চট্টগ্রাম নগরীর বায়েজিদ এলাকায় বাসা থেকে অপহৃত সাত মাস বয়সী এক শিশুকে কক্সবাজারের রামু উপজেলার সীমান্তবর্তী এলাকা থেকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় সুমাইয়া আক্তার (১৯) ও নুরুল আলম (৪০) নামে দুইজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
বুধবার (১৬ জুলাই) দুপুরে রামুর গর্জনিয়া ইউনিয়নের দক্ষিণ মৌলভীকাটা গ্রামে একটি বাড়ি থেকে শিশুটিকে উদ্ধার করা হয়।
বায়েজিদ বোস্তামী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামরুজ্জামান জানান, “শিশুটির মা শান্তিরনগর এলাকায় থাকেন। গ্রেপ্তার সুমাইয়া তাদের বাসায় সাবলেট ছিলেন। এই পরিচয়ের সুবাদে শিশুটিকে সহজেই অপহরণ করতে পেরেছেন।”
গত মঙ্গলবার সকালে সুমাইয়া শিশুটিকে নিয়ে বাসা থেকে বের হয়ে যান। কিছুক্ষণ পরেই শিশুটির মায়ের কাছে ফোন আসে এবং মুক্তিপণ হিসেবে ২০ হাজার টাকা দাবি করা হয়।
অভিযোগের ভিত্তিতে বায়েজিদ থানা পুলিশ তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় তদন্ত শুরু করে। ওসি কামরুজ্জামান বলেন, “আমরা জানতে পারি, অপহরণকারীরা শিশুটিকে কক্সবাজারের দিকে নিয়ে যাচ্ছে। একপর্যায়ে তারা চকরিয়ার উত্তর বরইতলী এলাকায় অবস্থান নেয়। পুলিশের তৎপরতা টের পেয়ে তারা শিশুটিকে রামুর সীমান্তঘেঁষা দক্ষিণ মৌলভীকাটা গ্রামে নিয়ে যায়।”
পরে পুলিশ ওই গ্রামের নুরুল আলমের বাড়িতে অভিযান চালিয়ে শিশুটিকে অক্ষত অবস্থায় উদ্ধার করে এবং দুজনকে গ্রেপ্তার করে।
বৃহস্পতিবার, ১৭ জুলাই ২০২৫
চট্টগ্রাম নগরীর বায়েজিদ এলাকায় বাসা থেকে অপহৃত সাত মাস বয়সী এক শিশুকে কক্সবাজারের রামু উপজেলার সীমান্তবর্তী এলাকা থেকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় সুমাইয়া আক্তার (১৯) ও নুরুল আলম (৪০) নামে দুইজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
বুধবার (১৬ জুলাই) দুপুরে রামুর গর্জনিয়া ইউনিয়নের দক্ষিণ মৌলভীকাটা গ্রামে একটি বাড়ি থেকে শিশুটিকে উদ্ধার করা হয়।
বায়েজিদ বোস্তামী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামরুজ্জামান জানান, “শিশুটির মা শান্তিরনগর এলাকায় থাকেন। গ্রেপ্তার সুমাইয়া তাদের বাসায় সাবলেট ছিলেন। এই পরিচয়ের সুবাদে শিশুটিকে সহজেই অপহরণ করতে পেরেছেন।”
গত মঙ্গলবার সকালে সুমাইয়া শিশুটিকে নিয়ে বাসা থেকে বের হয়ে যান। কিছুক্ষণ পরেই শিশুটির মায়ের কাছে ফোন আসে এবং মুক্তিপণ হিসেবে ২০ হাজার টাকা দাবি করা হয়।
অভিযোগের ভিত্তিতে বায়েজিদ থানা পুলিশ তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় তদন্ত শুরু করে। ওসি কামরুজ্জামান বলেন, “আমরা জানতে পারি, অপহরণকারীরা শিশুটিকে কক্সবাজারের দিকে নিয়ে যাচ্ছে। একপর্যায়ে তারা চকরিয়ার উত্তর বরইতলী এলাকায় অবস্থান নেয়। পুলিশের তৎপরতা টের পেয়ে তারা শিশুটিকে রামুর সীমান্তঘেঁষা দক্ষিণ মৌলভীকাটা গ্রামে নিয়ে যায়।”
পরে পুলিশ ওই গ্রামের নুরুল আলমের বাড়িতে অভিযান চালিয়ে শিশুটিকে অক্ষত অবস্থায় উদ্ধার করে এবং দুজনকে গ্রেপ্তার করে।