alt

সারাদেশ

মশায় অতিষ্ঠ নগরবাসী, নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে না রাসিক

জেলা বার্তা পরিবেশক, রাজশাহী : সোমবার, ২১ জুলাই ২০২৫

গত ১৯ জুন জ্বরসহ বিভিন্ন জটিলতা নিয়ে রামেক হাসপাতালে ভর্তি করা হয় কবিরকে। হাসপাতালে তিনি চিকিৎসাধীন ছিলেন। ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার শারীরিক অবস্থা খারাপ হতে থাকে। পরে তাকে নিবিড় পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রে (আইসিইউ) নেওয়া হয়। সেখানেই তার মৃত্যু হয়।

রামেক হাসপাতালের মুখপাত্র শংকর কে বিশ্বাস বলেন, ‘ডেংগুতে মারা যাওয়া কবির এলাকায় কৃষি কাজ করেন। জ্বরে আক্রান্ত হওয়ার আগে তার অন্য কোনো জেলায় যাওয়ার রেকর্ড নেই। এলাকা থেকে তিনি ডেংগুতে আক্রান্ত হয়েছেন।’

এদিকে উন্নয়ন থমকে যাওয়ার পাশাপাশি নগরীর ড্রেন, নর্দমাগুলোও পরিস্কার-পরিচ্ছন্নতার কাজ প্রায় বন্ধ হয়ে গেছে। ফলে ড্রেন-নর্দমাসহ ঝোপ-ঝাড়ে বাসা বেধেছে মশা। দিন-রাত মশার কামড়ে যেন অতিষ্ঠ নগরবাসী। দিনের বেলাতেও ঘুমাতে হচ্ছে মশারি টাঙ্গিয়ে বা কয়েল জ্বালিয়ে অথবা মশা নাশক স্প্রে করে। এমনকি অফিস-আদালত থেকে শুরু করে ব্যবসা কেন্দ্রেও হানা দিচ্ছে মশা। হোটেল-রেস্তোরাগুলোতে মশার জন্য বাড়তি সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। তবুও বাড়ছে ডেঙ্গুমশার বৃদ্ধির ফলেই ডেংগু রোগীদের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে বলে দাবি করেছেন চিকিৎসকরা।

সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, রাজশাহী নগরীর অধিকাংশ ড্রেনগুলোতে ময়লা-আবর্জনা বা নোংরা পানিতে ভর্তি হয়ে আছে। এসব ড্রেনে বাসা বেধেছে মশা। নগরীর বর্ণালীর মোড় থেকে তেরোখাদিয়া হয়ে যাওয়া যাওয়া বড় আকারের ড্রেনটি অন্তত তিন মাস ধরে পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন করা হয়নি বলে দাবি করেন স্থানীয়রা। গতকাল রোববার সকালে এ ড্রেনের দিকে নজর দিতেই ভন ভন শব্দ করে যেন ঘিরে ধরে মশা। শত শত মশা নিমিষেই উড়া-উড়ি শুরু করতে দেখা যায়।

ড্রেনের পাশেই লন্ড্রি দোকানের মালিক ভুট্টু রহমান বলেন, ‘দোকানে দিনের বেলাতেও দাঁড়ায় থাকা যায় না মশার অত্যাচারে। সারাক্ষণ কয়েল জ্বালায় রাখতে হয়। আমার এমনিকেই শ্বাসকষ্ট। এর মধ্যে কয়েল দিলে আরও কষ্ট হয়। কিন্তু মশার হাত থেকে বাঁচতে কয়েল জ্বালাতেই হয়।’

আরেক মুদি দোকানদার মাজদার হোসেন জুয়েল বলেন, ‘দোকানের ভিতর বসে থাকা দায় মশার অত্যাচারে। একটু বিকাল হলেও বাইরেও এক মিনিটও শান্তিতে ক্রেতারা দাঁড়ায় থাকতে পারেন না মশার দাপটে। এতো মশার মাধে যেন টেকায় দায়।’

উপশহর এলাকার বাসিন্দা মোস্তাজুর রহমান বলেন, সেই কবে মশার ওষুধ ছিটাইছে মনে নাই। অন্তত এক বছর তো হবেই। এ কারণে গত শীতের মধ্যে থেকেই এবার মশার আক্রমণ বেশি। ড্রেনগুলো বা বাসার আশে-পাশের অলি-গলিতে ময়লা-আবর্জনার কারণে মশার বংশবৃদ্ধি হচ্ছে বেশি। আবার পরিস্কার-পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রমও স্থবির হয়ে আছে। ফলে মশার অত্যচার বেড়েছে।

