ঝিনাইদহের মহেশপুর উপজেলায় নির্মিত হচ্ছে দেশের প্রথম আধুনিক দলিল লেখক ব্যারাক। উপজেলা সাব-রেজিস্ট্রি অফিসের পাশে আধুনিক সুবিধাসম্পন্ন এই স্থাপনাটি নির্মাণে ব্যতিক্রমী উদ্যোগ নিয়েছে একতা দলিল লেখক সমিতি। ইতোমধ্যেই নির্মাণকাজের অর্ধেকেরও বেশি শেষ হয়েছে। ব্যারাকটি নির্মিত হচ্ছে ৩০টি কক্ষবিশিষ্ট একটি ভবন হিসেবে, যেখানে দলিল লেখক ও তাদের সহকারীরা সুকৃঙ্খল পরিবেশে কাজ করতে পারবেন। প্রতিটি কক্ষে থাকবে টাইলস ঘেরা মেঝে, বৈদ্যুতিক সংযোগ, নিরাপত্তা ব্যবস্থা এবং প্রয়োজনীয় আসবাবপত্র। এমনকি ভবনের সামনে রাখা হচ্ছে বসার বেঞ্চ ও খালি জায়গা, যেখানে সেবাগ্রহীতারা অপেক্ষা করতে পারবেন। নির্মাণসাইটে গিয়ে দেখা যায়, একদিকে দ্রুতগতিতে চলছে দেয়াল নির্মাণ, অন্যদিকে কিছু কক্ষে ইতোমধ্যেই লাগানো হয়েছে রঙিন গেট ও টাইলস। আশপাশে পানিবদ্ধতার কিছু সমস্যা থাকলেও তা অস্থায়ী বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। দলিল লেখক সমিতির সভাপতি মো. আ. মোতালেব বলেন, আমরা বহু দিন ধরে খোলা আকাশের নিচে বসে কাজ করছি। এই ব্যারাক আমাদের স্বপ্নের বাস্তবায়ন। এখানে আমরা সম্মানের সঙ্গে কাজ করতে পারব। দলিল লেখক সমিতির সাধারণ সম্পাদক নাজমূল হাসান জানান, সেবাপ্রত্যাশীদের দুর্ভোগ কমানো এবং দলিল লেখকদের একটি সম্মানজনক কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করতেই এই ব্যারাক নির্মাণ করা হচ্ছে। সারা দেশের মধ্যে এটি প্রথম উদ্যোগ। স্থানীয়রা বলছেন, শুধু দলিল লেখকরাই নন, এই ব্যারাক তৈরি হলে সাধারণ জনগণও দলিল সম্পাদনের জন্য শৃঙ্খল ও স্বচ্ছ সেবা পাবে। এটি মহেশপুরবাসীর জন্য একটি গর্বের বিষয় হয়ে উঠেছে।
শুক্রবার, ১৮ জুলাই ২০২৫
ঝিনাইদহের মহেশপুর উপজেলায় নির্মিত হচ্ছে দেশের প্রথম আধুনিক দলিল লেখক ব্যারাক। উপজেলা সাব-রেজিস্ট্রি অফিসের পাশে আধুনিক সুবিধাসম্পন্ন এই স্থাপনাটি নির্মাণে ব্যতিক্রমী উদ্যোগ নিয়েছে একতা দলিল লেখক সমিতি। ইতোমধ্যেই নির্মাণকাজের অর্ধেকেরও বেশি শেষ হয়েছে। ব্যারাকটি নির্মিত হচ্ছে ৩০টি কক্ষবিশিষ্ট একটি ভবন হিসেবে, যেখানে দলিল লেখক ও তাদের সহকারীরা সুকৃঙ্খল পরিবেশে কাজ করতে পারবেন। প্রতিটি কক্ষে থাকবে টাইলস ঘেরা মেঝে, বৈদ্যুতিক সংযোগ, নিরাপত্তা ব্যবস্থা এবং প্রয়োজনীয় আসবাবপত্র। এমনকি ভবনের সামনে রাখা হচ্ছে বসার বেঞ্চ ও খালি জায়গা, যেখানে সেবাগ্রহীতারা অপেক্ষা করতে পারবেন। নির্মাণসাইটে গিয়ে দেখা যায়, একদিকে দ্রুতগতিতে চলছে দেয়াল নির্মাণ, অন্যদিকে কিছু কক্ষে ইতোমধ্যেই লাগানো হয়েছে রঙিন গেট ও টাইলস। আশপাশে পানিবদ্ধতার কিছু সমস্যা থাকলেও তা অস্থায়ী বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। দলিল লেখক সমিতির সভাপতি মো. আ. মোতালেব বলেন, আমরা বহু দিন ধরে খোলা আকাশের নিচে বসে কাজ করছি। এই ব্যারাক আমাদের স্বপ্নের বাস্তবায়ন। এখানে আমরা সম্মানের সঙ্গে কাজ করতে পারব। দলিল লেখক সমিতির সাধারণ সম্পাদক নাজমূল হাসান জানান, সেবাপ্রত্যাশীদের দুর্ভোগ কমানো এবং দলিল লেখকদের একটি সম্মানজনক কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করতেই এই ব্যারাক নির্মাণ করা হচ্ছে। সারা দেশের মধ্যে এটি প্রথম উদ্যোগ। স্থানীয়রা বলছেন, শুধু দলিল লেখকরাই নন, এই ব্যারাক তৈরি হলে সাধারণ জনগণও দলিল সম্পাদনের জন্য শৃঙ্খল ও স্বচ্ছ সেবা পাবে। এটি মহেশপুরবাসীর জন্য একটি গর্বের বিষয় হয়ে উঠেছে।