ডিমলায় জমিসংক্রান্ত বিরোধকে সাম্প্রদায়িক ইস্যু তৈরি করে দেশকে অস্থিতিশীল করার ষড়যন্ত্রের অপরাধে ইউপি সদস্য সহ চার জনকে গ্রেপ্তার করে পরিকল্পনা ভেস্তে দিয়েছে পলিশ। পুলিশ ও এলাকা সূত্রে জানা গেছে,, নীলফামারী জেলার ডিমলা উপজেলার বালাপাড়া ইউনিয়নের রুপাহারা গ্রামের মৃত বলধর সিংহের ছেলে শ্রী বেপতি কুমার সিংহ ও ডিমলা সদর ইউনিয়নের বাবুরহাট ৪ নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য ও মৃত্যু পদ্ম লোচন রায়ের ছেলে শ্রী কৃষ্ণ কুমার রায়ের সাথে দীর্ঘদিন যাবত জমি সংক্রান্ত বিরোধ চলে আসছে।
এ বিষয়ে আদালতে মামলাও চলছে। সম্প্রতি বেপতি কুমার সিংহের নিকট থেকে ১০ শতক জমি উত্তর তিতপাড়া গ্রামের কছর উদ্দিনের ছেলে আমজাদ হোসেন ক্রয় করেন। গত রোববার দুপুরে আমজাদ হোসেন লোকজন নিয়ে বাঁশ কাটা শুরু করলে ইউপি সদস্য কৃষ্ণ কুমার রায়ের পরিবারের লোকজনের সাথে আমজাদ হোসেনের ধাওয়া পালটা ধাওয়ার একপর্যায়ে সংঘর্ষ বাজে এতে উভয়পক্ষের ৮ জন আহত হয়। ঘটনাটি ভিন্ন খাতে প্রবাহের জন্য ইউপি সদস্য কৃষ্ণ কুমার ও তার লোকজন পাশে থাকা মন্দিরের মূর্তি ভাঙচুরসহ বসতবাড়িতে অগ্নি সংযোগ করে। পরবর্তীতে ইউপি সদস্য কৃষ্ণ কুমার রায় ও তার লোকজন একটি প্রতিষ্ঠিত রাজনৈতিক দলকে দায়ী করে বিকেল ৫ টা পর্যন্ত ডিমলা থানা ও উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয় ঘেরাও করে অবস্থান কর্মসূচি সহ বিক্ষোভ করে। ঘটনা উত্তপ্ত হতে থাকলে সহকারী কমিশনার (ভূমি), ডিমলা থানার অফিসার ইনচার্জ সহ নীলফামেরী জেলার দায়িত্বে থাকা সেনা কর্মকর্তা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। সর্বোপরি ঘটনার বিষয় নিবিড় পর্যবেক্ষণ শেষে পুলিশ, সেনাবাহিনী ও জেলা প্রশাসনের যৌথ সমন্বয়ে গতকাল সোমবার ইউপি সদস্য কৃষ্ণকুমার রায় ( ৫০), রিপন কুমার রায় (৪০),স্বপন কুমার রায় (৩৮) ও অন্তর কুমার রায়কে ( ৩০) গ্রেপ্তার করে নীলফামারী জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার ইমরানুজ্জামান জানান, ঘটনার দিন আমি জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের মিটিং এ ছিলাম। ফোনে ঘটনাটি শুনেছি তৎক্ষণিক ভূমি সহকারী কর্মকর্তা ফারজানা আক্তার কে ঘটনার স্থলে পাঠিয়েছি। জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরকে ইউপি সদস্য কৃষ্ণ কুমার রায়ের নেতৃত্বে একটি চক্র নিজের বাড়িতে আগ্নি সংযোগ সহ মূর্তি ভাঙচুর করে সাম্প্রদায়িক ইস্যু তৈরি করার অপচেষ্টা চালায়।
এ ব্যাপারে ডিমলা থানার অফিসার ইনচার্জ মো. ফজলে এলাহী ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ইউপি সদস্য কৃষ্ণ কুমার রায় ও তার লোকজন একটি জমি সংক্রান্ত বিরোধকে রাজনৈতিক ও সাম্প্রদায়িক ইস্যু তৈরি করার ষড়যন্ত্র করে ঘোলা জলে মাছ শিকারের চেষ্টা করে। সেটা আমরা নস্যাৎ করে দিয়েছে। মূল পরিকল্পনাকারী কৃষ্ণকুমার রায় সহ ৪ জনকে গ্রেপ্তার করে জেল হাজতে পাঠিয়েছি।
