মুন্সীগঞ্জ সদর উপজেলার মিরকাদিম পৌরসভার নৈয়দিঘির পাথর এলাকায় গৃহবধূ মিতু বেগমকে নৃশংসভাবে কুপিয়ে হত্যার ঘটনার বিচার ও জড়িতদের ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়েছে।
গতকাল সোমবার মুন্সীগঞ্জ কোর্ট প্রাঙ্গণে এই মানববন্ধন ও বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করে নিহতের স্বজন ও এলাকাবাসী। কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করেন নিহত মিতুর বাবা মো. মন্টু মিয়া, মা আকলিমা বেগম এবং তিন সন্তান মারজানা (১২), মারজিয়া (৯) ও আবিদ হোসেন (৭)। এ ছাড়া উপস্থিত ছিলেন মো. মাসুদ মো. শহিদুলসহ অর্ধশতাধিক এলাকাবাসী।
মানববন্ধনে বক্তারা অভিযুক্ত স্বামী সুমন মিয়া, লিংকন, আকাশ ও রমজানের সর্বোচ্চ শাস্তি ফাঁসির দাবি জানান। তারা বলেন, একজন মা?কে এভাবে কুপিয়ে হত্যা করার পরেও যদি ন্যায়বিচার না হয়, তাহলে আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম কেমন সমাজে বড় হবে?
উল্লেখ্য, গতকাল সোমবার রাত ২টার দিকে পারিবারিক কলহের জেরে ঘুমন্ত স্ত্রী মিতু বেগমকে এলোপাথাড়ি কুপিয়ে হত্যা করে স্বামী সুমন মিয়া। পরে সে নিজেই পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণ করে। গতকাল সোমবার তাকে আদালতে তোলা হয়।
নিহত মিতুর স্বজনরা এ সময় দাবি করেন, দ্রুত তদন্ত শেষে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির মাধ্যমে এই হত্যাকাণ্ডের বিচার নিশ্চিত করতে হবে, যাতে ভবিষ্যতে কেউ এমন অপরাধ করার সাহস না পায়।
মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই ২০২৫
মুন্সীগঞ্জ সদর উপজেলার মিরকাদিম পৌরসভার নৈয়দিঘির পাথর এলাকায় গৃহবধূ মিতু বেগমকে নৃশংসভাবে কুপিয়ে হত্যার ঘটনার বিচার ও জড়িতদের ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়েছে।
গতকাল সোমবার মুন্সীগঞ্জ কোর্ট প্রাঙ্গণে এই মানববন্ধন ও বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করে নিহতের স্বজন ও এলাকাবাসী। কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করেন নিহত মিতুর বাবা মো. মন্টু মিয়া, মা আকলিমা বেগম এবং তিন সন্তান মারজানা (১২), মারজিয়া (৯) ও আবিদ হোসেন (৭)। এ ছাড়া উপস্থিত ছিলেন মো. মাসুদ মো. শহিদুলসহ অর্ধশতাধিক এলাকাবাসী।
মানববন্ধনে বক্তারা অভিযুক্ত স্বামী সুমন মিয়া, লিংকন, আকাশ ও রমজানের সর্বোচ্চ শাস্তি ফাঁসির দাবি জানান। তারা বলেন, একজন মা?কে এভাবে কুপিয়ে হত্যা করার পরেও যদি ন্যায়বিচার না হয়, তাহলে আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম কেমন সমাজে বড় হবে?
উল্লেখ্য, গতকাল সোমবার রাত ২টার দিকে পারিবারিক কলহের জেরে ঘুমন্ত স্ত্রী মিতু বেগমকে এলোপাথাড়ি কুপিয়ে হত্যা করে স্বামী সুমন মিয়া। পরে সে নিজেই পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণ করে। গতকাল সোমবার তাকে আদালতে তোলা হয়।
নিহত মিতুর স্বজনরা এ সময় দাবি করেন, দ্রুত তদন্ত শেষে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির মাধ্যমে এই হত্যাকাণ্ডের বিচার নিশ্চিত করতে হবে, যাতে ভবিষ্যতে কেউ এমন অপরাধ করার সাহস না পায়।