বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান বলেছেন, ‘গণতন্ত্র উত্তরণে নির্বাচনী প্রক্রিয়ার বাইরে অন্য কোনো পন্থা গ্রহণযোগ্য নয়।’ তিনি জোর দিয়ে বলেন যে, তারা গণতন্ত্রে বিশ্বাসী এবং গণতন্ত্রে উত্তরণের একমাত্র প্রক্রিয়া হলো একটি সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন।
গতকাল বুধবার দুপুরে এক প্রতিবাদ সভায় তিনি এই মন্তব্য করেন। জাতীয় প্রেসক্লাবের আবদুস সালাম হলে জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দলের উদ্যোগে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নামে ‘ক্রমাগত ষড়যন্ত্রমূলক মিথ্যাচার ও অপপ্রচারের’ প্রতিবাদে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। তারেক রহমানের বিরুদ্ধে কয়েকটি দলের কুরুচিপূর্ণ বক্তব্যের তীব্র নিন্দা জানিয়ে মঈন খান বলেন, ‘গত কয়েকদিনের বিভিন্ন ঘটনার মূলে কোনো রহস্য রয়েছে যা বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষের সামনে উন্মোচিত করতে হবে।’
গণতন্ত্র চর্চায় নির্বাচনই একমাত্র পথ উল্লেখ করে মঈন খান বলেন, ‘গণতন্ত্র উত্তরণে নির্বাচনী প্রক্রিয়ার বাইরে অন্য কোনো পন্থা বাংলাদেশে কেন, সারাবিশ্বে বা অন্য কোথাও নেই।’ তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, ‘যদি কেউ গণতন্ত্রে বিশ্বাস না করে নির্বাচনী প্রক্রিয়ার বাইরে গিয়ে অন্য কোনো পন্থায় দেশ পরিচালনার চেষ্টা করে তাহলে বিএনপি তা হতে দেবে না।’ গণতন্ত্রের মুখোশ পরে এদেশে কেউ স্বৈরতন্ত্র করতে চাইলে বিএনপি সর্বশক্তি দিয়ে তা প্রতিহত করবে বলেও স্পষ্ট করে বলেন তিনি।
বিএনপির এই বয়োজ্যেষ্ঠ নেতা বলেন, ‘আমরা শান্তিপূর্ণ রাজনীতিতে বিশ্বাসী, আমরা নিয়মতান্ত্রিক রাজনীতিতে বিশ্বাসী, আমরা সুষ্ঠু রাজনীতিতে বিশ্বাসী।’ বাংলাদেশের সমাজ ও সংস্কৃতিতে কুরুচিপূর্ণ বাক্য চিরদিন প্রত্যাখ্যাত হয়ে এসেছে বলে মন্তব্য করেন তিনি। যারা প্রকাশ্যে এ ধরনের ভাষা ব্যবহার করে, তারা বাংলাদেশকে ভালোবাসে না এবং তারা বাংলাদেশের সমাজ ও কৃষ্টি ধ্বংস করতে চায় বলে অভিযোগ করেন মঈন খান।
তারেক রহমানের বিরুদ্ধে কুরুচিপূর্ণ বক্তব্যের নিন্দা জানিয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের উদ্দেশে মঈন খান বলেন, ‘আপনারা মুক্তিযুদ্ধ করেছেন, আপনারা কি কখনো দেখেছেন যে, বাংলাদেশে প্রকাশ্যে এই ধরনের শব্দ, ভাষা, কটুবাক্য কেউ কখনো প্রকাশ্যে বলেছে?’ বিগত কয়েকদিন ধরে বাংলাদেশের ইমেজ ধ্বংস করতে উদ্দেশ্যমূলকভাবে যেসব কর্মকা- সংগঠিত হয়েছে সেগুলো বিশ্লেষণ করে দায়ী ব্যক্তিদের চিহ্নিত করার আহ্বান জানান মঈন খান।
তিনি বলেন, ‘আমি বলি না যে, তাদের শাস্তি দেবো, শাস্তি দেয়ার অধিকার আমাদের নেই। কিন্তু আমি একথা বলব, যে অন্যায় হচ্ছে তার প্রতিবাদ করুন শান্তিপূর্ণ প্রক্রিয়ায়। আপনাদের যার যার যা করণীয় আছে নিয়মতান্ত্রিক উপায়ে আপনারা সেটা করুন।’
মুক্তিযোদ্ধা দলের সভাপতি ইশতিয়াক আজিজ উলফাতের সভাপতিত্বে সভায় বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা জয়নুল আবদিন ফারুক, হাবিবুর রহমান হাবিব, মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক জয়নাল আবেদীন, প্রয়াত মশিউর রহমান যাদু মিয়ার মেয়ে বিএনপি নেত্রী রিটা রহমান, জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) মজিবুর রহমান প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
