গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) আয়োজিত ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ কর্মসূচির সমাবেশস্থলে হামলা ও ভাঙচুর চালানো হয়েছে।
বুধবার দুপুর দেড়টার দিকে পৌরপার্ক এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
এনসিপির নেতাকর্মীরা অভিযোগ করেছেন, আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা মিছিল নিয়ে এসে ‘জয়বাংলা’ স্লোগান দিতে দিতে সমাবেশস্থলে প্রবেশ করে মঞ্চ ভাঙচুর করে এবং সেখানে থাকা সাউন্ড সিস্টেম, মাইক ও চেয়ার ভাঙচুর করে। এসময় কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনাও ঘটে।
হামলার সময় পুলিশের উপস্থিতি থাকলেও তারা কোনো প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নেয়নি বলে অভিযোগ করেন এনসিপি নেতারা। স্থানীয় সাংবাদিকরাও পুলিশের ভূমিকা ‘নিষ্ক্রিয়’ ছিল বলে জানিয়েছেন।
হামলার পর এনসিপির নেতাকর্মীরা পাল্টা প্রতিরোধ গড়ে তোলে এবং মঞ্চ পুনরুদ্ধার করে। বর্তমানে সমাবেশস্থল জুড়ে ‘আবু সাঈদ, মুগ্ধ; শেষ হয়নি যুদ্ধ’, ‘রক্তের বন্যায়, ভেসে যাবে অন্যায়’, ‘ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে, ডাইরেক্ট অ্যাকশন’, ‘আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে, ডাইরেক্ট অ্যাকশন’—এমন সব স্লোগানে মুখর হয়ে উঠেছে।
বুধবার, ১৬ জুলাই ২০২৫
গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) আয়োজিত ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ কর্মসূচির সমাবেশস্থলে হামলা ও ভাঙচুর চালানো হয়েছে।
বুধবার দুপুর দেড়টার দিকে পৌরপার্ক এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
এনসিপির নেতাকর্মীরা অভিযোগ করেছেন, আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা মিছিল নিয়ে এসে ‘জয়বাংলা’ স্লোগান দিতে দিতে সমাবেশস্থলে প্রবেশ করে মঞ্চ ভাঙচুর করে এবং সেখানে থাকা সাউন্ড সিস্টেম, মাইক ও চেয়ার ভাঙচুর করে। এসময় কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনাও ঘটে।
হামলার সময় পুলিশের উপস্থিতি থাকলেও তারা কোনো প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নেয়নি বলে অভিযোগ করেন এনসিপি নেতারা। স্থানীয় সাংবাদিকরাও পুলিশের ভূমিকা ‘নিষ্ক্রিয়’ ছিল বলে জানিয়েছেন।
হামলার পর এনসিপির নেতাকর্মীরা পাল্টা প্রতিরোধ গড়ে তোলে এবং মঞ্চ পুনরুদ্ধার করে। বর্তমানে সমাবেশস্থল জুড়ে ‘আবু সাঈদ, মুগ্ধ; শেষ হয়নি যুদ্ধ’, ‘রক্তের বন্যায়, ভেসে যাবে অন্যায়’, ‘ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে, ডাইরেক্ট অ্যাকশন’, ‘আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে, ডাইরেক্ট অ্যাকশন’—এমন সব স্লোগানে মুখর হয়ে উঠেছে।