ঢাকার নবাবগঞ্জ থানা পুলিশের অভিযানে আন্তঃজেলা ডাকাত চক্রের ৫ ডাকাতকে গ্রেপ্তারসহ লুণ্ঠিত মালামাল উদ্ধার করা হয়েছে। গ্রেপ্তারকৃতরা হলো- ফরিদপুরের ভাংগা থানার মৃত আউয়ালের ছেলে ডাকাত সর্দার মো. খোকন ওরফে জসিম (৩৮), একই এলাকার মৃত লতিফ মাতবরের ছেলে সালাম (৫৬) ও সরোয়ার মাতুব্বরের ছেলে সুজাত ওরফে করিম মাতুব্বর (২৫), নীলফামারীর ডোমার উপজেলার বাগডোকরা এলাকার আব্দুল ইসলামের ছেলে হামিদুল (৩৭), ঢাকার পল্লবী এলাকার আব্দুল করিমের ছেলে শফিকুল ইসলাম (৪৩)। গতকাল রোববার বিকেলে দোহার সার্কেলের সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার মো. আশরাফুল আলম এক প্রেস রিলিজের মাধ্যমে তথ্যটি নিশ্চিত করেন।
প্রেস রিলিজের মাধ্যমে জানা যায়, নবাবগঞ্জ থানা পুলিশের একটি টিম গত শনিবার ঢাকা ও ফরিদপুর জেলায় অভিযান পরিচালনা করে ডাকাত সর্দার খোকনসহ ৫ জন আন্তঃজেলা ডাকাত চক্রের সদস্যকে গ্রেপ্তার করেন ও তাদের দেওয়া তথ্য মতে ডাকাতি হওয়া গলিত স্বর্ণের টুকরাসহ ৩ ভরি ৫ আনা স্বর্ণালংকার ও প্লাস্টিকের বাটিসহ ৮০ ভরি রুপা উদ্ধার করেন। আসামীদের নামে ঢাকা, ফরিদপুর ও গোপালগঞ্জ জেলার বিভিন্ন থানায় চুরি, ডাকাতি ও অস্ত্র আইনে মামলা রয়েছে। তাদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে নবাববগঞ্জ থানার মামলা নং- ০৯ (০৫) ২৫ ও ১৩ (০৭) ২৫ এর সাথে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে। আসামীদের ৭ দিনের পুলিশ রিমান্ড আবেদনসহ আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।
সোমবার, ২১ জুলাই ২০২৫
ঢাকার নবাবগঞ্জ থানা পুলিশের অভিযানে আন্তঃজেলা ডাকাত চক্রের ৫ ডাকাতকে গ্রেপ্তারসহ লুণ্ঠিত মালামাল উদ্ধার করা হয়েছে। গ্রেপ্তারকৃতরা হলো- ফরিদপুরের ভাংগা থানার মৃত আউয়ালের ছেলে ডাকাত সর্দার মো. খোকন ওরফে জসিম (৩৮), একই এলাকার মৃত লতিফ মাতবরের ছেলে সালাম (৫৬) ও সরোয়ার মাতুব্বরের ছেলে সুজাত ওরফে করিম মাতুব্বর (২৫), নীলফামারীর ডোমার উপজেলার বাগডোকরা এলাকার আব্দুল ইসলামের ছেলে হামিদুল (৩৭), ঢাকার পল্লবী এলাকার আব্দুল করিমের ছেলে শফিকুল ইসলাম (৪৩)। গতকাল রোববার বিকেলে দোহার সার্কেলের সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার মো. আশরাফুল আলম এক প্রেস রিলিজের মাধ্যমে তথ্যটি নিশ্চিত করেন।
প্রেস রিলিজের মাধ্যমে জানা যায়, নবাবগঞ্জ থানা পুলিশের একটি টিম গত শনিবার ঢাকা ও ফরিদপুর জেলায় অভিযান পরিচালনা করে ডাকাত সর্দার খোকনসহ ৫ জন আন্তঃজেলা ডাকাত চক্রের সদস্যকে গ্রেপ্তার করেন ও তাদের দেওয়া তথ্য মতে ডাকাতি হওয়া গলিত স্বর্ণের টুকরাসহ ৩ ভরি ৫ আনা স্বর্ণালংকার ও প্লাস্টিকের বাটিসহ ৮০ ভরি রুপা উদ্ধার করেন। আসামীদের নামে ঢাকা, ফরিদপুর ও গোপালগঞ্জ জেলার বিভিন্ন থানায় চুরি, ডাকাতি ও অস্ত্র আইনে মামলা রয়েছে। তাদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে নবাববগঞ্জ থানার মামলা নং- ০৯ (০৫) ২৫ ও ১৩ (০৭) ২৫ এর সাথে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে। আসামীদের ৭ দিনের পুলিশ রিমান্ড আবেদনসহ আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।