খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলাসহ পাহাড়ে শান্তি আনতে পাহাড়ি-বাঙ্গালী ঐক্য গড়তে হবে। সম্প্রীতি বজায় রাখতে হবে উল্লেখ করে জাতীয় নাগরিক পাটির(এনসিপি) কেন্দ্রীয় আহবায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, পাহাড়ে বসবাসকারী পাহাড়ি হোক, বাঙালি হোক; প্রত্যেকটি জনগোষ্ঠীই বঞ্চিত। এখানে উন্নয়নের জন্য পাহাড়ি-বাঙ্গালী, ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে ঐক্য-সম্প্রীতির বিকল্প নেই। বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব, আঞ্চলিক অখন্ডতা, জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে শান্তি, সম্প্রীতি ও ঐক্য প্রয়োজন বলে মন্তব্য করেন তিনি। ‘দেশ গড়তে জুলাই পদযাত্রা’-এর অংশ হিসেবে গতকাল সোমবার দুপুরে খাগড়াছড়িতে পদযাত্রা শেষে আয়োজিত মহাসমাবেশে এসব কথা বলেন তিনি। খাগড়াছড়ির পদযাত্রা উপলক্ষে মহাসমাবেশে নাহিদ আরও বলেন, বাংলাদেশের ৭২-এর সংবিধান মুজিববাদী সংবিধান। এই সংবিধানে সব জনগোষ্ঠীকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি। বাঙালি জাতীয়তাবাদের নামে এখানে অবাঙালি জাতিগোষ্ঠীর সঙ্গে বিবেদ তৈরি করা হয়েছিলো। সব বিবেদের ঊর্ধ্বে গিয়ে সব জনগোষ্ঠীকে মর্যাদা দিয়ে একটি নতুন সংবিধান তৈরি করতে চান বলে তিনি জানান তার বক্তব্যে। নাহিদ ইসলাম আরো বলেন, একটি রাষ্ট্র যত বেশি বৈচিত্র্যকে ধারণ করতে পারে, তার ওপরই রাষ্ট্রের মর্যাদা ঠিক হয়। ৭২-এর সংবিধানে সেটিকে অস্বীকার করা হয়েছে। ১৯৭২সালে পাহাড়ের বহু ভাষাবাষীর সাংবিধানিক নিশ্চিত করা হয়নি।
এসব জনগোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্তি সেই সংবিধানে নিশ্চিত করা হয়নি। সেখানে জাতির সঙ্গে জাতির বিদ্বেষ, ধর্মের সঙ্গে ধর্মের পার্থক্য, সেক্যুলারিজমের সঙ্গে ইসলামের বিভেদ, এমন নানা রকম বিভেদ জিইয়ে রাখা হয়েছে।
পার্বত্য চট্টগ্রামে উন্নয়নের নামে লুটপাট হয়েছে মন্তব্য করে জাতীয় নাগরিক পাটির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন,পাহাড়ে বৈষম্যের দেয়াল সৃষ্টি করে রাজনৈতিক পায়দা লুটেছে স্বার্থনীশিরা। বৈষম্যের দেয়াল নয় সম্প্রীতির সাথে পাহাড়কে এগিয়ে নিতে সম্মিলিত প্রচেস্টার জন্য সকলকে এক থাকার আহ্বান জানান তিনি। আর কোন বৈষম্য-বিভাজন নয়। বৈষম্যহীন পাহাড় গড়তে চায় এনসিপি।
খাগড়াছড়ি শহরের মুক্তমঞ্চের সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন দক্ষিনাঞ্চলের সংগঠক মনজিলা ঝুমা। জাতীয় নাগরিক পার্টি(এনসিপি)র কেন্দ্রীয় সদস্য সচিব আক্তার হোসেন, উত্তরাঞ্চলের মূখ্য সংগঠক(উত্তরাঞ্চল) সার্জিস আলমের পরিচালনায় আরো বক্তব্য রাখেন জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন, মূখ্য সমন্বয়কারী মো: নাসির উদ্দিন পাটোয়ারী, জ্যেষ্ঠ মুখ্য সমন্বয়কারী আব্দুল হান্নান মাসুদ প্রমূখ অংশ নেন।
