নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী থানার পুলিশ লাল সবুজ বাসে মো. তরিকুর ইসলামকে (৩১) নামে এক যাত্রীকে মারধরের ঘটনায় ২ আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- সোনাইমুড়ী পৌরসভার বিজয়নগর গ্রামের জমাদ্দার বাড়ির মৃত জয়নাল আবেদীনের ছেলে আরিফুল ইসলাম আরিফ (৩৩) ও একই পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ডের হাবীব উল্যাহ দরবেশ বাড়ির মো.মকবুল আহমদের ছেলে জাহিদুল ইসলাম হৃদয় (২৬)।
গতকাল বুধবার দুপুরের দিকে আমাসিদের নোয়াখালী চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সোপর্দ করা হয়। এর আগে, গত মঙ্গলবার দিবাগত রাত ২টার দিকে তথ্য প্রযুক্তির সহযোগিতায় আসামিদের গ্রেপ্তার করা হয়।
হামলার শিকার তারিকুল ইসলাম ময়মনসিংহ জেলার টাংগাব ইউনিয়নের ভরপুর গ্রামের নজরুল ইসলামের ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয়সূত্রে জানা যায়, গত সোমবার ঢাকা থেকে নোয়াখালীর মাইজদীর উদ্দেশে লাল সবুজ পরিবহনের একটি বাস রওয়ানা দেয়। বাসটি যাত্রা পথে সোনাইমুড়ীর বাইপাস এলাকার লাল সবুজ বাস কাউন্টারের সামনে পৌঁছলে আরিফ, হৃদয়সহ তাদের সাঙ্গপাঙ্গরা বাসটি থামায়। একপর্যায়ে মুখে মাস্ক পরে তারা বাসে উঠে যাত্রী তরিকুল ইসলামকে হেলমেট দিয়ে বেধড়ক মারধর করে। ওই সময় তার সঙ্গে থাকা গুরুত্বপূর্ণ জিনিসপত্র ছিনিয়ে নেয় হামলাকারীরা। পরে এমন একটি ভিডিও সামাজিক যোযোযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। ঘটনার পরে ভুক্তভোগী সোনাইমুড়ী থানায় মামলা করলে পুলিশ তাদের গ্রেপ্তার করে।
সোনাইমুড়ী থানার ওসি মোরশেদ আলম বলেন, সোনাইমুড়ী আত্মগোপনে থাকা আওয়ামী লীগ নেতা কিং মোজাম্মেলের সঙ্গে সবুজ নামে তার এক অনুসারী ছিল। তার হাতে অনেক বিরোধী রাজনৈতিক নেতাকর্মী হয়রানির শিকার হয়। তার চেহারের সঙ্গে বাস যাত্রী তরিকুলের চেহারার মিল থাকায় আরিফ ও তার সাঙ্গপাঙ্গরা তাকে সবুজ মনে করে বাস থামিয়ে মারধর করে।
ওসি আরও বলেন, ঘটনার পর দ্রুত আসামিদের গ্রেপ্তার করে পুলিশ। ঘটনার সময় আসামির পায়ে পরিহিত চকলেট কালারের লোফার সু, হাতে থাকা হেলমেট জব্দ করা হয়। অন্য আসামিদের শনাক্তপূর্বক গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত আছে।
বৃহস্পতিবার, ১৭ জুলাই ২০২৫
নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী থানার পুলিশ লাল সবুজ বাসে মো. তরিকুর ইসলামকে (৩১) নামে এক যাত্রীকে মারধরের ঘটনায় ২ আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- সোনাইমুড়ী পৌরসভার বিজয়নগর গ্রামের জমাদ্দার বাড়ির মৃত জয়নাল আবেদীনের ছেলে আরিফুল ইসলাম আরিফ (৩৩) ও একই পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ডের হাবীব উল্যাহ দরবেশ বাড়ির মো.মকবুল আহমদের ছেলে জাহিদুল ইসলাম হৃদয় (২৬)।
গতকাল বুধবার দুপুরের দিকে আমাসিদের নোয়াখালী চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সোপর্দ করা হয়। এর আগে, গত মঙ্গলবার দিবাগত রাত ২টার দিকে তথ্য প্রযুক্তির সহযোগিতায় আসামিদের গ্রেপ্তার করা হয়।
হামলার শিকার তারিকুল ইসলাম ময়মনসিংহ জেলার টাংগাব ইউনিয়নের ভরপুর গ্রামের নজরুল ইসলামের ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয়সূত্রে জানা যায়, গত সোমবার ঢাকা থেকে নোয়াখালীর মাইজদীর উদ্দেশে লাল সবুজ পরিবহনের একটি বাস রওয়ানা দেয়। বাসটি যাত্রা পথে সোনাইমুড়ীর বাইপাস এলাকার লাল সবুজ বাস কাউন্টারের সামনে পৌঁছলে আরিফ, হৃদয়সহ তাদের সাঙ্গপাঙ্গরা বাসটি থামায়। একপর্যায়ে মুখে মাস্ক পরে তারা বাসে উঠে যাত্রী তরিকুল ইসলামকে হেলমেট দিয়ে বেধড়ক মারধর করে। ওই সময় তার সঙ্গে থাকা গুরুত্বপূর্ণ জিনিসপত্র ছিনিয়ে নেয় হামলাকারীরা। পরে এমন একটি ভিডিও সামাজিক যোযোযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। ঘটনার পরে ভুক্তভোগী সোনাইমুড়ী থানায় মামলা করলে পুলিশ তাদের গ্রেপ্তার করে।
সোনাইমুড়ী থানার ওসি মোরশেদ আলম বলেন, সোনাইমুড়ী আত্মগোপনে থাকা আওয়ামী লীগ নেতা কিং মোজাম্মেলের সঙ্গে সবুজ নামে তার এক অনুসারী ছিল। তার হাতে অনেক বিরোধী রাজনৈতিক নেতাকর্মী হয়রানির শিকার হয়। তার চেহারের সঙ্গে বাস যাত্রী তরিকুলের চেহারার মিল থাকায় আরিফ ও তার সাঙ্গপাঙ্গরা তাকে সবুজ মনে করে বাস থামিয়ে মারধর করে।
ওসি আরও বলেন, ঘটনার পর দ্রুত আসামিদের গ্রেপ্তার করে পুলিশ। ঘটনার সময় আসামির পায়ে পরিহিত চকলেট কালারের লোফার সু, হাতে থাকা হেলমেট জব্দ করা হয়। অন্য আসামিদের শনাক্তপূর্বক গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত আছে।