alt

সারাদেশ

পলিতে নদী ভরাট-অপরিকল্পিত মাছের ঘের কেশবপুর ২৫ হাজার মানুষ পানিবন্দী

প্রতিনিধি, কেশবপুর (যশোর) : বৃহস্পতিবার, ১৭ জুলাই ২০২৫

কেশবপুর (যশোর) : বৃষ্টির পানিতে তলিয়ে যাওয়া গমপট্টি সড়ক -সংবাদ

পলীতে নদী ভরাটসহ ব্রিজ, কালর্ভাটের মুখ ভরাট করে অপরিকল্পিত মাছের ঘের করার কারণে গত দু’সপ্তাহের ভারী বর্ষনে কেশবপুর পৌর শহরসহ ৮৩ গ্রামের ২৫ হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। পানিতে তলিয়ে গেছে, শহরের গুরুত্বপূর্ণ বাজার, সহকারি কমিশনার (ভূমি) কার্যালয়, কেশবপুর সরকারি ডিগ্রী কলেজসহ গুরুত্বপূর্ণ সড়ক। বন্যায় আমন বীজতলা, পাট, সবজি খেতের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তারা পানি নিষ্কাশনে বুড়িভদ্রা, আপারভদ্রা নদীর পলি অপসারণ কাজ চালিয়ে গেলেও জলাবদ্ধতার সমাধান না হওয়ায় বানভাসিদের মধ্যে তীব্র ক্ষোভ বিরাজ করছে।

জানা গেছে, কেশবপুর পৌরসভাসহ ৮টি ইউনিয়নের পানি বুড়িভদ্রা, হরিহর, আপারভদ্রা নদী দিয়ে শ্রী নদীতে নিষ্কাশন হয়। এসব নদী ভরাট হওয়ায় ২০১৯ সালে সাড়ে ৪৯ কোটি টাকা ব্যয়ে খনন করা হয়। কিন্তু খননের ২ বছর যেতে না যেতেই নদীগুলো আবারও পলিতে ভরাট হয়। চলতি বছর ভারী বর্ষনে নদীর উপচেপড়া পানিতে গেল বারের ন্যায় পৌরসভা, সদর ইউনিয়নসহ ১১টি ইউনিয়নের ৮৩ গ্রামের ২৫ হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। পানিতে তলিয়ে গেছে, শহরের পাইকারী ও খুচরা সবজি বাজার, ধানহাটা, সহকারি কমিশনার (ভূমি) কার্যালয়, গমপট্টি, পশুহাটা, কেশবপুর সরকারি ডিগ্রী কলেজ, মহিলা ফাজিল মাদ্রাসাসহ কমপক্ষে ২০টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। এছাড়া, পাঁজিয়া সড়ক, মধুসড়ক, গমপট্টি সড়কসহ গ্রামীণ গুরুত্বপূর্ণ সড়ক পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় মানুষ পড়েছে মহাবিপাকে। পানিবন্দী ৫ হাজার পরিবারের মানুষ অন্যত্র আশ্রয় নিতে শুরু করেছে। নলকূপ তলিয়ে যাওয়ায় বিশুদ্ধ পানির সংকটসহ জলাবদ্ধ এলাকার মানুষ গবাদি প্রাণী নিয়ে বিপাকে পড়েছেন। বন্যায় কৃষি জমি প্লাবিত হওয়ায় পাট, আমন বীজতলাসহ সাড়ে ৩৯ হেক্টর জমির ফসল ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। মহিলা ফাজিল মাদ্রাসা তলিয়ে যাওয়ায় শিক্ষার্থীদের বেঞ্চ সারিবদ্ধভাবে বসিয়ে যাতায়াতের ব্যবস্থা করা হয়েছে।

সরেজমিনে পৌরসভার ৭ নং ওয়ার্ড (মধ্যকুল) এলাকায় দেখা যায়, বৃষ্টি ও পানির ভেতর দিয়ে প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র নিয়ে অন্যত্র চলে যাচ্ছে এলাকার মানুষ। এলাকার বাসিন্দা ফতেমা খাতুন বলেন, বসতঘরে পানি ঢুকে যাওয়ায় মালামাল নিয়ে নিরাপদ স্থানে যেতে হচ্ছে। তাদের এলাকাটি গত বছরও ছয় মাস জলাবদ্ধ ছিল। ক্ষতিগ্রস্থ মানুষের জন্য এখনও পর্যন্ত আশ্রয় কেন্দ্র খোলা বা কোন ত্রান সামগ্রী দেয়া হয়নি। কচুরিপনায় নদী আবদ্ধ থাকায় পানি নিষ্কাশন বাধাগ্রস্থ হচ্ছে। এলাকার জলাবদ্ধতা নিরসনে উঠতি বয়সের যুবরা নিজ উদ্যোগে হরিহর নদীর কচুরিপনা অপসারণে আপ্রান চেষ্টা করে যাচ্ছে।

উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয়ের অফিস সহকারী মোহাম্মদ ফয়সাল বলেন, জলাবদ্ধতার কারণে গতকাল বুধবার পর্যন্ত উপজেলার বিভিন্ন এলাকার পাঁচ হাজার পরিবারের ২০ হাজার ৬৫০ জন মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। প্লাবিত হয়েছে ৮৩ টি গ্রাম। বেশ কিছু কাঁচা ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। কেশবপুর পৌরসভার নির্বাহী কর্মকর্তা আবুল ফজল মো. এনামুল হক বলেন, পৌরসভার নয়টি ওয়ার্ডই কমবেশি জলাবদ্ধতা হয়ে পড়েছে। এপর্যন্ত ২৫‘শ পরিবারের তালিকা করা হয়েছে। বৃষ্টি অব্যাহত থাকলে জলাবদ্ধ পরিবারের সংখ্যা আরও বৃদ্ধি পাবে।

কেশবপুর সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলাউদ্দীন আলা বলেন, তার ইউনিয়নের মধ্যকুল, আলতাপোল, মূলগ্রাম, মাগুরাডাঙা, সুজাপুর ও ব্যাসডাঙা গ্রামে প্রায় দুইশত পরিবার জলাবদ্ধ হয়ে পড়েছে। এলাকায় টানা বৃষ্টি ও নদ-নদীর পানি ঢুকে এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রেকসোনা খাতুন বলেন, নদ-নদীর পানি প্রবাহের জন্য শ্যাওলা অপসারণ অব্যাহত রয়েছে। আপারভদ্রা নদীতে একটি স্কাভেটর মেশিন দিয়ে খনন কাজ চলছে। আরেকটি স্কাভেটর দিয়ে বুড়িভদ্রা ও হরিহর নদীও খনন করা হবে। জলাবদ্ধতা নিরসনে পানি উন্নয়ন বোর্ডের সঙ্গে সার্বক্ষনিক যোগাযোগ রক্ষা করা হচ্ছে।

সারাদেশে প্রশাসনের নির্লিপ্ততা ও আইনশৃঙ্খলার অবনতির প্রতিবাদ

বিরামপুরে ঝড়-বৃষ্টিকে সঙ্গী করে, মাটিতে বসেই চলছে ১৭০ শিশুর শিক্ষা, সরকারি সহায়তার আলো এখনও অদৃশ্য

ধানমন্ডিতে অটোরিকশা ছিনতাই, চালককে মাথায় আঘাত

ডেঙ্গুঃ ২৪ ঘণ্টায় আরও ৩৭৫ জন হাসপাতালে

গোপালগঞ্জে উন্মত্ত পরিস্থিতির দায় সরকারকে নিতে হবে: সিপিবি

ছবি

দোষীদের শাস্তির দাবিতে খাগড়াছড়িতে সড়ক অবরোধ ও বিক্ষোভ

ছবি

মোটরবাইক পেল স্যামসাংয়ের ‘দ্য গ্র্যান্ড ইনভাইট’ ক্যাম্পেইন বিজয়ীরা

ছবি

যমজ ভাই এমবিবিএস পাস করলেন একসঙ্গে

প্লাস্টিক সামগ্রীর দাপটে মোহনগঞ্জে জৌলুস হারাচ্ছে বেত ও বাঁশ শিল্প

ছবি

শ্রীমঙ্গলে অজগর সাপ উদ্ধার

মাদারগঞ্জে জুলাই শহীদ দিবস পালিত

বেলকুচিতে খাদ্যে বিষক্রিয়ায় ভাই-বোনের মৃত্যু

ছবি

হবিগঞ্জে ২ শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

ভোলায় এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের মধ্যে মাস্ক বিতরণ, ক্ষুদে বিজ্ঞানী সংসদ

চুয়াডাঙ্গায় হত্যা মামলায় তিনজনের ফাঁসি

ছবি

হবিগঞ্জে কয়েলের আগুনে নিঃস্ব দুই দিনমজুর পরিবার

‘কাজ শুধু শিখলেই হবে না, এর মাধ্যমে আত্মনির্ভরশীল হতে হবে’

