গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার তিস্তা নদী থেকে অর্ধগলিত অবস্থায় অজ্ঞাতনামা এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার করেছে থানা পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে উপজেলার কাপাসিয়া ইউনিয়নের লালচামার গ্রামে তিস্তা নদীর তীর থেকে অজ্ঞাতনামা ওই অর্ধগলিত মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। মৃত ব্যক্তির আনুমানিক বয়স ৩০ থেকে ৪৫ বছর হতে পারে।
থানা পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে ওই গ্রামের জনৈক এক ব্যক্তি মরদেহটি তিস্তা নদীর তীরে ভেসে থাকতে দেখে পুলিশকে খবর দেন। পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে লাশের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করে।
পুলিশ জানায়, মরদেহটির দুই হাতের কবজি নেই। তার পরনে ছিল একটি কালো রঙের ফুলপ্যান্ট এবং গায়ে ছিল একটি রঙচটা হাফ শার্ট। মুখমণ্ডলের মাংস পচে যাওয়ায় পরিচয় শনাক্ত করা সম্ভব হয়নি।
সুন্দরগঞ্জ থানার ওসি মো. আব্দুল হাকিম আজাদ বলেন, মরদেহটি তিস্তা নদীর উজান দিক থেকে ভেসে এসেছে।
প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, তাকে হত্যা করে তিস্তা নদীতে ফেলে দেয়া হয়েছিল। স্রোতের টানে মরদেহটি ওই স্থানে ভেসে আসে। শুক্রবার মরদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে।
শুক্রবার, ১৮ জুলাই ২০২৫
গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার তিস্তা নদী থেকে অর্ধগলিত অবস্থায় অজ্ঞাতনামা এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার করেছে থানা পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে উপজেলার কাপাসিয়া ইউনিয়নের লালচামার গ্রামে তিস্তা নদীর তীর থেকে অজ্ঞাতনামা ওই অর্ধগলিত মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। মৃত ব্যক্তির আনুমানিক বয়স ৩০ থেকে ৪৫ বছর হতে পারে।
থানা পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে ওই গ্রামের জনৈক এক ব্যক্তি মরদেহটি তিস্তা নদীর তীরে ভেসে থাকতে দেখে পুলিশকে খবর দেন। পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে লাশের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করে।
পুলিশ জানায়, মরদেহটির দুই হাতের কবজি নেই। তার পরনে ছিল একটি কালো রঙের ফুলপ্যান্ট এবং গায়ে ছিল একটি রঙচটা হাফ শার্ট। মুখমণ্ডলের মাংস পচে যাওয়ায় পরিচয় শনাক্ত করা সম্ভব হয়নি।
সুন্দরগঞ্জ থানার ওসি মো. আব্দুল হাকিম আজাদ বলেন, মরদেহটি তিস্তা নদীর উজান দিক থেকে ভেসে এসেছে।
প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, তাকে হত্যা করে তিস্তা নদীতে ফেলে দেয়া হয়েছিল। স্রোতের টানে মরদেহটি ওই স্থানে ভেসে আসে। শুক্রবার মরদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে।