বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে মিয়ানমার থেকে চোরাইপথে আনা বার্মিজ সিগারেট, একটি সিএনজি ও মোবাইল ফোন জব্দ করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। এ সময় এক চোরাকারবারীকেও আটক করা হয়।
গত রোববার বিকেল ৪টা ৪৫ মিনিটে নাইক্ষ্যংছড়ি ব্যাটালিয়নের (১১ বিজিবি) আওতাধীন আদর্শগ্রাম চেকপোস্টে তল্লাশির সময় এসব জব্দ করা হয়।
আটক ব্যক্তির নাম মো. আব্দুল মোনাইম (৩৩)। তিনি বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার দোছড়ি ইউনিয়নের তুলাতলি এলাকার বাসিন্দা। তার পিতার নাম হাবিবুর রহমান।
তল্লাশিকালে তার সিএনজি থেকে বার্মিজ সিগারেট ৫০০ প্যাকেট, একটি মোবাইল সেট ও সিএনজি গাড়িটি জব্দ করে বিজিবি। আটক ব্যক্তি ও জব্দ মালামাল নাইক্ষ্যংছড়ি থানায় হস্তান্তরের প্রক্রিয়া চলছে বলে জানানো হয়েছে।
এবিষয়ে নাইক্ষ্যংছড়ি ব্যাটালিয়নের (১১ বিজিবি) অধিনায়ক লে. কর্নেল এস কে এম কফিল উদ্দিন কায়েস জানান, দীর্ঘদিন ধরে এই সীমান্ত ব্যবহার করে বার্মিজ সিগারেটসহ বিভিন্ন চোরাইপণ্য দেশের ভেতরে প্রবেশ করছে। আমরা গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তল্লাশি চালিয়ে আজকের অভিযানে সফল হই। এ ধরনের চোরাচালান রাষ্ট্রীয় রাজস্ব ক্ষতির পাশাপাশি স্থানীয় যুবসমাজকেও বিপথগামী করছে।
এদিকে এক স্থানীয় বাসিন্দা ও সমাজকর্মী বলেন, সীমান্তে বিজিবির কড়াকড়ি থাকলেও কিছু অসাধু ব্যক্তি বার্মিজ পণ্যের ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। এদের বিরুদ্ধে নিয়মিত অভিযান চালানো হলে চোরাচালান অনেকাংশে কমবে।
এদিকে সীমান্তে বিজিবির এমন পেশাদারিত্বপূর্ণ ভূমিকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ে প্রশংসার ঝড় উঠেছে। সীমান্ত এলাকায় মাদক, চোরাচালান ও সন্ত্রাস প্রতিরোধে ১১ বিজিবি যে সক্রিয়, তা আবারও প্রমাণিত হলো বলে অভিমত বিশ্লেষকদের।
সোমবার, ২১ জুলাই ২০২৫
বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে মিয়ানমার থেকে চোরাইপথে আনা বার্মিজ সিগারেট, একটি সিএনজি ও মোবাইল ফোন জব্দ করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। এ সময় এক চোরাকারবারীকেও আটক করা হয়।
গত রোববার বিকেল ৪টা ৪৫ মিনিটে নাইক্ষ্যংছড়ি ব্যাটালিয়নের (১১ বিজিবি) আওতাধীন আদর্শগ্রাম চেকপোস্টে তল্লাশির সময় এসব জব্দ করা হয়।
আটক ব্যক্তির নাম মো. আব্দুল মোনাইম (৩৩)। তিনি বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার দোছড়ি ইউনিয়নের তুলাতলি এলাকার বাসিন্দা। তার পিতার নাম হাবিবুর রহমান।
তল্লাশিকালে তার সিএনজি থেকে বার্মিজ সিগারেট ৫০০ প্যাকেট, একটি মোবাইল সেট ও সিএনজি গাড়িটি জব্দ করে বিজিবি। আটক ব্যক্তি ও জব্দ মালামাল নাইক্ষ্যংছড়ি থানায় হস্তান্তরের প্রক্রিয়া চলছে বলে জানানো হয়েছে।
এবিষয়ে নাইক্ষ্যংছড়ি ব্যাটালিয়নের (১১ বিজিবি) অধিনায়ক লে. কর্নেল এস কে এম কফিল উদ্দিন কায়েস জানান, দীর্ঘদিন ধরে এই সীমান্ত ব্যবহার করে বার্মিজ সিগারেটসহ বিভিন্ন চোরাইপণ্য দেশের ভেতরে প্রবেশ করছে। আমরা গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তল্লাশি চালিয়ে আজকের অভিযানে সফল হই। এ ধরনের চোরাচালান রাষ্ট্রীয় রাজস্ব ক্ষতির পাশাপাশি স্থানীয় যুবসমাজকেও বিপথগামী করছে।
এদিকে এক স্থানীয় বাসিন্দা ও সমাজকর্মী বলেন, সীমান্তে বিজিবির কড়াকড়ি থাকলেও কিছু অসাধু ব্যক্তি বার্মিজ পণ্যের ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। এদের বিরুদ্ধে নিয়মিত অভিযান চালানো হলে চোরাচালান অনেকাংশে কমবে।
এদিকে সীমান্তে বিজিবির এমন পেশাদারিত্বপূর্ণ ভূমিকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ে প্রশংসার ঝড় উঠেছে। সীমান্ত এলাকায় মাদক, চোরাচালান ও সন্ত্রাস প্রতিরোধে ১১ বিজিবি যে সক্রিয়, তা আবারও প্রমাণিত হলো বলে অভিমত বিশ্লেষকদের।