মহেশপুরে নদী থেকে অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার

ছবি

শেরপুর শহর ও আশপাশের এলাকা বৃষ্টিতে জলাবদ্ধ দুর্ভোগ চরমে

ছবি

পরিবেশ রক্ষায় কালীগঞ্জে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

ছবি

নবীনগরে শিক্ষার্থীদের মঝে চারা বিতরণ

ছবি

গোপালগঞ্জে পরিস্থিতি স্বাভাবিক, গুজবে বিভ্রান্ত না হওয়ার আহ্বান সেনাবাহিনীর

নোয়াখালীতে বাসে যাত্রীকে মারধরের ভিডিও ভাইরাল, গ্রেপ্তার ২

বগুড়ায় এক শিক্ষক বেতন তুলছেন দুই স্কুল থেকে

ছবি

সিরাজগঞ্জে বর্ষাকালেও পাথারে পানি নেই

কারফিউ চলবে পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত, গ্রেপ্তার ২৫

মীরসরাইয়ে মৎস্য খামার দখলের প্রতিবাদে মানববন্ধন

হবিগঞ্জে ভাঙচুর-লুটপাটের অভিযোগে ৩৯ জনের বিরুদ্ধে মামলা

সোনাইমুড়িতে নিখোঁজ মাদ্রাসা ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার, আটক ১

সিদ্ধিরগঞ্জে সৎমাকে পিটিয়ে হত্যা, দুই ছেলে গ্রেপ্তার

ছবি

আনোয়ারায় পুকুর থেকে অস্ত্র উদ্ধার

পবিপ্রবিতে জুলাই শহীদ দিবস পালিত

বিস্ফোরক মামলায় আ’লীগ নেতা গ্রেপ্তার

বগুড়ায় দুই নারী খুন, আহত এক

রাজবাড়ীতে মাদকসহ গ্রেপ্তার এক

ছবি

ময়মনসিংহে জুলাই শহীদদের স্মরণে কফিন মিছিল

tab

সারাদেশ

পলিতে নদী ভরাট-অপরিকল্পিত মাছের ঘের কেশবপুর ২৫ হাজার মানুষ পানিবন্দী

প্রতিনিধি, কেশবপুর (যশোর)

কেশবপুর (যশোর) : বৃষ্টির পানিতে তলিয়ে যাওয়া গমপট্টি সড়ক -সংবাদ

বৃহস্পতিবার, ১৭ জুলাই ২০২৫

পলীতে নদী ভরাটসহ ব্রিজ, কালর্ভাটের মুখ ভরাট করে অপরিকল্পিত মাছের ঘের করার কারণে গত দু’সপ্তাহের ভারী বর্ষনে কেশবপুর পৌর শহরসহ ৮৩ গ্রামের ২৫ হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। পানিতে তলিয়ে গেছে, শহরের গুরুত্বপূর্ণ বাজার, সহকারি কমিশনার (ভূমি) কার্যালয়, কেশবপুর সরকারি ডিগ্রী কলেজসহ গুরুত্বপূর্ণ সড়ক। বন্যায় আমন বীজতলা, পাট, সবজি খেতের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তারা পানি নিষ্কাশনে বুড়িভদ্রা, আপারভদ্রা নদীর পলি অপসারণ কাজ চালিয়ে গেলেও জলাবদ্ধতার সমাধান না হওয়ায় বানভাসিদের মধ্যে তীব্র ক্ষোভ বিরাজ করছে।

