ভৈরবে নারী পাদুকা শ্রমিককে বিভিন্ন প্রলোভনে ধর্ষণের অভিযোগে কারখানা মালিক নাছির মিয়াকে (৪৩) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে গ্রেপ্তারকৃত নাছির মিয়াকে ধর্ষণ মামলায় আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। ১৩ জুলাই সোমবার ওই নারী শ্রমিক থানায় লিখিত অভিযোগ দিলে ১৪ জুলাই রাতে তাকে পৌর শহরের লালু কালু মার্কেটের সামনে থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন ভৈরব থানা সেকেন্ড অফিসার এমদাদুল হক কবির।
অভিযুক্ত কারখানা মালিক নাছির মিয়া উপজেলার কালিকাপ্রসাদ ইউনিয়নের চরের কান্দা গ্রামের রইছ উদ্দিনের ছেলে। সে ভৈরব পৌর স্টেডিয়াম সংলগ্ন এলাকার সাদিয়া সু ফ্যাক্টরীর মালিক। এদিকে নারী শ্রমিকের বাড়ি হবিগঞ্জ জেলার চুনারুঘাট উপজেলা এলাকায় বলে জানা গেছে।
থানা পুলিশ সূত্রে জানা যায়, অভিযোগকারী নারী দীর্ঘদিন যাবত ভৈরব পৌর স্টেডিয়াম সংলগ্ন এলাকায় নাছির মিয়ার সাদিয়া সু কারখানায় শ্রমিকের কাজ করতো। সেই সুবাদে দীর্ঘদিন ধরে জোরপূর্বক এবং নানা ভয়ভীতি প্রদর্শন করে ধর্ষণ করে আসছিল নাছির।
বুধবার, ১৬ জুলাই ২০২৫
ভৈরবে নারী পাদুকা শ্রমিককে বিভিন্ন প্রলোভনে ধর্ষণের অভিযোগে কারখানা মালিক নাছির মিয়াকে (৪৩) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে গ্রেপ্তারকৃত নাছির মিয়াকে ধর্ষণ মামলায় আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। ১৩ জুলাই সোমবার ওই নারী শ্রমিক থানায় লিখিত অভিযোগ দিলে ১৪ জুলাই রাতে তাকে পৌর শহরের লালু কালু মার্কেটের সামনে থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন ভৈরব থানা সেকেন্ড অফিসার এমদাদুল হক কবির।
অভিযুক্ত কারখানা মালিক নাছির মিয়া উপজেলার কালিকাপ্রসাদ ইউনিয়নের চরের কান্দা গ্রামের রইছ উদ্দিনের ছেলে। সে ভৈরব পৌর স্টেডিয়াম সংলগ্ন এলাকার সাদিয়া সু ফ্যাক্টরীর মালিক। এদিকে নারী শ্রমিকের বাড়ি হবিগঞ্জ জেলার চুনারুঘাট উপজেলা এলাকায় বলে জানা গেছে।
থানা পুলিশ সূত্রে জানা যায়, অভিযোগকারী নারী দীর্ঘদিন যাবত ভৈরব পৌর স্টেডিয়াম সংলগ্ন এলাকায় নাছির মিয়ার সাদিয়া সু কারখানায় শ্রমিকের কাজ করতো। সেই সুবাদে দীর্ঘদিন ধরে জোরপূর্বক এবং নানা ভয়ভীতি প্রদর্শন করে ধর্ষণ করে আসছিল নাছির।