নগরীর সাত্তার হোটেলের মালিক আব্দুস সাত্তার বলেন, ‘খাবার খ্যাতে অ্যাসছে মানুষ। কিন্তু শান্তিতে বস্তে প্যারছে না। বসলেই মশা ঘিরে ধরছে। বাধ্য হয়ে দিন-রাত কয়েল দিয়ে র‌্যাখছি। তাও মশার যেন কমতি নাই। এ কারণে ব্যবসাও কম হয় রাতের বেলা।’

রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসক ও মুখপাত্র শঙ্কর কে বিশ্বাস বলেন, ‘মশার বৃদ্ধির কারণে রাজশাহীতে ডেংগু রোগীদের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। চলতি বছর ডেংগু রোগে তিনজন মারা গেছেন এ হাসপাতালে। এখনো ভর্তি আছে ২৬ জন। করোনার চেয়েও ভয়ংকর ডেঙ্গুরোগ। কিন্তু এ রোগে সচেতনতা অনেক কম। ফলে এ সময়ে ডেংগু রাগীর সংখ্যা বাড়তে থাকে অনেক।’

জানতে চাইলে রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) প্রধান পরিচ্ছন্নতা কর্মকর্তা শেখ মো. মামুন ডলার বলেন, ‘মশা অনেকটায় বেড়েছে। এটা অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই। ওয়ার্ড পর্যায়ে জনপ্রতিনিধি না থাকায় পরিস্কার-পরিচ্ছন্নতাও কমেছে। তাছাড়া বাড়ির পাশের ঝোপঝাড় অনেকে পরিষ্কার রাখছেন না। ছাদবাগানের টবের পানি থেকেও বংশ বৃদ্ধি হচ্ছে মশার। এসব ব্যাপারে নগরবাসীকেও একটু সচেতন থাকতে হবে। তাহলে মশার সংখ্যা কমবে।’ তিনি আরও বলেন, এখন লার্ভিসাইড ওষুধ ও ফগার মেশিনের ওষুধ আমরা কিনছি না। এখন ড্রেন ও ঝোঁপঝাড় পরিস্কার করে মশা নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা চালানো হচ্ছে। আগামী অক্টোবরে মশক নিধনের ওষুধ ছিটানো হবে। তখন কেনা হবে ৬০-৭০ লাখ টাকার ওষুধ। ওষুধ কেনার বরাদ্দ পাওয়া যাবে আশা করি।

