বাগেরহাটের মোংলা পৌরসভা এলাকার ছত্তারলেনের মারুফ বিল্লার বাড়ির পুকুর থেকে অজ্ঞাত এক নবজাতকের বস্তাবন্ধি লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল রবিবার বিকেলে ওই নবজাতকের লাশের ময়না তদন্ত বাগেরহাট জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে সম্পন্ন হয়েছে। এদিন বেলা ১১টার দিকে পুকুরের ঘাটে প্লাষ্টিকের বস্তায় মোড়ানো অবস্থায় মৃতদেহ ভাসতে দেখে পুকুর মালিক পুলিশকে খবর দেয়। পরে পুলিশ সেখান থেকে লাশটি উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য মর্গে পাঠায়। মোংলা থানার ওসি মো: আনিসুর রহমান ও পুকুর মালিক জানান, সকালে তার ভাড়াটিয়া পুকুর ঘাটে গোসল করতে গেলে ঘাটের সামনে একটি নীল রঙ্গের মোড়ানো একটি বস্তা ভাসতে দেখে বাড়ির মালিককে জানায়। বাড়ির মালিক মো. মারুফ বিল্লাহ সেই বস্তা খুলে মানুষের মরাদেহ দেখে পুলিশকে খবর দেয়। খবর পেয়ে পুলিশ এসে পুকুর থেকে লাশটি উদ্ধার করে। বস্তাবন্ধি নবজাতটি ছেলে বলে শনাক্ত করে পুলিশ। তবে মরদেহটি মারুফ বিল্লার বাড়ির পুকুর ঘাটে পাওয়ায় সন্দেহ আরো ঘনিভুত হয়। লাশটি পাশ^বর্তী কোন বাড়ি থেকে বা অন্য কোন স্থান থেকে এনে এই পুকুরে ফেলা হয়েছে তা নিয়ে পুলিশের অনুসন্ধান চলছে। খবর পেয়ে পুকুরের ঘাট থেকে নবজাতকের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তদন্ত করার পর আসল বিষয়টি বেরিয়ে আসবে বলেও জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা। অনেকেই ধারনা করছেন যে কোন অবৈধ গর্ভধারণ করায় ভুমিষ্ট হওয়া নবজাতককে পানিতে ফেলে দিতে পারেন।
সোমবার, ২১ জুলাই ২০২৫
বাগেরহাটের মোংলা পৌরসভা এলাকার ছত্তারলেনের মারুফ বিল্লার বাড়ির পুকুর থেকে অজ্ঞাত এক নবজাতকের বস্তাবন্ধি লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল রবিবার বিকেলে ওই নবজাতকের লাশের ময়না তদন্ত বাগেরহাট জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে সম্পন্ন হয়েছে। এদিন বেলা ১১টার দিকে পুকুরের ঘাটে প্লাষ্টিকের বস্তায় মোড়ানো অবস্থায় মৃতদেহ ভাসতে দেখে পুকুর মালিক পুলিশকে খবর দেয়। পরে পুলিশ সেখান থেকে লাশটি উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য মর্গে পাঠায়। মোংলা থানার ওসি মো: আনিসুর রহমান ও পুকুর মালিক জানান, সকালে তার ভাড়াটিয়া পুকুর ঘাটে গোসল করতে গেলে ঘাটের সামনে একটি নীল রঙ্গের মোড়ানো একটি বস্তা ভাসতে দেখে বাড়ির মালিককে জানায়। বাড়ির মালিক মো. মারুফ বিল্লাহ সেই বস্তা খুলে মানুষের মরাদেহ দেখে পুলিশকে খবর দেয়। খবর পেয়ে পুলিশ এসে পুকুর থেকে লাশটি উদ্ধার করে। বস্তাবন্ধি নবজাতটি ছেলে বলে শনাক্ত করে পুলিশ। তবে মরদেহটি মারুফ বিল্লার বাড়ির পুকুর ঘাটে পাওয়ায় সন্দেহ আরো ঘনিভুত হয়। লাশটি পাশ^বর্তী কোন বাড়ি থেকে বা অন্য কোন স্থান থেকে এনে এই পুকুরে ফেলা হয়েছে তা নিয়ে পুলিশের অনুসন্ধান চলছে। খবর পেয়ে পুকুরের ঘাট থেকে নবজাতকের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তদন্ত করার পর আসল বিষয়টি বেরিয়ে আসবে বলেও জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা। অনেকেই ধারনা করছেন যে কোন অবৈধ গর্ভধারণ করায় ভুমিষ্ট হওয়া নবজাতককে পানিতে ফেলে দিতে পারেন।