ঢাকার দোহার উপজলায় পদ্মায় নদীতে চায়না দুয়ারি উঠাতে গিয়ে নিখোঁজ হওয়া সোবহান মোল্লা (৬৫) নামে এক বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল রোববার সকালে নারিশা ইউনিয়নের মেঘুলা এলাকায় পদ্মা নদীতে সোবহান মোল্লার মরদেহ ভাসমান অবস্থায় দেখতে পেয়ে স্থানীয় ও পরিবারের লোকজন উদ্ধার করে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শনিবার বিকেল ৩টার দিকে উপজেলার পদ্মা নদীতে প্রতিদিনের এত সোবহান মোল্লা বাড়ি থেকে মাছ ধরার চায়না দুয়ারি উঠাতে যায়। আসরের সময় হয়ে গেলেও তিনি বাড়িতে ফিরে না আসায় পরিবারের লোকজন নদীর পাড়ে গিয়ে খোঁজাখুঁজি করতে থাকেন। কোথাও খুঁজে না পেয়ে পদ্মা নদীতে যেখানে মাছ ধরার চায়না দুয়ারি পাতেন সেখানে পরিবারের লোকজন ও স্থানীয়রা খোঁজার জন্য পানিতে নেমে পড়ে। পানিতে কিছুক্ষণ খোঁজাখুঁজির পর সোবহান মোল্লার লুঙ্গি ও গামছা পরিবারের লোকজন খুঁজে পায়। তখন তারা নিশ্চিত হয় যে, সোবহান মোল্লা পানিতে ডুবে গিয়েছে। নিখোঁজের সংবাদে স্থানীয় এলাকাবাসীর সহায়তায় রাত সাড়ে নয়টা পর্যন্ত পানিতে ডুবিয়ে ডুবিয়ে খোঁজ করে সোবহান মোল্লার পরিবারের সদস্যরা। তবুও সোবহান মোল্লাকে খুঁজে পাওয়া যায়নি। এদিকে দোহার ফায়ার সার্ভিসের লোকদের জানালেও তারা ঘটনাস্থলে পৌঁছায়নি বলে স্থানীয়রা অভিযোগ করেন। রোববার সকালে উপজেলার নারিশা ইউনিয়নের মেঘুলা এলাকায় পদ্মা নদীতে সোবহানের মরদেহ ভাসমান অবস্থায় দেখতে পেয়ে পরিবারের লোকজন ও স্থানীয়রা উদ্ধার করে দাফন কাজ সম্পন্ন করেন। নিখোঁজ সোবহান মোল্লা ছোটবেলা থেকেই পদ্মায় মাছ শিকার করতেন বলে পরিবারের লোকজন জানায়।
সোমবার, ১৪ জুলাই ২০২৫
ঢাকার দোহার উপজলায় পদ্মায় নদীতে চায়না দুয়ারি উঠাতে গিয়ে নিখোঁজ হওয়া সোবহান মোল্লা (৬৫) নামে এক বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল রোববার সকালে নারিশা ইউনিয়নের মেঘুলা এলাকায় পদ্মা নদীতে সোবহান মোল্লার মরদেহ ভাসমান অবস্থায় দেখতে পেয়ে স্থানীয় ও পরিবারের লোকজন উদ্ধার করে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শনিবার বিকেল ৩টার দিকে উপজেলার পদ্মা নদীতে প্রতিদিনের এত সোবহান মোল্লা বাড়ি থেকে মাছ ধরার চায়না দুয়ারি উঠাতে যায়। আসরের সময় হয়ে গেলেও তিনি বাড়িতে ফিরে না আসায় পরিবারের লোকজন নদীর পাড়ে গিয়ে খোঁজাখুঁজি করতে থাকেন। কোথাও খুঁজে না পেয়ে পদ্মা নদীতে যেখানে মাছ ধরার চায়না দুয়ারি পাতেন সেখানে পরিবারের লোকজন ও স্থানীয়রা খোঁজার জন্য পানিতে নেমে পড়ে। পানিতে কিছুক্ষণ খোঁজাখুঁজির পর সোবহান মোল্লার লুঙ্গি ও গামছা পরিবারের লোকজন খুঁজে পায়। তখন তারা নিশ্চিত হয় যে, সোবহান মোল্লা পানিতে ডুবে গিয়েছে। নিখোঁজের সংবাদে স্থানীয় এলাকাবাসীর সহায়তায় রাত সাড়ে নয়টা পর্যন্ত পানিতে ডুবিয়ে ডুবিয়ে খোঁজ করে সোবহান মোল্লার পরিবারের সদস্যরা। তবুও সোবহান মোল্লাকে খুঁজে পাওয়া যায়নি। এদিকে দোহার ফায়ার সার্ভিসের লোকদের জানালেও তারা ঘটনাস্থলে পৌঁছায়নি বলে স্থানীয়রা অভিযোগ করেন। রোববার সকালে উপজেলার নারিশা ইউনিয়নের মেঘুলা এলাকায় পদ্মা নদীতে সোবহানের মরদেহ ভাসমান অবস্থায় দেখতে পেয়ে পরিবারের লোকজন ও স্থানীয়রা উদ্ধার করে দাফন কাজ সম্পন্ন করেন। নিখোঁজ সোবহান মোল্লা ছোটবেলা থেকেই পদ্মায় মাছ শিকার করতেন বলে পরিবারের লোকজন জানায়।