বরিশাল নগরীর হালিমা খাতুন মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের মো. মহিউদ্দিন (৫৫) নামক ইংরেজি শিক্ষকের লাশ নগরীর করিম কুটির মসজিদ গলির স্মরণিকা ভিলা নামক ভাড়া বাসা থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। মরহুম মো. মহিউদ্দিন বিমান বাহিনী থেকে অবসর নিয়ে ওই বিদ্যালয়ের ইংরেজির শিক্ষক হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
মরহুম মো. মহিউদ্দিনের পৈত্রিক বাড়ি উজিরপুর উপজেলার হরিদ্রাপুর গ্রামে। তার পিতার নাম আ. আজিজ মাঝি। তিনি ওই ভাড়া বাসায় একাই থাকতেন। তার স্ত্রী আট বছরের সন্তান নিয়ে ভিন্ন বাসায় থাকতেন। কোতোয়ালি থানার ওসি জানানÑ বাসাটির খোলা জানালা দিয়ে তাকে বিছানায় শুয়ে থাকতেন দেখেন স্থানীয়রা। স্থানীয়রা ৯৯৯ এ কল করে ঘটনা জানালে পুলিশ ঘটনাস্থলে যেয়ে খাটের ওপর থেকে মৃত শিক্ষকের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মেডিকেল কলেজে পাঠায়।
মৃতের ছোটভাই ব্রজমোহন বিদ্যালয়ের শিক্ষক মো. আলাউদ্দিন জানান, হালিমা খাতুন বালিকা বিদ্যালয়ের নানা ধরনের অনিয়ম ও দুর্নীতি নিয়ে তিনি বিভাগীয় কমিশনারের কাছে লিখিত অভিযোগও করেছেন এবং সাংবাদিকদেরকে জানিয়েছেন। এজন্য তাকে নানা ধরনের হুমকি দেয়া হয়েছে।
এমনকি তাকে ওই বিদ্যালয় ছেড়ে যেতেও বলা হয়েছে। বহিরাগত ব্যক্তিদের দিয়ে তাকে মারধোর করাও হয়েছে। হয়ত এসব কারনেই তার মৃত্যু অস্বভাবিক মৃত্যু।
তার বড় ভাই ও পিরোজপুর জিলা স্কুলের অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক জসিমউদ্দিন জানানÑ তার মৃত্যু সংবাদ পাবার পরেও বিদ্যালয়ের কেউ আসেননি।
শুক্রবার, ১৮ জুলাই ২০২৫
বরিশাল নগরীর হালিমা খাতুন মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের মো. মহিউদ্দিন (৫৫) নামক ইংরেজি শিক্ষকের লাশ নগরীর করিম কুটির মসজিদ গলির স্মরণিকা ভিলা নামক ভাড়া বাসা থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। মরহুম মো. মহিউদ্দিন বিমান বাহিনী থেকে অবসর নিয়ে ওই বিদ্যালয়ের ইংরেজির শিক্ষক হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
মরহুম মো. মহিউদ্দিনের পৈত্রিক বাড়ি উজিরপুর উপজেলার হরিদ্রাপুর গ্রামে। তার পিতার নাম আ. আজিজ মাঝি। তিনি ওই ভাড়া বাসায় একাই থাকতেন। তার স্ত্রী আট বছরের সন্তান নিয়ে ভিন্ন বাসায় থাকতেন। কোতোয়ালি থানার ওসি জানানÑ বাসাটির খোলা জানালা দিয়ে তাকে বিছানায় শুয়ে থাকতেন দেখেন স্থানীয়রা। স্থানীয়রা ৯৯৯ এ কল করে ঘটনা জানালে পুলিশ ঘটনাস্থলে যেয়ে খাটের ওপর থেকে মৃত শিক্ষকের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মেডিকেল কলেজে পাঠায়।
মৃতের ছোটভাই ব্রজমোহন বিদ্যালয়ের শিক্ষক মো. আলাউদ্দিন জানান, হালিমা খাতুন বালিকা বিদ্যালয়ের নানা ধরনের অনিয়ম ও দুর্নীতি নিয়ে তিনি বিভাগীয় কমিশনারের কাছে লিখিত অভিযোগও করেছেন এবং সাংবাদিকদেরকে জানিয়েছেন। এজন্য তাকে নানা ধরনের হুমকি দেয়া হয়েছে।
এমনকি তাকে ওই বিদ্যালয় ছেড়ে যেতেও বলা হয়েছে। বহিরাগত ব্যক্তিদের দিয়ে তাকে মারধোর করাও হয়েছে। হয়ত এসব কারনেই তার মৃত্যু অস্বভাবিক মৃত্যু।
তার বড় ভাই ও পিরোজপুর জিলা স্কুলের অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক জসিমউদ্দিন জানানÑ তার মৃত্যু সংবাদ পাবার পরেও বিদ্যালয়ের কেউ আসেননি।