নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী উপজেলায় নিখোঁজের তিন দিন পর সাহাদাত হোসেন ওরফে সজীব (১৪) নামের এক মাদ্রাসা ছাত্রের রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার করেছে সোনাইমুড়ি থানা পুলিশ। গতকাল বুধবার সকালে উপজেলার বারগাঁও ইউনিয়নের কাশীপুর গ্রামের একটি জলাশয় থেকে তার লাশ উদ্ধার করা হয়। নিহত সাহাদাত ঐ ইউনিয়নের কাশীপুর গ্রামের লষ্কর ব্যাপারী বাড়ীর মৃত শওকত আলীর ছেলে। সে স্থানীয় কাশীপুর ইসলামিয়া ফাজিল মাদ্রাসার সপ্তম শ্রেণির ছাত্র ছিল। এ ঘটনায় একই মাদ্রাসার দশম শ্রেণির ছাত্র এবং একই বাড়ির মো. রুবেলের ছেলে মো. রনি (১৭) নামে একজনকে আটক করেছে পুলিশ।
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, গত রবিবার বিকেল থেকে সাহাদাত নিখোঁজ ছিল। সাহাদাতকে খোঁজাখুঁজি করে না পেয়ে তার পরিবার গত মঙ্গলবার সন্ধ্যায় সোনাইমুড়ি থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দেয়।
এরপর থানা পুলিশের একটি দল তদন্ত শুরু করে। তদন্তের অংশ হিসেবে সাহাদাতের বাড়ির পাশে একটি রিকশা গ্যারেজ থেকে সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজ সংগ্রহ করে পুলিশ। ফুটেজে দেখা যায়, রবিবার বেলা ৩টা ৫১ মিনিটে সাহাদাত ও আটক মো. রনি একসঙ্গে বাড়ির পাশের একটি নৌকায় চড়ে রুহুল আমিন ড্রাইভারের বাড়ির দিকে যাচ্ছিল। তবে সেদিন সন্ধ্যা ৬টা ৩২ মিনিটে আটককৃত রনি একাই নৌকায় করে ফিরে আসতে দেখা যায়।
সোনাইমুড়ী থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ মোরশেদ আলম বলেন, গতকাল বুধবার সকালে পুকুরে লাশ উদ্ধারের পর রনিকে আটক করা হয়। নিহত সাহাদাত এর লাশ ময়নাতদন্তের জন্য নোয়াখালী ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আটককৃত রনি হত্যার কথা স্বীকার করেছে।
বৃহস্পতিবার, ১৭ জুলাই ২০২৫
নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী উপজেলায় নিখোঁজের তিন দিন পর সাহাদাত হোসেন ওরফে সজীব (১৪) নামের এক মাদ্রাসা ছাত্রের রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার করেছে সোনাইমুড়ি থানা পুলিশ। গতকাল বুধবার সকালে উপজেলার বারগাঁও ইউনিয়নের কাশীপুর গ্রামের একটি জলাশয় থেকে তার লাশ উদ্ধার করা হয়। নিহত সাহাদাত ঐ ইউনিয়নের কাশীপুর গ্রামের লষ্কর ব্যাপারী বাড়ীর মৃত শওকত আলীর ছেলে। সে স্থানীয় কাশীপুর ইসলামিয়া ফাজিল মাদ্রাসার সপ্তম শ্রেণির ছাত্র ছিল। এ ঘটনায় একই মাদ্রাসার দশম শ্রেণির ছাত্র এবং একই বাড়ির মো. রুবেলের ছেলে মো. রনি (১৭) নামে একজনকে আটক করেছে পুলিশ।
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, গত রবিবার বিকেল থেকে সাহাদাত নিখোঁজ ছিল। সাহাদাতকে খোঁজাখুঁজি করে না পেয়ে তার পরিবার গত মঙ্গলবার সন্ধ্যায় সোনাইমুড়ি থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দেয়।
এরপর থানা পুলিশের একটি দল তদন্ত শুরু করে। তদন্তের অংশ হিসেবে সাহাদাতের বাড়ির পাশে একটি রিকশা গ্যারেজ থেকে সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজ সংগ্রহ করে পুলিশ। ফুটেজে দেখা যায়, রবিবার বেলা ৩টা ৫১ মিনিটে সাহাদাত ও আটক মো. রনি একসঙ্গে বাড়ির পাশের একটি নৌকায় চড়ে রুহুল আমিন ড্রাইভারের বাড়ির দিকে যাচ্ছিল। তবে সেদিন সন্ধ্যা ৬টা ৩২ মিনিটে আটককৃত রনি একাই নৌকায় করে ফিরে আসতে দেখা যায়।
সোনাইমুড়ী থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ মোরশেদ আলম বলেন, গতকাল বুধবার সকালে পুকুরে লাশ উদ্ধারের পর রনিকে আটক করা হয়। নিহত সাহাদাত এর লাশ ময়নাতদন্তের জন্য নোয়াখালী ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আটককৃত রনি হত্যার কথা স্বীকার করেছে।