রংপুর নগরীর প্রধান সড়ক সংস্কারের দাবিতে রসিক-এর প্রতীকী কফিন নিয়ে বিক্ষোভ

পিডিবির সাবেক প্রধান প্রকৌশলীর ৩ বছরের কারাদণ্ড

‘অবৈধ’ সম্পদ: ফতুল্লা থানার সাবেক ওসি হাছানের ২ বছর কারাদণ্ড

চট্টগ্রামে নিউমার্কেট মোড়ে বাসে আগুন

ছবি

দশমিনায় দ্বিগুণ লাভে জিঙ্গা চাষে কৃষকরা খুশি

ছবি

নরসিংদীতে রামবুটানে আগ্রহ বাড়ছে কৃষকদের মাঝে

ছবি

বনাঞ্চল থেকে বিলুপ্ত হচ্ছে বন্যপ্রাণী

খোকসায় কনের বাড়িতে ডাকাতি

ছবি

ঝালকাঠিতে আবার শুরু হয়েছে খাঁচায় মাছ চাষ

কুড়িগ্রামে দুই মাদক কারবারি আটক

কাপাসিয়ায় মাদকাসক্ত যুবকের ছুরিকাঘাতে স্কুল দপ্তরি নিহত

ছবি

ঝালকাঠির ভাসমান পেয়ারার হাট দেখে অভিভূত আলজেরিয়ার রাষ্ট্রদূত

তালায় দুই কারেন্ট জাল ব্যবসায়ীর অর্থদণ্ড

ভৈরবে ধর্ষণ চেষ্টা মামলার আসামিকে ছেড়ে দেয়ার অভিযোগ

ছবি

ন্যায্যমূল্য না পাওয়ায় দিন দিন কমেছে পাটের আবাদ

নাইক্ষ্যংছড়িতে বার্মিজ সিগারেট, সিএনজিসহ আটক ১

ঢাকা মহানগরের টিডিপি মৌলিক প্রশিক্ষণের উদ্বোধন

ছবি

বদরগঞ্জে চিকলি নদীর ভাংড়িরঘাটে ব্রিজ নির্মাণের কাজ শুরু

তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে নির্যাতনের অভিযোগ

হবিগঞ্জ পুকুর থেকে নবজাতকের লাশ উদ্ধার

ছবি

আদমদীঘি উপজেলায় শব্দের মাত্রা সহনীয় পর্যায়ে নেই

মোংলায় নবজাতকের বস্তাবন্দী মরদেহ উদ্ধার

সিরাজগঞ্জে বৃক্ষমেলার উদ্বোধন

ছবি

আহত ইমন টাকার অভাবে চিকিৎসা করতে পারছে না

ভৈরবে ভাত পচিয়ে তৈরি হচ্ছে চোলাই মদ

সালথায় ইয়াবাসহ পাঁচজন আটক

ছবি

চাটখিলে সরকারি খাল দখল করে ভবন নির্মাণ

শিবগঞ্জে বিএনপির সদস্য নবায়ন কার্যক্রম উদ্বোধন

পাকুন্দিয়ায় আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত

ছবি

আগৈলঝাড়ায় আয়রন ব্রিজে কাঠের পাটাতন ২০ গ্রামের মানুষ ও যানবাহন চলাচলে চরম দুর্ভোগ

চিতলমারীতে অস্ত্রসহ গ্রাম লাঠিয়াল গ্রেপ্তার

রাকসুর নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি

ছবি

বরুড়ায় গ্রামীণ সড়কের বেহাল দশা

দশমিনায় চরাঞ্চলের কৃষকদের মধ্যে গাছের চারা বিতরণ

শিবগঞ্জে দাদন ব্যবসায়ীর হামলায় পরিবহন ব্যবসায়ী আহত

ছবি

চুনারুঘাটে পাহাড়ি ঢলে ভেসে গেল ব্রিজ, চরম দুর্ভোগে গ্রামবাসী

tab

সারাদেশ

মশায় অতিষ্ঠ নগরবাসী, নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে না রাসিক

জেলা বার্তা পরিবেশক, রাজশাহী

সোমবার, ২১ জুলাই ২০২৫

গত ১৯ জুন জ্বরসহ বিভিন্ন জটিলতা নিয়ে রামেক হাসপাতালে ভর্তি করা হয় কবিরকে। হাসপাতালে তিনি চিকিৎসাধীন ছিলেন। ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার শারীরিক অবস্থা খারাপ হতে থাকে। পরে তাকে নিবিড় পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রে (আইসিইউ) নেওয়া হয়। সেখানেই তার মৃত্যু হয়।

রামেক হাসপাতালের মুখপাত্র শংকর কে বিশ্বাস বলেন, ‘ডেংগুতে মারা যাওয়া কবির এলাকায় কৃষি কাজ করেন। জ্বরে আক্রান্ত হওয়ার আগে তার অন্য কোনো জেলায় যাওয়ার রেকর্ড নেই। এলাকা থেকে তিনি ডেংগুতে আক্রান্ত হয়েছেন।’

এদিকে উন্নয়ন থমকে যাওয়ার পাশাপাশি নগরীর ড্রেন, নর্দমাগুলোও পরিস্কার-পরিচ্ছন্নতার কাজ প্রায় বন্ধ হয়ে গেছে। ফলে ড্রেন-নর্দমাসহ ঝোপ-ঝাড়ে বাসা বেধেছে মশা। দিন-রাত মশার কামড়ে যেন অতিষ্ঠ নগরবাসী। দিনের বেলাতেও ঘুমাতে হচ্ছে মশারি টাঙ্গিয়ে বা কয়েল জ্বালিয়ে অথবা মশা নাশক স্প্রে করে। এমনকি অফিস-আদালত থেকে শুরু করে ব্যবসা কেন্দ্রেও হানা দিচ্ছে মশা। হোটেল-রেস্তোরাগুলোতে মশার জন্য বাড়তি সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। তবুও বাড়ছে ডেঙ্গুমশার বৃদ্ধির ফলেই ডেংগু রোগীদের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে বলে দাবি করেছেন চিকিৎসকরা।

সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, রাজশাহী নগরীর অধিকাংশ ড্রেনগুলোতে ময়লা-আবর্জনা বা নোংরা পানিতে ভর্তি হয়ে আছে। এসব ড্রেনে বাসা বেধেছে মশা। নগরীর বর্ণালীর মোড় থেকে তেরোখাদিয়া হয়ে যাওয়া যাওয়া বড় আকারের ড্রেনটি অন্তত তিন মাস ধরে পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন করা হয়নি বলে দাবি করেন স্থানীয়রা। গতকাল রোববার সকালে এ ড্রেনের দিকে নজর দিতেই ভন ভন শব্দ করে যেন ঘিরে ধরে মশা। শত শত মশা নিমিষেই উড়া-উড়ি শুরু করতে দেখা যায়।

ড্রেনের পাশেই লন্ড্রি দোকানের মালিক ভুট্টু রহমান বলেন, ‘দোকানে দিনের বেলাতেও দাঁড়ায় থাকা যায় না মশার অত্যাচারে। সারাক্ষণ কয়েল জ্বালায় রাখতে হয়। আমার এমনিকেই শ্বাসকষ্ট। এর মধ্যে কয়েল দিলে আরও কষ্ট হয়। কিন্তু মশার হাত থেকে বাঁচতে কয়েল জ্বালাতেই হয়।’

আরেক মুদি দোকানদার মাজদার হোসেন জুয়েল বলেন, ‘দোকানের ভিতর বসে থাকা দায় মশার অত্যাচারে। একটু বিকাল হলেও বাইরেও এক মিনিটও শান্তিতে ক্রেতারা দাঁড়ায় থাকতে পারেন না মশার দাপটে। এতো মশার মাধে যেন টেকায় দায়।’

উপশহর এলাকার বাসিন্দা মোস্তাজুর রহমান বলেন, সেই কবে মশার ওষুধ ছিটাইছে মনে নাই। অন্তত এক বছর তো হবেই। এ কারণে গত শীতের মধ্যে থেকেই এবার মশার আক্রমণ বেশি। ড্রেনগুলো বা বাসার আশে-পাশের অলি-গলিতে ময়লা-আবর্জনার কারণে মশার বংশবৃদ্ধি হচ্ছে বেশি। আবার পরিস্কার-পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রমও স্থবির হয়ে আছে। ফলে মশার অত্যচার বেড়েছে।

নগরীর সাত্তার হোটেলের মালিক আব্দুস সাত্তার বলেন, ‘খাবার খ্যাতে অ্যাসছে মানুষ। কিন্তু শান্তিতে বস্তে প্যারছে না। বসলেই মশা ঘিরে ধরছে। বাধ্য হয়ে দিন-রাত কয়েল দিয়ে র‌্যাখছি। তাও মশার যেন কমতি নাই। এ কারণে ব্যবসাও কম হয় রাতের বেলা।’

রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসক ও মুখপাত্র শঙ্কর কে বিশ্বাস বলেন, ‘মশার বৃদ্ধির কারণে রাজশাহীতে ডেংগু রোগীদের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। চলতি বছর ডেংগু রোগে তিনজন মারা গেছেন এ হাসপাতালে। এখনো ভর্তি আছে ২৬ জন। করোনার চেয়েও ভয়ংকর ডেঙ্গুরোগ। কিন্তু এ রোগে সচেতনতা অনেক কম। ফলে এ সময়ে ডেংগু রাগীর সংখ্যা বাড়তে থাকে অনেক।’

জানতে চাইলে রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) প্রধান পরিচ্ছন্নতা কর্মকর্তা শেখ মো. মামুন ডলার বলেন, ‘মশা অনেকটায় বেড়েছে। এটা অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই। ওয়ার্ড পর্যায়ে জনপ্রতিনিধি না থাকায় পরিস্কার-পরিচ্ছন্নতাও কমেছে। তাছাড়া বাড়ির পাশের ঝোপঝাড় অনেকে পরিষ্কার রাখছেন না। ছাদবাগানের টবের পানি থেকেও বংশ বৃদ্ধি হচ্ছে মশার। এসব ব্যাপারে নগরবাসীকেও একটু সচেতন থাকতে হবে। তাহলে মশার সংখ্যা কমবে।’ তিনি আরও বলেন, এখন লার্ভিসাইড ওষুধ ও ফগার মেশিনের ওষুধ আমরা কিনছি না। এখন ড্রেন ও ঝোঁপঝাড় পরিস্কার করে মশা নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা চালানো হচ্ছে। আগামী অক্টোবরে মশক নিধনের ওষুধ ছিটানো হবে। তখন কেনা হবে ৬০-৭০ লাখ টাকার ওষুধ। ওষুধ কেনার বরাদ্দ পাওয়া যাবে আশা করি।

back to top