রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা ও বাস্তবায়নের এক দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচী করছে শিক্ষার্থীরা। সোমবার(২১-০৭-২০২৫) বেলা ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্যারিস রোডে বসে বিক্ষোভ করে শিক্ষার্থীরা। এরপর বেলা পৌঁনে ১২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন ভবনের সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করে। এ সময় শিক্ষার্থীরা, রাকসু আমার অধিকার, না দিলে তুই গদি ছাড়, দালালি না আজাদী, আজাদী আজাদী, সিন্ডিকেটের গদিতে আগুন জ্বালো একসাথে, সিন্ডিকেটে, সিনেটে আজাদী আজাদী ইত্যাদি স্লোগান দেন।
প্রশাসন ভবনের ঘেরাও করার হুঁশিয়ারি দিয়ে অনিক আহমেদ অভি বলেন, আমরা রাজপথের সহযোগী হিসেবে আপনাদের চেয়ারে বসিয়েছি। কিন্তু আমাদের দাবি আদায় না হলে আপনাদের চেয়ার থেকে নামাতেও সময় লাগবে না। আমরা প্রশাসনের ওপর কোনো কিছু চাপিয়ে দেইনি। তারা প্রেস রিলিজের মাধ্যমে আমাদের জানিয়ে দিয়েছিল ৩০ জুনের মধ্যে রাকসুর তফসিল ঘোষণা করা হবে। কিন্তু প্রশাসন নিজেই ঘোষণা দিয়ে ব্যর্থ হয়েছে। আমরা দেখেছি তারা নির্বাচন কমিশন গঠন করেছেন। কিন্তু এই নির্বাচন কমিশন যে অথর্ব কমিশন হবে এটা আমরা ভাবিনি। অনতিবিলম্বে রাকসুর তফসিল ঘোষণা করতে হবে। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন চলবে।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়ক ফাহিম রেজা বলেন, দায়িত্ব নেওয়ার পর প্রশাসন ৬ মাসের মধ্যে রাকসু নির্বাচনের কথা বলেছিল কিন্তু পারেনি। সর্বশেষ ৩০ জুন রাকসুর তফসিল ঘোষণার কথা বললে সেটাও সম্ভব হয়নি। এরপর সোমবারও তারা তফসিল নিয়ে আলোচনা করেছে। কিন্তু আমরা যতটুকু জানতে পেরেছি প্রশাসন রাকসু নিয়ে টালবাহানা করছে এবং তারা এই প্রক্রিয়াকে লম্বা করছে। তাদের উদ্দেশ্য জাতীয় নির্বাচনের পূর্বে রাকসু নির্বাচন দিবে না। এতদিন প্রশাসন আমাদের সময় দিয়েছিল তফসিল ঘোষণার জন্য, এবার আমরা নির্দিষ্ট সময় দিব রাকসু কার্যকরের জন্য।
এ সময় আরও বক্তব্য রাখেন, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়কে আকিল বিন তালিব, সাজিদা ঢালি, ফাহির আমিন প্রমুখ।
এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত বিক্ষোভ ও অবস্থান কর্মসূচী অব্যাহত রয়েছে।
সোমবার, ২১ জুলাই ২০২৫
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা ও বাস্তবায়নের এক দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচী করছে শিক্ষার্থীরা। সোমবার(২১-০৭-২০২৫) বেলা ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্যারিস রোডে বসে বিক্ষোভ করে শিক্ষার্থীরা। এরপর বেলা পৌঁনে ১২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন ভবনের সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করে। এ সময় শিক্ষার্থীরা, রাকসু আমার অধিকার, না দিলে তুই গদি ছাড়, দালালি না আজাদী, আজাদী আজাদী, সিন্ডিকেটের গদিতে আগুন জ্বালো একসাথে, সিন্ডিকেটে, সিনেটে আজাদী আজাদী ইত্যাদি স্লোগান দেন।
প্রশাসন ভবনের ঘেরাও করার হুঁশিয়ারি দিয়ে অনিক আহমেদ অভি বলেন, আমরা রাজপথের সহযোগী হিসেবে আপনাদের চেয়ারে বসিয়েছি। কিন্তু আমাদের দাবি আদায় না হলে আপনাদের চেয়ার থেকে নামাতেও সময় লাগবে না। আমরা প্রশাসনের ওপর কোনো কিছু চাপিয়ে দেইনি। তারা প্রেস রিলিজের মাধ্যমে আমাদের জানিয়ে দিয়েছিল ৩০ জুনের মধ্যে রাকসুর তফসিল ঘোষণা করা হবে। কিন্তু প্রশাসন নিজেই ঘোষণা দিয়ে ব্যর্থ হয়েছে। আমরা দেখেছি তারা নির্বাচন কমিশন গঠন করেছেন। কিন্তু এই নির্বাচন কমিশন যে অথর্ব কমিশন হবে এটা আমরা ভাবিনি। অনতিবিলম্বে রাকসুর তফসিল ঘোষণা করতে হবে। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন চলবে।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়ক ফাহিম রেজা বলেন, দায়িত্ব নেওয়ার পর প্রশাসন ৬ মাসের মধ্যে রাকসু নির্বাচনের কথা বলেছিল কিন্তু পারেনি। সর্বশেষ ৩০ জুন রাকসুর তফসিল ঘোষণার কথা বললে সেটাও সম্ভব হয়নি। এরপর সোমবারও তারা তফসিল নিয়ে আলোচনা করেছে। কিন্তু আমরা যতটুকু জানতে পেরেছি প্রশাসন রাকসু নিয়ে টালবাহানা করছে এবং তারা এই প্রক্রিয়াকে লম্বা করছে। তাদের উদ্দেশ্য জাতীয় নির্বাচনের পূর্বে রাকসু নির্বাচন দিবে না। এতদিন প্রশাসন আমাদের সময় দিয়েছিল তফসিল ঘোষণার জন্য, এবার আমরা নির্দিষ্ট সময় দিব রাকসু কার্যকরের জন্য।
এ সময় আরও বক্তব্য রাখেন, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়কে আকিল বিন তালিব, সাজিদা ঢালি, ফাহির আমিন প্রমুখ।
এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত বিক্ষোভ ও অবস্থান কর্মসূচী অব্যাহত রয়েছে।