিষানীরা মাচা পদ্ধতি ব্যবহার করছে। বর্ষাকালে ফসলি জমি পানিতে ডুবে থাকায় কিষানীরা বাঁশ দিয়ে মাচা তৈরি করে সবজি ফসল উৎপাদন করছে। বর্ষা মৌসুমে জলাবদ্ধতার কারনে জমিতে সবজি ফসল উৎপাদন করা সম্ভব হয় না। ফলে উচু কৃষি জমি এবং জলাবদ্ধ জমির উপর মাঁচা তৈরি করে বিষমুক্ত ধুন্দল সবজি চাষ করছে।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের পরামর্শে উপজেলার ৭টি ইউনিয়নের ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষক-কিষানীরা মাচা তৈরি করে সবজি উৎপাদন করছে। উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের গছানী, দশমিনা সদর ইউনিয়নের লক্ষীপুর, রণগোপালদী ইউনিয়নের আউলিয়াপুর, বহরমপুর ইউনিয়নের দক্ষিন বহরমপুর, বেতাগী-সানকিপুর ইউনিয়নের বড়গোপালদী, আলীপুরা ইউনিয়নের খলিশাখালী গ্রামের সবজি চাষীরা মাচা তৈরি ব্যবহার করে ধুন্দল সবজি চাষ করছে। মাচায় চাষ করে কিষানীরা বারমাস বিষমুক্ত বিভিন্ন ধরনের সবজি উৎপাদন করতে পারছে। ধুন্দল সবজি চাষে ব্যয় কম হওয়ায় কিষানীরা অধিক লাভের স্বপ্ন দেখছে। এই সবজি একটি লাভজনক ফসল যা অল্প খরচে দ্বিগুন পরিমানে লাভ করা যায়।
এই বিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মো.জাফর আহমেদ দৈনিক সংবাদ প্রতিনিধিকে বলেন, ধুন্দল সবজি ফসল উৎপাদনে কৃষানিরা ব্যাপক সফলতা অর্জন করছে। মাচা তৈরি করে উপজেলার ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষানিরা সারা বছর সবজি চাষ করতে পারছে। এছাড়া ধুন্দল একটি লাভজনক সবজি ফসল।
সোমবার, ১৪ জুলাই ২০২৫
পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলার ৭টি ইউনিয়নের কিষানীরা মাচায় বিষমুক্ত ধুন্দল সবজি চাষ করে সফলতা অর্জন করছে। ধুন্দল সবজি চাষ করে কিষানীরা কম খরচে দ্বিগুন লাভ করছে। উপজেলার প্রতিটি হাট-বাজারে ধুন্দলের চাহিদা বেশী থাকায় কিষানীরা লাভবান হচ্ছে। ধুন্দল চাষে লোকসানের সম্ভাবনা কম থাকে। ফলে উপজেলার কৃষানিরা ধুন্দল চাষের দিকে ঝুঁকছে। বর্ষা মৌসুমে ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা পেতে কিষানীরা মাচা পদ্ধতি ব্যবহার করছে। বর্ষাকালে ফসলি জমি পানিতে ডুবে থাকায় কিষানীরা বাঁশ দিয়ে মাচা তৈরি করে সবজি ফসল উৎপাদন করছে। বর্ষা মৌসুমে জলাবদ্ধতার কারনে জমিতে সবজি ফসল উৎপাদন করা সম্ভব হয় না। ফলে উচু কৃষি জমি এবং জলাবদ্ধ জমির উপর মাঁচা তৈরি করে বিষমুক্ত ধুন্দল সবজি চাষ করছে।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের পরামর্শে উপজেলার ৭টি ইউনিয়নের ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষক-কিষানীরা মাচা তৈরি করে সবজি উৎপাদন করছে। উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের গছানী, দশমিনা সদর ইউনিয়নের লক্ষীপুর, রণগোপালদী ইউনিয়নের আউলিয়াপুর, বহরমপুর ইউনিয়নের দক্ষিন বহরমপুর, বেতাগী-সানকিপুর ইউনিয়নের বড়গোপালদী, আলীপুরা ইউনিয়নের খলিশাখালী গ্রামের সবজি চাষীরা মাচা তৈরি ব্যবহার করে ধুন্দল সবজি চাষ করছে। মাচায় চাষ করে কিষানীরা বারমাস বিষমুক্ত বিভিন্ন ধরনের সবজি উৎপাদন করতে পারছে। ধুন্দল সবজি চাষে ব্যয় কম হওয়ায় কিষানীরা অধিক লাভের স্বপ্ন দেখছে। এই সবজি একটি লাভজনক ফসল যা অল্প খরচে দ্বিগুন পরিমানে লাভ করা যায়।
এই বিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মো.জাফর আহমেদ দৈনিক সংবাদ প্রতিনিধিকে বলেন, ধুন্দল সবজি ফসল উৎপাদনে কৃষানিরা ব্যাপক সফলতা অর্জন করছে। মাচা তৈরি করে উপজেলার ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষানিরা সারা বছর সবজি চাষ করতে পারছে। এছাড়া ধুন্দল একটি লাভজনক সবজি ফসল।