মঙ্গলবার, ২২ জুলাই ২০২৫
খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলাসহ পাহাড়ে শান্তি আনতে পাহাড়ি-বাঙ্গালী ঐক্য গড়তে হবে। সম্প্রীতি বজায় রাখতে হবে উল্লেখ করে জাতীয় নাগরিক পাটির(এনসিপি) কেন্দ্রীয় আহবায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, পাহাড়ে বসবাসকারী পাহাড়ি হোক, বাঙালি হোক; প্রত্যেকটি জনগোষ্ঠীই বঞ্চিত। এখানে উন্নয়নের জন্য পাহাড়ি-বাঙ্গালী, ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে ঐক্য-সম্প্রীতির বিকল্প নেই। বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব, আঞ্চলিক অখন্ডতা, জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে শান্তি, সম্প্রীতি ও ঐক্য প্রয়োজন বলে মন্তব্য করেন তিনি। ‘দেশ গড়তে জুলাই পদযাত্রা’-এর অংশ হিসেবে গতকাল সোমবার দুপুরে খাগড়াছড়িতে পদযাত্রা শেষে আয়োজিত মহাসমাবেশে এসব কথা বলেন তিনি। খাগড়াছড়ির পদযাত্রা উপলক্ষে মহাসমাবেশে নাহিদ আরও বলেন, বাংলাদেশের ৭২-এর সংবিধান মুজিববাদী সংবিধান। এই সংবিধানে সব জনগোষ্ঠীকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি। বাঙালি জাতীয়তাবাদের নামে এখানে অবাঙালি জাতিগোষ্ঠীর সঙ্গে বিবেদ তৈরি করা হয়েছিলো। সব বিবেদের ঊর্ধ্বে গিয়ে সব জনগোষ্ঠীকে মর্যাদা দিয়ে একটি নতুন সংবিধান তৈরি করতে চান বলে তিনি জানান তার বক্তব্যে। নাহিদ ইসলাম আরো বলেন, একটি রাষ্ট্র যত বেশি বৈচিত্র্যকে ধারণ করতে পারে, তার ওপরই রাষ্ট্রের মর্যাদা ঠিক হয়। ৭২-এর সংবিধানে সেটিকে অস্বীকার করা হয়েছে। ১৯৭২সালে পাহাড়ের বহু ভাষাবাষীর সাংবিধানিক নিশ্চিত করা হয়নি।
এসব জনগোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্তি সেই সংবিধানে নিশ্চিত করা হয়নি। সেখানে জাতির সঙ্গে জাতির বিদ্বেষ, ধর্মের সঙ্গে ধর্মের পার্থক্য, সেক্যুলারিজমের সঙ্গে ইসলামের বিভেদ, এমন নানা রকম বিভেদ জিইয়ে রাখা হয়েছে।
পার্বত্য চট্টগ্রামে উন্নয়নের নামে লুটপাট হয়েছে মন্তব্য করে জাতীয় নাগরিক পাটির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন,পাহাড়ে বৈষম্যের দেয়াল সৃষ্টি করে রাজনৈতিক পায়দা লুটেছে স্বার্থনীশিরা। বৈষম্যের দেয়াল নয় সম্প্রীতির সাথে পাহাড়কে এগিয়ে নিতে সম্মিলিত প্রচেস্টার জন্য সকলকে এক থাকার আহ্বান জানান তিনি। আর কোন বৈষম্য-বিভাজন নয়। বৈষম্যহীন পাহাড় গড়তে চায় এনসিপি।
খাগড়াছড়ি শহরের মুক্তমঞ্চের সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন দক্ষিনাঞ্চলের সংগঠক মনজিলা ঝুমা। জাতীয় নাগরিক পার্টি(এনসিপি)র কেন্দ্রীয় সদস্য সচিব আক্তার হোসেন, উত্তরাঞ্চলের মূখ্য সংগঠক(উত্তরাঞ্চল) সার্জিস আলমের পরিচালনায় আরো বক্তব্য রাখেন জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন, মূখ্য সমন্বয়কারী মো: নাসির উদ্দিন পাটোয়ারী, জ্যেষ্ঠ মুখ্য সমন্বয়কারী আব্দুল হান্নান মাসুদ প্রমূখ অংশ নেন।