জানা গেছে, কেশবপুর পৌরসভাসহ ৮টি ইউনিয়নের পানি বুড়িভদ্রা, হরিহর, আপারভদ্রা নদী দিয়ে শ্রী নদীতে নিষ্কাশন হয়। এসব নদী ভরাট হওয়ায় ২০১৯ সালে সাড়ে ৪৯ কোটি টাকা ব্যয়ে খনন করা হয়। কিন্তু খননের ২ বছর যেতে না যেতেই নদীগুলো আবারও পলিতে ভরাট হয়। চলতি বছর ভারী বর্ষনে নদীর উপচেপড়া পানিতে গেল বারের ন্যায় পৌরসভা, সদর ইউনিয়নসহ ১১টি ইউনিয়নের ৮৩ গ্রামের ২৫ হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। পানিতে তলিয়ে গেছে, শহরের পাইকারী ও খুচরা সবজি বাজার, ধানহাটা, সহকারি কমিশনার (ভূমি) কার্যালয়, গমপট্টি, পশুহাটা, কেশবপুর সরকারি ডিগ্রী কলেজ, মহিলা ফাজিল মাদ্রাসাসহ কমপক্ষে ২০টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। এছাড়া, পাঁজিয়া সড়ক, মধুসড়ক, গমপট্টি সড়কসহ গ্রামীণ গুরুত্বপূর্ণ সড়ক পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় মানুষ পড়েছে মহাবিপাকে। পানিবন্দী ৫ হাজার পরিবারের মানুষ অন্যত্র আশ্রয় নিতে শুরু করেছে। নলকূপ তলিয়ে যাওয়ায় বিশুদ্ধ পানির সংকটসহ জলাবদ্ধ এলাকার মানুষ গবাদি প্রাণী নিয়ে বিপাকে পড়েছেন। বন্যায় কৃষি জমি প্লাবিত হওয়ায় পাট, আমন বীজতলাসহ সাড়ে ৩৯ হেক্টর জমির ফসল ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। মহিলা ফাজিল মাদ্রাসা তলিয়ে যাওয়ায় শিক্ষার্থীদের বেঞ্চ সারিবদ্ধভাবে বসিয়ে যাতায়াতের ব্যবস্থা করা হয়েছে।

সরেজমিনে পৌরসভার ৭ নং ওয়ার্ড (মধ্যকুল) এলাকায় দেখা যায়, বৃষ্টি ও পানির ভেতর দিয়ে প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র নিয়ে অন্যত্র চলে যাচ্ছে এলাকার মানুষ। এলাকার বাসিন্দা ফতেমা খাতুন বলেন, বসতঘরে পানি ঢুকে যাওয়ায় মালামাল নিয়ে নিরাপদ স্থানে যেতে হচ্ছে। তাদের এলাকাটি গত বছরও ছয় মাস জলাবদ্ধ ছিল। ক্ষতিগ্রস্থ মানুষের জন্য এখনও পর্যন্ত আশ্রয় কেন্দ্র খোলা বা কোন ত্রান সামগ্রী দেয়া হয়নি। কচুরিপনায় নদী আবদ্ধ থাকায় পানি নিষ্কাশন বাধাগ্রস্থ হচ্ছে। এলাকার জলাবদ্ধতা নিরসনে উঠতি বয়সের যুবরা নিজ উদ্যোগে হরিহর নদীর কচুরিপনা অপসারণে আপ্রান চেষ্টা করে যাচ্ছে।

উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয়ের অফিস সহকারী মোহাম্মদ ফয়সাল বলেন, জলাবদ্ধতার কারণে গতকাল বুধবার পর্যন্ত উপজেলার বিভিন্ন এলাকার পাঁচ হাজার পরিবারের ২০ হাজার ৬৫০ জন মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। প্লাবিত হয়েছে ৮৩ টি গ্রাম। বেশ কিছু কাঁচা ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। কেশবপুর পৌরসভার নির্বাহী কর্মকর্তা আবুল ফজল মো. এনামুল হক বলেন, পৌরসভার নয়টি ওয়ার্ডই কমবেশি জলাবদ্ধতা হয়ে পড়েছে। এপর্যন্ত ২৫‘শ পরিবারের তালিকা করা হয়েছে। বৃষ্টি অব্যাহত থাকলে জলাবদ্ধ পরিবারের সংখ্যা আরও বৃদ্ধি পাবে।

কেশবপুর সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলাউদ্দীন আলা বলেন, তার ইউনিয়নের মধ্যকুল, আলতাপোল, মূলগ্রাম, মাগুরাডাঙা, সুজাপুর ও ব্যাসডাঙা গ্রামে প্রায় দুইশত পরিবার জলাবদ্ধ হয়ে পড়েছে। এলাকায় টানা বৃষ্টি ও নদ-নদীর পানি ঢুকে এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রেকসোনা খাতুন বলেন, নদ-নদীর পানি প্রবাহের জন্য শ্যাওলা অপসারণ অব্যাহত রয়েছে। আপারভদ্রা নদীতে একটি স্কাভেটর মেশিন দিয়ে খনন কাজ চলছে। আরেকটি স্কাভেটর দিয়ে বুড়িভদ্রা ও হরিহর নদীও খনন করা হবে। জলাবদ্ধতা নিরসনে পানি উন্নয়ন বোর্ডের সঙ্গে সার্বক্ষনিক যোগাযোগ রক্ষা করা হচ্ছে।

back to top