বগুড়ার শিবগঞ্জে এক পরিবহন ব্যবসায়ীকে মারধর করে লক্ষাধিক টাকা ছিনিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে দাপুটে এক দাদন ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে। কর্জ নেওয়া টাকা ৩ বার পরিশোধ করলেও পরিশোধ হয়নি। এমন অভিযোগ তাকে মারধর করা হয়।
মারধরের শিকার এরশাদ আলী উপজেলার মোকামতলা ইউনিয়নের মালাহার গ্রামের মৃতঃ ইয়াসিন আলীর ছেলে এবং পেশায় পরিবহন ব্যবসায়ী।
গত শুক্রবার এরশাদ বাড়ি থেকে বগুড়া যাওয়ার পথে সাড়ে ৬ টার দিকে মোকামতলা ইউনিয়নের চকপাড়া এলাকার সুজনের বাড়ির পাশে ঢাকা-রংপুর মহাসড়কে ফুলমিয়া সহ ৫/৬ জন পথ আটকিয়ে মারপিট করে। পরে স্থানীয়রা এরশাদকে উদ্ধার করে শিবগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করায়। এ ঘটনায় বিচার চেয়ে থানায় অভিযোগ করেছে ভুক্তভোগীর স্ত্রী জেসমিন বেগম।
থানার অভিযোগ সুত্রে জানা যায়, উপজেলার মোকামতলা ইউনিয়নের মালাহার গ্রামের পরিবহন ব্যবসায়ী এরশাদ আলী একই গ্রামের জমশেদ আলীর ছেলে দাদন ব্যাবসায়ী ফুল মিয়া এর নিকট থেকে এক বছর পূর্বে ৫০ হাজার টাকা কর্জ নিয়ে সময় মতো টাকা পরিশোধ করে। ফুল মিয়া পূণরায় ৫০ হাজার টাকা দাবি করলে নিরুপাই হয়ে এরশাদ আরও পঁয়ত্রিশ হাজার টাকা পরিশোধ করে।
এতেও টাকা পরিশোধ হয়নি বলে গত দুই মাস পূর্বে ফুল মিয়া এরশাদের নিকট থেকে একটি মোটরসাইকেলও কেড়ে নেয় ।
মারপিটের বিষয়ে এরশাদ বলেন “বারবার টাকা পরিশোধ করলেও পুনরায় ১ লক্ষ টাকার দাবি করে ফুলমিয়া। আর কোন টাকা দিতে না চাইলে বাক বিতন্ডার এক পর্যায়ে তারা এলোপাতাড়ি মারধর করে আমার কাছ থেকে গাড়ী ক্রয়ের ৩ লক্ষ ৭০ হাজার টাকাসহ গুরত্বপূর্ণ কাগজ পত্র ছিনিয়ে নেয়। ফুল মিয়া গং খুবই ক্ষমতাসীন, তাদের ক্ষমতার কাছে আমি কিছুই না। তাঁরা আমার কাছ থেকে জোর করে টাকা নিতে চায়”।
আহতের স্ত্রী জেসমিন বেগম বলেন, “তাঁরা মাঝে মাঝেই আমার স্বামীকে বাড়িতে এসে হুমকি দিতো। ফুলমিয়ার অত্যাচারে আমরা অতিষ্ঠ। আমরা প্রশাসনের কাছে এই ঘটনার সুষ্ঠ বিচার চাই”।
সোমবার, ২১ জুলাই ২০২৫
বগুড়ার শিবগঞ্জে এক পরিবহন ব্যবসায়ীকে মারধর করে লক্ষাধিক টাকা ছিনিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে দাপুটে এক দাদন ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে। কর্জ নেওয়া টাকা ৩ বার পরিশোধ করলেও পরিশোধ হয়নি। এমন অভিযোগ তাকে মারধর করা হয়।
মারধরের শিকার এরশাদ আলী উপজেলার মোকামতলা ইউনিয়নের মালাহার গ্রামের মৃতঃ ইয়াসিন আলীর ছেলে এবং পেশায় পরিবহন ব্যবসায়ী।
গত শুক্রবার এরশাদ বাড়ি থেকে বগুড়া যাওয়ার পথে সাড়ে ৬ টার দিকে মোকামতলা ইউনিয়নের চকপাড়া এলাকার সুজনের বাড়ির পাশে ঢাকা-রংপুর মহাসড়কে ফুলমিয়া সহ ৫/৬ জন পথ আটকিয়ে মারপিট করে। পরে স্থানীয়রা এরশাদকে উদ্ধার করে শিবগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করায়। এ ঘটনায় বিচার চেয়ে থানায় অভিযোগ করেছে ভুক্তভোগীর স্ত্রী জেসমিন বেগম।
থানার অভিযোগ সুত্রে জানা যায়, উপজেলার মোকামতলা ইউনিয়নের মালাহার গ্রামের পরিবহন ব্যবসায়ী এরশাদ আলী একই গ্রামের জমশেদ আলীর ছেলে দাদন ব্যাবসায়ী ফুল মিয়া এর নিকট থেকে এক বছর পূর্বে ৫০ হাজার টাকা কর্জ নিয়ে সময় মতো টাকা পরিশোধ করে। ফুল মিয়া পূণরায় ৫০ হাজার টাকা দাবি করলে নিরুপাই হয়ে এরশাদ আরও পঁয়ত্রিশ হাজার টাকা পরিশোধ করে।
এতেও টাকা পরিশোধ হয়নি বলে গত দুই মাস পূর্বে ফুল মিয়া এরশাদের নিকট থেকে একটি মোটরসাইকেলও কেড়ে নেয় ।
মারপিটের বিষয়ে এরশাদ বলেন “বারবার টাকা পরিশোধ করলেও পুনরায় ১ লক্ষ টাকার দাবি করে ফুলমিয়া। আর কোন টাকা দিতে না চাইলে বাক বিতন্ডার এক পর্যায়ে তারা এলোপাতাড়ি মারধর করে আমার কাছ থেকে গাড়ী ক্রয়ের ৩ লক্ষ ৭০ হাজার টাকাসহ গুরত্বপূর্ণ কাগজ পত্র ছিনিয়ে নেয়। ফুল মিয়া গং খুবই ক্ষমতাসীন, তাদের ক্ষমতার কাছে আমি কিছুই না। তাঁরা আমার কাছ থেকে জোর করে টাকা নিতে চায়”।
আহতের স্ত্রী জেসমিন বেগম বলেন, “তাঁরা মাঝে মাঝেই আমার স্বামীকে বাড়িতে এসে হুমকি দিতো। ফুলমিয়ার অত্যাচারে আমরা অতিষ্ঠ। আমরা প্রশাসনের কাছে এই ঘটনার সুষ্ঠ বিচার চাই”।