অবৈধভাবে ভারতে বসবাসের দায়ে চার বাংলাদেশী নাগরিককে ভারতীয় পুলিশ কর্তৃক আটকের পর দীর্ঘ কারাভোগ শেষে বিশেষ ট্রাভেল পারমিটের মাধ্যমে পেট্রাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশ বেনাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশের নিকট হস্তান্তর করেছে। গত মঙ্গলবার সন্ধ্যায় বিজিবি, বিএসএফ ও উভয় দেশের মানবাধিকার সংগঠনের উপস্থিতিতে তাদেরকে হস্তান্তর করা হয়।
ফেরত আসারা হলো, নড়াইল জেলার সদর থানার বুড়িখালি গ্রামের চুন্নু খানের ছেলে সাইফুল খান (৩০), একই থানার দোহর শেখাতি গ্রামের কালাম সরদারের মেয়ে নূরজাহান বেগম (২৪), কালিয়া থানার পেরুলি গ্রামের ইসলাম শাখীর ছেলে পারভেজ শাখি (২২) ও সাতক্ষীরা জেলার কলারোয়া থানার শাহিনুর রহমানের মেয়ে রেকসোনা (১৯)।
বেনাপোল ইমিগ্রেশনের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ইলিয়াস হোসেন মুন্সি জানান, ফেরত আসা ৪ বাংলাদেশীকে ইমিগ্রেশনের আইনি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার পর বেনাপোল পোর্ট থানার নিকট হস্তান্তর করা হয়েছে।
জাস্টিজ অ্যান্ড কেয়ারের যশোর শাখার সিনিয়র প্রোগ্রাম অফিসার আব্দুল মুহিত জানান, ভালো কাজের প্রলোভনে পড়ে এরা দালালদের মাধ্যমে বিভিন্ন সীমান্তের অবৈধ পথে ভারতে যায়। সেখানে অবৈধ অনুপ্রবেশের অভিযোগে ভারতীয় পুলিশের হাতে আটক হয়। পরে বিশেষ ট্রাভেল পারমিটে এরা দেশে ফেরার সুযোগ পায়।
বুধবার, ১৬ জুলাই ২০২৫
অবৈধভাবে ভারতে বসবাসের দায়ে চার বাংলাদেশী নাগরিককে ভারতীয় পুলিশ কর্তৃক আটকের পর দীর্ঘ কারাভোগ শেষে বিশেষ ট্রাভেল পারমিটের মাধ্যমে পেট্রাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশ বেনাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশের নিকট হস্তান্তর করেছে। গত মঙ্গলবার সন্ধ্যায় বিজিবি, বিএসএফ ও উভয় দেশের মানবাধিকার সংগঠনের উপস্থিতিতে তাদেরকে হস্তান্তর করা হয়।
ফেরত আসারা হলো, নড়াইল জেলার সদর থানার বুড়িখালি গ্রামের চুন্নু খানের ছেলে সাইফুল খান (৩০), একই থানার দোহর শেখাতি গ্রামের কালাম সরদারের মেয়ে নূরজাহান বেগম (২৪), কালিয়া থানার পেরুলি গ্রামের ইসলাম শাখীর ছেলে পারভেজ শাখি (২২) ও সাতক্ষীরা জেলার কলারোয়া থানার শাহিনুর রহমানের মেয়ে রেকসোনা (১৯)।
বেনাপোল ইমিগ্রেশনের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ইলিয়াস হোসেন মুন্সি জানান, ফেরত আসা ৪ বাংলাদেশীকে ইমিগ্রেশনের আইনি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার পর বেনাপোল পোর্ট থানার নিকট হস্তান্তর করা হয়েছে।
জাস্টিজ অ্যান্ড কেয়ারের যশোর শাখার সিনিয়র প্রোগ্রাম অফিসার আব্দুল মুহিত জানান, ভালো কাজের প্রলোভনে পড়ে এরা দালালদের মাধ্যমে বিভিন্ন সীমান্তের অবৈধ পথে ভারতে যায়। সেখানে অবৈধ অনুপ্রবেশের অভিযোগে ভারতীয় পুলিশের হাতে আটক হয়। পরে বিশেষ ট্রাভেল পারমিটে এরা দেশে ফেরার সুযোগ পায়।