বৃহস্পতিবার, ১৭ জুলাই ২০২৫
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান বলেছেন, ‘গণতন্ত্র উত্তরণে নির্বাচনী প্রক্রিয়ার বাইরে অন্য কোনো পন্থা গ্রহণযোগ্য নয়।’ তিনি জোর দিয়ে বলেন যে, তারা গণতন্ত্রে বিশ্বাসী এবং গণতন্ত্রে উত্তরণের একমাত্র প্রক্রিয়া হলো একটি সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন।
গতকাল বুধবার দুপুরে এক প্রতিবাদ সভায় তিনি এই মন্তব্য করেন। জাতীয় প্রেসক্লাবের আবদুস সালাম হলে জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দলের উদ্যোগে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নামে ‘ক্রমাগত ষড়যন্ত্রমূলক মিথ্যাচার ও অপপ্রচারের’ প্রতিবাদে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। তারেক রহমানের বিরুদ্ধে কয়েকটি দলের কুরুচিপূর্ণ বক্তব্যের তীব্র নিন্দা জানিয়ে মঈন খান বলেন, ‘গত কয়েকদিনের বিভিন্ন ঘটনার মূলে কোনো রহস্য রয়েছে যা বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষের সামনে উন্মোচিত করতে হবে।’
গণতন্ত্র চর্চায় নির্বাচনই একমাত্র পথ উল্লেখ করে মঈন খান বলেন, ‘গণতন্ত্র উত্তরণে নির্বাচনী প্রক্রিয়ার বাইরে অন্য কোনো পন্থা বাংলাদেশে কেন, সারাবিশ্বে বা অন্য কোথাও নেই।’ তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, ‘যদি কেউ গণতন্ত্রে বিশ্বাস না করে নির্বাচনী প্রক্রিয়ার বাইরে গিয়ে অন্য কোনো পন্থায় দেশ পরিচালনার চেষ্টা করে তাহলে বিএনপি তা হতে দেবে না।’ গণতন্ত্রের মুখোশ পরে এদেশে কেউ স্বৈরতন্ত্র করতে চাইলে বিএনপি সর্বশক্তি দিয়ে তা প্রতিহত করবে বলেও স্পষ্ট করে বলেন তিনি।
বিএনপির এই বয়োজ্যেষ্ঠ নেতা বলেন, ‘আমরা শান্তিপূর্ণ রাজনীতিতে বিশ্বাসী, আমরা নিয়মতান্ত্রিক রাজনীতিতে বিশ্বাসী, আমরা সুষ্ঠু রাজনীতিতে বিশ্বাসী।’ বাংলাদেশের সমাজ ও সংস্কৃতিতে কুরুচিপূর্ণ বাক্য চিরদিন প্রত্যাখ্যাত হয়ে এসেছে বলে মন্তব্য করেন তিনি। যারা প্রকাশ্যে এ ধরনের ভাষা ব্যবহার করে, তারা বাংলাদেশকে ভালোবাসে না এবং তারা বাংলাদেশের সমাজ ও কৃষ্টি ধ্বংস করতে চায় বলে অভিযোগ করেন মঈন খান।
তারেক রহমানের বিরুদ্ধে কুরুচিপূর্ণ বক্তব্যের নিন্দা জানিয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের উদ্দেশে মঈন খান বলেন, ‘আপনারা মুক্তিযুদ্ধ করেছেন, আপনারা কি কখনো দেখেছেন যে, বাংলাদেশে প্রকাশ্যে এই ধরনের শব্দ, ভাষা, কটুবাক্য কেউ কখনো প্রকাশ্যে বলেছে?’ বিগত কয়েকদিন ধরে বাংলাদেশের ইমেজ ধ্বংস করতে উদ্দেশ্যমূলকভাবে যেসব কর্মকা- সংগঠিত হয়েছে সেগুলো বিশ্লেষণ করে দায়ী ব্যক্তিদের চিহ্নিত করার আহ্বান জানান মঈন খান।
তিনি বলেন, ‘আমি বলি না যে, তাদের শাস্তি দেবো, শাস্তি দেয়ার অধিকার আমাদের নেই। কিন্তু আমি একথা বলব, যে অন্যায় হচ্ছে তার প্রতিবাদ করুন শান্তিপূর্ণ প্রক্রিয়ায়। আপনাদের যার যার যা করণীয় আছে নিয়মতান্ত্রিক উপায়ে আপনারা সেটা করুন।’
মুক্তিযোদ্ধা দলের সভাপতি ইশতিয়াক আজিজ উলফাতের সভাপতিত্বে সভায় বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা জয়নুল আবদিন ফারুক, হাবিবুর রহমান হাবিব, মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক জয়নাল আবেদীন, প্রয়াত মশিউর রহমান যাদু মিয়ার মেয়ে বিএনপি নেত্রী রিটা রহমান, জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) মজিবুর রহমান প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।