পিরোজপুরের মঠবাড়িয়ায় ছাত্রদলের অভ্যন্তরীণ কোন্দল রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে রূপ নিয়েছে। আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে গত বুধবার রাতে মঠবাড়িয়া পৌর শহরের নিউ মার্কেট প্রিন্স হোটেলের সামনে সংঘর্ষে গুরুতর আহত হন দুই কর্মী। গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান ৭ নম্বর ওয়ার্ডের মো. মুবিন (২৩)। তিনি পৌর এলাকার মো. মহারাজের ছেলে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, রাতে প্রায় ১০-১২ জন ছাত্রদল কর্মী সংঘর্ষে জড়ান। রনি (২০), ফাহাদ (১৮), তানজিল (১৮) সহ ৬-৭ জন একত্র হয়ে শামীম (২৩) ও মুবিনকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে গুরুতর আহত করে। তাদের উদ্ধার করে প্রথমে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এবং পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেয়া হয়। শুক্রবার(১৮-০৭-২০২৫) দুপুরে সেখানেই মুবিন মারা যান। এদিকে স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সংঘর্ষে জড়িত উভয় পক্ষই বিএনপির মঠবাড়িয়া উপজেলা শাখার ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক শামীম মিয়া মৃধার অনুসারী। ঘটনার পর শামীম মিয়া মৃধা বলেন, আমার ভাগ্নে প্রতিপক্ষের হামলায় মারা গেছে। আরেকজন মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছে। আমি এর দৃষ্টান্তমূলক বিচার চাই।
পৌর বিএনপির সভাপতি জসিম উদ্দিন ফরাজী বলেন, উভয়পক্ষই একই নেতার অনুসারী। এটা দুর্ভাগ্যজনক। আমি দ্রুত তদন্ত করে দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানাচ্ছি। মঠবাড়িয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল্লাহ আল মামুন জানান, এ ঘটনায় মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। জড়িতদের শনাক্ত ও গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।
শুক্রবার, ১৮ জুলাই ২০২৫
পিরোজপুরের মঠবাড়িয়ায় ছাত্রদলের অভ্যন্তরীণ কোন্দল রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে রূপ নিয়েছে। আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে গত বুধবার রাতে মঠবাড়িয়া পৌর শহরের নিউ মার্কেট প্রিন্স হোটেলের সামনে সংঘর্ষে গুরুতর আহত হন দুই কর্মী। গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান ৭ নম্বর ওয়ার্ডের মো. মুবিন (২৩)। তিনি পৌর এলাকার মো. মহারাজের ছেলে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, রাতে প্রায় ১০-১২ জন ছাত্রদল কর্মী সংঘর্ষে জড়ান। রনি (২০), ফাহাদ (১৮), তানজিল (১৮) সহ ৬-৭ জন একত্র হয়ে শামীম (২৩) ও মুবিনকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে গুরুতর আহত করে। তাদের উদ্ধার করে প্রথমে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এবং পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেয়া হয়। শুক্রবার(১৮-০৭-২০২৫) দুপুরে সেখানেই মুবিন মারা যান। এদিকে স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সংঘর্ষে জড়িত উভয় পক্ষই বিএনপির মঠবাড়িয়া উপজেলা শাখার ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক শামীম মিয়া মৃধার অনুসারী। ঘটনার পর শামীম মিয়া মৃধা বলেন, আমার ভাগ্নে প্রতিপক্ষের হামলায় মারা গেছে। আরেকজন মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছে। আমি এর দৃষ্টান্তমূলক বিচার চাই।
পৌর বিএনপির সভাপতি জসিম উদ্দিন ফরাজী বলেন, উভয়পক্ষই একই নেতার অনুসারী। এটা দুর্ভাগ্যজনক। আমি দ্রুত তদন্ত করে দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানাচ্ছি। মঠবাড়িয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল্লাহ আল মামুন জানান, এ ঘটনায় মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। জড়িতদের শনাক্ত ও গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।