চুনারুঘাট (হবিগঞ্জ) : বন্যায় ভেসে যাওয়া সেতু -সংবাদ
টানা বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলের কারণে হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলার রানীগাও ইউনিয়নের গরমছড়ি এলাকার মাইজগাঁও গ্রামের একমাত্র চলাচলের ব্রিজটি ভেঙে গিয়ে ভেসে গেছে। ফলে ওই এলাকার কয়েক হাজার মানুষ পড়েছেন চরম ভোগান্তিতে। অস্থায়ী বাসিন্দারা জানান, গত কয়েকদিনের টানা বৃষ্টিতে পাহাড়ি ঢলের পানি বেড়ে গেলে মাইজগাঁওয়ের আত্বীয় কাঠের ব্রিজটি ধসে পড়ে। এটি ছিল গ্রামের মানুষের রানীগাও বাজার, ইউনিয়ন পরিষদ অফিস ও চুনারুঘাট শহরের সঙ্গে যোগাযোগের একমাত্র মাধ্যম। ব্রিজটি ভেঙে যাওয়ায় জনসাধারণ, বিশেষ করে শিক্ষার্থী, রোগী ও কৃষকদের চলাচলে মারাত্মক সমস্যা দেখা দিয়েছে। ব্রিজ না থাকায় কৃষিপণ্য বিশেষ করে ধান ও সবজি বাজারজাত করতে না পারায় কৃষকেরা আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়েছেন। স্থনীয় বাসিন্দা মহিদ আহমেদ চৌধুরী বলেন, ‘অস্থায়ী কাঠের পুলটিই ছিল আমাদের একমাত্র ভরসা। এখন সেটাও নেই।
বিকল্প কোনো রাস্তা না থাকায় আমরা কার্যত অবরুদ্ধ হয়ে পড়েছি। দ্রুত একটি টেকসই ও স্থায়ী ব্রিজ নির্মাণ করা জরুরি। এ বিষয়ে চুনারুঘাট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ রবিন মিয়া বলেন, ‘কাঠের ব্রিজটি ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় ছিল, পাহাড়ি ঢলে তা ভেসে গেছে। গত অর্থবছরে ব্রিজ নির্মাণের জন্য একটি প্রাক্কলন পাঠানো হয়েছে। এখনো অনুমোদন না এলেও আমরা আশা করছি অনুমোদন পাওয়া যাবে। অনুমোদন পেলেই দ্রুত নির্মাণ কাজ শুরু করা হবে। স্থানীয়দের দাবি, দীর্ঘদিন ধরে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় থাকা ব্রিজটি ভেঙে যাওয়ায় তারা এখন চরম দুর্ভোগে আছেন। দ্রুত একটি স্থায়ী ব্রিজ নির্মাণই হতে পারে তাদের একমাত্র মুক্তির পথ।
চুনারুঘাট (হবিগঞ্জ) : বন্যায় ভেসে যাওয়া সেতু -সংবাদ
সোমবার, ২১ জুলাই ২০২৫
টানা বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলের কারণে হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলার রানীগাও ইউনিয়নের গরমছড়ি এলাকার মাইজগাঁও গ্রামের একমাত্র চলাচলের ব্রিজটি ভেঙে গিয়ে ভেসে গেছে। ফলে ওই এলাকার কয়েক হাজার মানুষ পড়েছেন চরম ভোগান্তিতে। অস্থায়ী বাসিন্দারা জানান, গত কয়েকদিনের টানা বৃষ্টিতে পাহাড়ি ঢলের পানি বেড়ে গেলে মাইজগাঁওয়ের আত্বীয় কাঠের ব্রিজটি ধসে পড়ে। এটি ছিল গ্রামের মানুষের রানীগাও বাজার, ইউনিয়ন পরিষদ অফিস ও চুনারুঘাট শহরের সঙ্গে যোগাযোগের একমাত্র মাধ্যম। ব্রিজটি ভেঙে যাওয়ায় জনসাধারণ, বিশেষ করে শিক্ষার্থী, রোগী ও কৃষকদের চলাচলে মারাত্মক সমস্যা দেখা দিয়েছে। ব্রিজ না থাকায় কৃষিপণ্য বিশেষ করে ধান ও সবজি বাজারজাত করতে না পারায় কৃষকেরা আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়েছেন। স্থনীয় বাসিন্দা মহিদ আহমেদ চৌধুরী বলেন, ‘অস্থায়ী কাঠের পুলটিই ছিল আমাদের একমাত্র ভরসা। এখন সেটাও নেই।
বিকল্প কোনো রাস্তা না থাকায় আমরা কার্যত অবরুদ্ধ হয়ে পড়েছি। দ্রুত একটি টেকসই ও স্থায়ী ব্রিজ নির্মাণ করা জরুরি। এ বিষয়ে চুনারুঘাট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ রবিন মিয়া বলেন, ‘কাঠের ব্রিজটি ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় ছিল, পাহাড়ি ঢলে তা ভেসে গেছে। গত অর্থবছরে ব্রিজ নির্মাণের জন্য একটি প্রাক্কলন পাঠানো হয়েছে। এখনো অনুমোদন না এলেও আমরা আশা করছি অনুমোদন পাওয়া যাবে। অনুমোদন পেলেই দ্রুত নির্মাণ কাজ শুরু করা হবে। স্থানীয়দের দাবি, দীর্ঘদিন ধরে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় থাকা ব্রিজটি ভেঙে যাওয়ায় তারা এখন চরম দুর্ভোগে আছেন। দ্রুত একটি স্থায়ী ব্রিজ নির্মাণই হতে পারে তাদের একমাত্র মুক্তির পথ।