মঙ্গলবার, ২২ জুলাই ২০২৫
ডিমলায় জমিসংক্রান্ত বিরোধকে সাম্প্রদায়িক ইস্যু তৈরি করে দেশকে অস্থিতিশীল করার ষড়যন্ত্রের অপরাধে ইউপি সদস্য সহ চার জনকে গ্রেপ্তার করে পরিকল্পনা ভেস্তে দিয়েছে পলিশ। পুলিশ ও এলাকা সূত্রে জানা গেছে,, নীলফামারী জেলার ডিমলা উপজেলার বালাপাড়া ইউনিয়নের রুপাহারা গ্রামের মৃত বলধর সিংহের ছেলে শ্রী বেপতি কুমার সিংহ ও ডিমলা সদর ইউনিয়নের বাবুরহাট ৪ নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য ও মৃত্যু পদ্ম লোচন রায়ের ছেলে শ্রী কৃষ্ণ কুমার রায়ের সাথে দীর্ঘদিন যাবত জমি সংক্রান্ত বিরোধ চলে আসছে।
এ বিষয়ে আদালতে মামলাও চলছে। সম্প্রতি বেপতি কুমার সিংহের নিকট থেকে ১০ শতক জমি উত্তর তিতপাড়া গ্রামের কছর উদ্দিনের ছেলে আমজাদ হোসেন ক্রয় করেন। গত রোববার দুপুরে আমজাদ হোসেন লোকজন নিয়ে বাঁশ কাটা শুরু করলে ইউপি সদস্য কৃষ্ণ কুমার রায়ের পরিবারের লোকজনের সাথে আমজাদ হোসেনের ধাওয়া পালটা ধাওয়ার একপর্যায়ে সংঘর্ষ বাজে এতে উভয়পক্ষের ৮ জন আহত হয়। ঘটনাটি ভিন্ন খাতে প্রবাহের জন্য ইউপি সদস্য কৃষ্ণ কুমার ও তার লোকজন পাশে থাকা মন্দিরের মূর্তি ভাঙচুরসহ বসতবাড়িতে অগ্নি সংযোগ করে। পরবর্তীতে ইউপি সদস্য কৃষ্ণ কুমার রায় ও তার লোকজন একটি প্রতিষ্ঠিত রাজনৈতিক দলকে দায়ী করে বিকেল ৫ টা পর্যন্ত ডিমলা থানা ও উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয় ঘেরাও করে অবস্থান কর্মসূচি সহ বিক্ষোভ করে। ঘটনা উত্তপ্ত হতে থাকলে সহকারী কমিশনার (ভূমি), ডিমলা থানার অফিসার ইনচার্জ সহ নীলফামেরী জেলার দায়িত্বে থাকা সেনা কর্মকর্তা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। সর্বোপরি ঘটনার বিষয় নিবিড় পর্যবেক্ষণ শেষে পুলিশ, সেনাবাহিনী ও জেলা প্রশাসনের যৌথ সমন্বয়ে গতকাল সোমবার ইউপি সদস্য কৃষ্ণকুমার রায় ( ৫০), রিপন কুমার রায় (৪০),স্বপন কুমার রায় (৩৮) ও অন্তর কুমার রায়কে ( ৩০) গ্রেপ্তার করে নীলফামারী জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার ইমরানুজ্জামান জানান, ঘটনার দিন আমি জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের মিটিং এ ছিলাম। ফোনে ঘটনাটি শুনেছি তৎক্ষণিক ভূমি সহকারী কর্মকর্তা ফারজানা আক্তার কে ঘটনার স্থলে পাঠিয়েছি। জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরকে ইউপি সদস্য কৃষ্ণ কুমার রায়ের নেতৃত্বে একটি চক্র নিজের বাড়িতে আগ্নি সংযোগ সহ মূর্তি ভাঙচুর করে সাম্প্রদায়িক ইস্যু তৈরি করার অপচেষ্টা চালায়।
এ ব্যাপারে ডিমলা থানার অফিসার ইনচার্জ মো. ফজলে এলাহী ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ইউপি সদস্য কৃষ্ণ কুমার রায় ও তার লোকজন একটি জমি সংক্রান্ত বিরোধকে রাজনৈতিক ও সাম্প্রদায়িক ইস্যু তৈরি করার ষড়যন্ত্র করে ঘোলা জলে মাছ শিকারের চেষ্টা করে। সেটা আমরা নস্যাৎ করে দিয়েছে। মূল পরিকল্পনাকারী কৃষ্ণকুমার রায় সহ ৪ জনকে গ্রেপ্তার করে জেল হাজতে পাঠিয়েছি।