ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) শাহ আজিজুর রহমান হলের সামনের পুকুরে ডুবে সাজিদ আব্দুলাহ নামের এক শিক্ষার্থীর মৃত্যুবরণ করেছেন। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের আল কুরআন এন্ড ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬ টার দিকে পুলিশ এসে লাশ তুললে এ পরিচয় শনাক্ত করা যায়। তার বাড়ি টাঙ্গাইল জেলায়।
জানা যায়, এদিন বেলা ১ টার দিকে অনেকে লাশটি পুকরের মধ্যখানে ভেসে উঠতে দেখে। কিন্তু অনেকে এটি ময়লা মনে করে গরুত্ব দেয়নি। পরে বিকেল ৫ টার দিকে পাড়ের দিকে আসতে থাকলে স্পষ্ট হয় যে তা একটি মৃতদেহ। পরে শিক্ষার্থীরা প্রক্টরিয়াল বডিকে জানালে বিকেল সাড়ে ৬ টার দিকে পুলিশ সদস্যের উপস্থিতিতে পুকুর থেকে তোলা হয়। হল পুকুর পাড়ের দোকানী আকমল বিশ্বাস বলেন, দুপুরে কিছু একটা ভাসতে দেখেছিলাম, মনে হচ্ছিল প্যান্ট। পরে মাথা ভেসে উঠতে দেখে নিশ্চিত হই এটা লাশ। ইবির চিকিৎসা কেন্দ্রের দায়িত্বরত ডাক্তার মো. শাহেদ বলেন, মনে হচ্ছে কমপক্ষে ৩-৪ ঘণ্টা আগেই মারা গেছে। কোনো পালস পাইনি। শরীর ফুলে গেছে। নাক দিয়ে রক্ত বের হয়েছে। তবে কিছু মেডিকেল নিয়ম ও আইনি বিষয়ের কারণে ডিক্লেয়ারেশনের জন্যই কুষ্টিয়া পাঠানো হয়েছে। তার বন্ধু ইনসান বলেন, আমি ওকে একা থাকতে দেই না। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ২ টা পর্যন্ত আড্ডা দিয়েছি। সকাল থেকে ফোন দিলেও রিসিভ করছে না। এই শোক সহ্য করা কঠিন।
শুক্রবার, ১৮ জুলাই ২০২৫
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) শাহ আজিজুর রহমান হলের সামনের পুকুরে ডুবে সাজিদ আব্দুলাহ নামের এক শিক্ষার্থীর মৃত্যুবরণ করেছেন। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের আল কুরআন এন্ড ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬ টার দিকে পুলিশ এসে লাশ তুললে এ পরিচয় শনাক্ত করা যায়। তার বাড়ি টাঙ্গাইল জেলায়।
জানা যায়, এদিন বেলা ১ টার দিকে অনেকে লাশটি পুকরের মধ্যখানে ভেসে উঠতে দেখে। কিন্তু অনেকে এটি ময়লা মনে করে গরুত্ব দেয়নি। পরে বিকেল ৫ টার দিকে পাড়ের দিকে আসতে থাকলে স্পষ্ট হয় যে তা একটি মৃতদেহ। পরে শিক্ষার্থীরা প্রক্টরিয়াল বডিকে জানালে বিকেল সাড়ে ৬ টার দিকে পুলিশ সদস্যের উপস্থিতিতে পুকুর থেকে তোলা হয়। হল পুকুর পাড়ের দোকানী আকমল বিশ্বাস বলেন, দুপুরে কিছু একটা ভাসতে দেখেছিলাম, মনে হচ্ছিল প্যান্ট। পরে মাথা ভেসে উঠতে দেখে নিশ্চিত হই এটা লাশ। ইবির চিকিৎসা কেন্দ্রের দায়িত্বরত ডাক্তার মো. শাহেদ বলেন, মনে হচ্ছে কমপক্ষে ৩-৪ ঘণ্টা আগেই মারা গেছে। কোনো পালস পাইনি। শরীর ফুলে গেছে। নাক দিয়ে রক্ত বের হয়েছে। তবে কিছু মেডিকেল নিয়ম ও আইনি বিষয়ের কারণে ডিক্লেয়ারেশনের জন্যই কুষ্টিয়া পাঠানো হয়েছে। তার বন্ধু ইনসান বলেন, আমি ওকে একা থাকতে দেই না। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ২ টা পর্যন্ত আড্ডা দিয়েছি। সকাল থেকে ফোন দিলেও রিসিভ করছে না। এই শোক সহ্য করা কঠিন।