বিএসবির বাসারের নানা কাহিনী
বিএসবির গ্লোবাল নেটওয়ার্কের চেয়ারম্যান খায়রুল বাসারের জালিয়াতির আরও নানা কাহিনী বেরিয়ে আসছে। সিআইডির টিমের অনুসন্ধান রিপোর্টে একের পর এক দুর্নীতির তথ্য পাওয়া যাচ্ছে। গুলশান থানা ও আদালতের অভিযোগগুলোর খোঁজ খবর নেয়া হচ্ছে।
সিআইডির একজন কর্মকর্তা সংবাদকে জানান, বিএসবির বাসার অনেক পরিবারকে কানাডায় পাঠানোর কথা বলে কোটি টাকারও বেশি হাতিয়ে নিয়েছে। কিন্তু কোনো পরিবারকে কানাডায় পাঠাতে পারেনি। টাকাও ফেরত দিতে পারছে না। অনেক পরিবারকে চেক দিয়েছে। কিন্তু ব্যাংকে গিয়ে টাকা না পেয়ে অনেকে আদালতে মামলা করেছে। গুলশান থানায় তার বিরুদ্ধে একাধিক মামলাও রয়েছে। এসব বিষয় নিয়ে সিআইডি তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করবেন। সিআইডির তদন্ত কাজ শুরু করেছেন।
অভিযোগ রয়েছে, খায়রুল বাসার ৫টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান চালান। সেখানে তার জালিয়াতি রয়েছে। জালিয়াতি ধামাচাপা দিতে অনেকের সন্তানকে বিনা পয়সায় ভর্তির লোভনীয় প্রস্তাব দিয়েছেন। আবার বিভিন্ন শ্রেণীর প্রভাবশালীদের টাকা দিয়ে বিদেশ পাঠিয়েছেন। আবার কাউকে দাওয়াত করে গিফটও দিয়েছেন।
সিআইডির মতে, বাসার ১শ’ কোটি লুট করেছে। তবে এই সংখ্যা ২শ’ কোটি টাকা হবে বলে ভুক্তভোগীরা মন্তব্য করেছেন। তার খপ্পরে পড়ে বহু পরিবার টাকা পয়সা হারিয়ে এখন বিপাকে পড়েছে। এই কারণে ক্ষুদ্ধরা আদালত চত্বরে তাকে লাঞ্চিত করেছেন।
উল্লেখ্য, বিএসবির এমকে বাসার গত কয়েক বছর ধরে প্রতারণা ও জালিয়াতি করে আসছে।
সম্প্রতি সিআইডির টিম মানিলন্ডারিংসহ অর্থ লুটপাটের নানা অভিযোগের ভিত্তিতে তাকে গ্রেপ্তার করেছেন। তাকে নিয়ে সিআইডির একজন ডিআইজির নেতৃত্বে তদন্ত টিম কাজ করছেন। এতে বেরিয়ে আসছে বাসারের দুর্নীতির নানা কাহিনী।
বিএসবির বাসারের নানা কাহিনী
বৃহস্পতিবার, ১৭ জুলাই ২০২৫
বিএসবির গ্লোবাল নেটওয়ার্কের চেয়ারম্যান খায়রুল বাসারের জালিয়াতির আরও নানা কাহিনী বেরিয়ে আসছে। সিআইডির টিমের অনুসন্ধান রিপোর্টে একের পর এক দুর্নীতির তথ্য পাওয়া যাচ্ছে। গুলশান থানা ও আদালতের অভিযোগগুলোর খোঁজ খবর নেয়া হচ্ছে।
সিআইডির একজন কর্মকর্তা সংবাদকে জানান, বিএসবির বাসার অনেক পরিবারকে কানাডায় পাঠানোর কথা বলে কোটি টাকারও বেশি হাতিয়ে নিয়েছে। কিন্তু কোনো পরিবারকে কানাডায় পাঠাতে পারেনি। টাকাও ফেরত দিতে পারছে না। অনেক পরিবারকে চেক দিয়েছে। কিন্তু ব্যাংকে গিয়ে টাকা না পেয়ে অনেকে আদালতে মামলা করেছে। গুলশান থানায় তার বিরুদ্ধে একাধিক মামলাও রয়েছে। এসব বিষয় নিয়ে সিআইডি তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করবেন। সিআইডির তদন্ত কাজ শুরু করেছেন।
অভিযোগ রয়েছে, খায়রুল বাসার ৫টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান চালান। সেখানে তার জালিয়াতি রয়েছে। জালিয়াতি ধামাচাপা দিতে অনেকের সন্তানকে বিনা পয়সায় ভর্তির লোভনীয় প্রস্তাব দিয়েছেন। আবার বিভিন্ন শ্রেণীর প্রভাবশালীদের টাকা দিয়ে বিদেশ পাঠিয়েছেন। আবার কাউকে দাওয়াত করে গিফটও দিয়েছেন।
সিআইডির মতে, বাসার ১শ’ কোটি লুট করেছে। তবে এই সংখ্যা ২শ’ কোটি টাকা হবে বলে ভুক্তভোগীরা মন্তব্য করেছেন। তার খপ্পরে পড়ে বহু পরিবার টাকা পয়সা হারিয়ে এখন বিপাকে পড়েছে। এই কারণে ক্ষুদ্ধরা আদালত চত্বরে তাকে লাঞ্চিত করেছেন।
উল্লেখ্য, বিএসবির এমকে বাসার গত কয়েক বছর ধরে প্রতারণা ও জালিয়াতি করে আসছে।
সম্প্রতি সিআইডির টিম মানিলন্ডারিংসহ অর্থ লুটপাটের নানা অভিযোগের ভিত্তিতে তাকে গ্রেপ্তার করেছেন। তাকে নিয়ে সিআইডির একজন ডিআইজির নেতৃত্বে তদন্ত টিম কাজ করছেন। এতে বেরিয়ে আসছে বাসারের দুর্নীতির নানা কাহিনী।