বগুড়ার শেরপুর উপজেলার ভবানীপুর মৌজায় ৫১ শতাংশ সরকারি খাস জমি ও পুকুর জালিয়াতির মাধ্যমে অবৈধভাবে ব্যক্তির নামে রেকর্ড করে নেয়ায় এবং সেগুলো বাতিলের দাবীতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেছেন স্থানীয় জনসাধারণ। গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল ১০ টায় ভবানীপুর বাজার এলাকাবাসীর উদ্যোগে এই মানববন্ধন ও বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ সময় বক্তব্য রাখেন, মাসুদ রানা, আব্দুস সাত্তার, নুরুল ইসলাম, রফিকুল ইসলাম, আবু হানিফ, মোখলেছার রহমান, আব্দুল হামিদ প্রমূখ।
মানববন্ধনে তারা অভিযোগ করেন, ভবানীপুর মৌজার জলটুঙ্গী এলাকায় অবস্থিত প্রায় ৫১ শতাংশ সরকারি খাস জমি ও পুকুর জালিয়াতির মাধ্যমে ব্যক্তি মালিকানায় রেকর্ডভুক্ত করা হয়েছে। তাদের দাবি অনুযায়ী আব্দুর রউফ, আক্কাছ আলী, মহাদেব ও আমির হোসেন নামক ব্যক্তিরা প্রভাব খাটিয়ে, জাল কাগজ তৈরী করে মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে এই জমিগুলো নিজেদের নামে রেকর্ড করে নেন। অথচ ওই সকল খাস জমিতে ৫০ বছরের অধিক সময় ধরে গরীব মানুষরা বাড়ী ঘড় নির্মান করে বসবাস করে আসছেন। এছাড়াও ভবানীপুর বাজারের সরকারি পুকুরের পাড়, পাবলিক টয়লেট ও মন্দিরের সামনে রাস্তার ধারের জমিগুলো নিজেদের নামে রেকর্ড করেছে। মানববন্ধন শেষে খাসজমি উদ্ধারের দাবীতে এলাকাবাসি এক বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে বাজারের বিভিন্ন রাস্তা প্রদক্ষিন করেন। এ বিষয়ে ভবানীপুর ইউনিয়ন ভূমি সহকারি কর্মকর্তা (নায়েব) সাইফুল ইসলাম বলেন, স্থানীয়দের অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত শুরু হয়েছে। ইতিমধ্যে বেশ কিছু জমির কাগজপত্র যাচাই বাছাইয়ের কাজ করা হয়েছে, সেখানে সরকারি জমি বেহাতের প্রমান পাওয়া গেছে। অবৈধ রেকর্ড বাতিলের জন্য সংশ্লিষ্ট দপ্তরে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার আশিক খান বলেন, সরকারি পুকুর ও খাস জমি ব্যক্তির নামে রেকর্ডের সুযোগ নেই, যদি কেউ করে থাকে তবে সেটি তদন্ত করে বাতিলের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
শুক্রবার, ১৮ জুলাই ২০২৫
বগুড়ার শেরপুর উপজেলার ভবানীপুর মৌজায় ৫১ শতাংশ সরকারি খাস জমি ও পুকুর জালিয়াতির মাধ্যমে অবৈধভাবে ব্যক্তির নামে রেকর্ড করে নেয়ায় এবং সেগুলো বাতিলের দাবীতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেছেন স্থানীয় জনসাধারণ। গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল ১০ টায় ভবানীপুর বাজার এলাকাবাসীর উদ্যোগে এই মানববন্ধন ও বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ সময় বক্তব্য রাখেন, মাসুদ রানা, আব্দুস সাত্তার, নুরুল ইসলাম, রফিকুল ইসলাম, আবু হানিফ, মোখলেছার রহমান, আব্দুল হামিদ প্রমূখ।
মানববন্ধনে তারা অভিযোগ করেন, ভবানীপুর মৌজার জলটুঙ্গী এলাকায় অবস্থিত প্রায় ৫১ শতাংশ সরকারি খাস জমি ও পুকুর জালিয়াতির মাধ্যমে ব্যক্তি মালিকানায় রেকর্ডভুক্ত করা হয়েছে। তাদের দাবি অনুযায়ী আব্দুর রউফ, আক্কাছ আলী, মহাদেব ও আমির হোসেন নামক ব্যক্তিরা প্রভাব খাটিয়ে, জাল কাগজ তৈরী করে মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে এই জমিগুলো নিজেদের নামে রেকর্ড করে নেন। অথচ ওই সকল খাস জমিতে ৫০ বছরের অধিক সময় ধরে গরীব মানুষরা বাড়ী ঘড় নির্মান করে বসবাস করে আসছেন। এছাড়াও ভবানীপুর বাজারের সরকারি পুকুরের পাড়, পাবলিক টয়লেট ও মন্দিরের সামনে রাস্তার ধারের জমিগুলো নিজেদের নামে রেকর্ড করেছে। মানববন্ধন শেষে খাসজমি উদ্ধারের দাবীতে এলাকাবাসি এক বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে বাজারের বিভিন্ন রাস্তা প্রদক্ষিন করেন। এ বিষয়ে ভবানীপুর ইউনিয়ন ভূমি সহকারি কর্মকর্তা (নায়েব) সাইফুল ইসলাম বলেন, স্থানীয়দের অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত শুরু হয়েছে। ইতিমধ্যে বেশ কিছু জমির কাগজপত্র যাচাই বাছাইয়ের কাজ করা হয়েছে, সেখানে সরকারি জমি বেহাতের প্রমান পাওয়া গেছে। অবৈধ রেকর্ড বাতিলের জন্য সংশ্লিষ্ট দপ্তরে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার আশিক খান বলেন, সরকারি পুকুর ও খাস জমি ব্যক্তির নামে রেকর্ডের সুযোগ নেই, যদি কেউ করে থাকে তবে সেটি তদন্ত করে বাতিলের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।