দিনাজপুরের বিরামপুর পৌর শহরে সোমবার,(১৪ জুলাই ২০২৫) দুপুর ১২টার দিকে উপজেলা প্রশাসন ও স্বাস্থ্য বিভাগ যৌথভাবে তিনটি বেসরকারি চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানে অভিযান পরিচালনা করে। লাইসেন্স নবায়ন না থাকা, ভুয়া নার্স নিয়োগ এবং অব্যবস্থাপনার অভিযোগে এসব প্রতিষ্ঠানে জরিমানা আদায়সহ একজনকে আটক করা হয়েছে।
অভিযানে প্রথমে রাজু ডায়াগনস্টিক সেন্টারের লাইসেন্স নবায়ন না থাকা এবং অন্যান্য অনিয়মের অভিযোগে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
পরে মর্ডান ক্লিনিকে অভিযান চালিয়ে দেখা যায়, প্রতিষ্ঠানটি লাইসেন্স নবায়ন না করেই চিকিৎসা কার্যক্রম পরিচালনা করছে। এছাড়া, সংকীর্ণ অপারেশন থিয়েটার, অতিরিক্ত রুমে রোগী ভর্তি রাখা এবং ভুয়া নার্সের মাধ্যমে সেবা প্রদান করাসহ একাধিক গুরুতর অনিয়ম পাওয়া যায়। এসময় ক্লিনিকের স্বত্বাধিকারী সামিদুল ইসলামকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয় এবং ভুয়া নার্স হিসেবে নিয়োজিত এক নারীকে আটক করে বিরামপুর থানা পুলিশের হেফাজতে নেয়া হয়। তবে তার বিরুদ্ধে কী ধরনের আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে, সে বিষয়ে প্রশাসনের পক্ষ থেকে এখনও কোনো মন্তব্য করা হয়নি।
এরপর নিউ মর্ডান ক্লিনিকে অভিযান চালিয়ে লাইসেন্স নবায়ন না থাকা ও অব্যবস্থাপনার অভিযোগে স্বত্বাধিকারী জিল্লুর রহমানকে ১৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
অভিযান পরিচালনা করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নুজহাত তাসনীম আওন। এ সময় তার সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. লুৎফর রহমান, উপজেলা স্যানিটারি ইন্সপেক্টর ইসমাইল হোসেন এবং বিরামপুর থানার উপপরিদর্শক আমির হোসেনসহ সঙ্গীয় পুলিশ ফোর্স।
উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়, স্বাস্থ্যসেবা খাতে শৃঙ্খলা ও জনস্বাস্থ্য সুরক্ষায় এ ধরনের অভিযান নিয়মিতভাবে পরিচালিত হবে।
সোমবার, ১৪ জুলাই ২০২৫
দিনাজপুরের বিরামপুর পৌর শহরে সোমবার,(১৪ জুলাই ২০২৫) দুপুর ১২টার দিকে উপজেলা প্রশাসন ও স্বাস্থ্য বিভাগ যৌথভাবে তিনটি বেসরকারি চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানে অভিযান পরিচালনা করে। লাইসেন্স নবায়ন না থাকা, ভুয়া নার্স নিয়োগ এবং অব্যবস্থাপনার অভিযোগে এসব প্রতিষ্ঠানে জরিমানা আদায়সহ একজনকে আটক করা হয়েছে।
অভিযানে প্রথমে রাজু ডায়াগনস্টিক সেন্টারের লাইসেন্স নবায়ন না থাকা এবং অন্যান্য অনিয়মের অভিযোগে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
পরে মর্ডান ক্লিনিকে অভিযান চালিয়ে দেখা যায়, প্রতিষ্ঠানটি লাইসেন্স নবায়ন না করেই চিকিৎসা কার্যক্রম পরিচালনা করছে। এছাড়া, সংকীর্ণ অপারেশন থিয়েটার, অতিরিক্ত রুমে রোগী ভর্তি রাখা এবং ভুয়া নার্সের মাধ্যমে সেবা প্রদান করাসহ একাধিক গুরুতর অনিয়ম পাওয়া যায়। এসময় ক্লিনিকের স্বত্বাধিকারী সামিদুল ইসলামকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয় এবং ভুয়া নার্স হিসেবে নিয়োজিত এক নারীকে আটক করে বিরামপুর থানা পুলিশের হেফাজতে নেয়া হয়। তবে তার বিরুদ্ধে কী ধরনের আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে, সে বিষয়ে প্রশাসনের পক্ষ থেকে এখনও কোনো মন্তব্য করা হয়নি।
এরপর নিউ মর্ডান ক্লিনিকে অভিযান চালিয়ে লাইসেন্স নবায়ন না থাকা ও অব্যবস্থাপনার অভিযোগে স্বত্বাধিকারী জিল্লুর রহমানকে ১৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
অভিযান পরিচালনা করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নুজহাত তাসনীম আওন। এ সময় তার সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. লুৎফর রহমান, উপজেলা স্যানিটারি ইন্সপেক্টর ইসমাইল হোসেন এবং বিরামপুর থানার উপপরিদর্শক আমির হোসেনসহ সঙ্গীয় পুলিশ ফোর্স।
উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়, স্বাস্থ্যসেবা খাতে শৃঙ্খলা ও জনস্বাস্থ্য সুরক্ষায় এ ধরনের অভিযান নিয়মিতভাবে পরিচালিত হবে।