জামালপুর জেলার সরিষাবাড়ী উপজেলার ডোয়াল ইউনিয়নের ৬ নং ওয়ার্ডের রামানন্দপুর গ্রামের কৃষক আ. আজিজের বাড়ি হতে রামানন্দপুর ব্রিজ পর্যন্ত রাস্তাটি দীর্ঘ ২৫ বৎসর যাবত সংস্কার বা মেরামত না করায় জনসাধারণের চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়েছে। সরেজমিনে গেলে স্থানীয় ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, প্রায় ২৫-৩০ বৎসর আগে রাস্তাটি নির্মাণ করা হয়। এর পর থেকে আজোবদি রাস্তাটি মেরামত বা সংস্কার করা হয় নাই- যার ফলে রাস্তার ইট উঠে গিয়ে উঁচু-নিচু খানাখন্দে ভরে গেছে। রাস্তায় চলাচল করতে গিয়ে প্রায়ই ভ্যান রিকশা, অটো, উল্টে গিয়ে দুর্ঘটনায় পতিত হচ্ছে। চলাচলের ক্ষেত্রে জনদুর্ভোগ চরম আকার ধারণ করেছে। ইতোপূর্বে চেষ্টা করেও সংস্কারের কোনো উদ্যোগ নেয়া হয়নি। রাস্তাটি অনেক জনগুরুত্বপূর্ণ। এই রাস্তা দিয়ে প্রায় ৬-৭ গ্রামের জনসাধারণ চলাচল করে থাকে। এলাকার জনসাধারণের এই রাস্তাটি উপজেলা সদরের সঙ্গে যোগাযোগ করার একমাত্র রাস্তা। এই রাস্তায় জরুরি চলাচলের ক্ষেত্রে রোগী ও প্রসূতি মা বোন নিয়ে যাওয়া কষ্ট সাধ্য ও মালামাল পরিবহন করা কঠিন হয়ে পড়েছে- যার পরিপ্রেক্ষিতে যোগাযোগ ব্যবস্থা ভালো না থাকায় মহাজন, ফরিয়া ওই এলাকায় আসতে চায় না- যার ফলে কৃষক্গণ তার উৎপাদিত ফসলের ন্যায্যমূল্য থেকে একদিকে যেমন বঞ্চিত হচ্ছে তেমনি সরকার হারাচ্ছে রাজস্ব।
এ ব্যাপারে উপজেলা প্রেকৌশলী জায়িদুল ইসলাম এর সঙ্গে কথা হলে তিনি বলেন, ওই রাস্তাটি যদি তালিকাভুক্ত হয়ে থাকে তাহলে পরিদর্শন করে প্রাক্কলন তৈয়ার করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে জানান।
বুধবার, ২৩ জুলাই ২০২৫
জামালপুর জেলার সরিষাবাড়ী উপজেলার ডোয়াল ইউনিয়নের ৬ নং ওয়ার্ডের রামানন্দপুর গ্রামের কৃষক আ. আজিজের বাড়ি হতে রামানন্দপুর ব্রিজ পর্যন্ত রাস্তাটি দীর্ঘ ২৫ বৎসর যাবত সংস্কার বা মেরামত না করায় জনসাধারণের চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়েছে। সরেজমিনে গেলে স্থানীয় ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, প্রায় ২৫-৩০ বৎসর আগে রাস্তাটি নির্মাণ করা হয়। এর পর থেকে আজোবদি রাস্তাটি মেরামত বা সংস্কার করা হয় নাই- যার ফলে রাস্তার ইট উঠে গিয়ে উঁচু-নিচু খানাখন্দে ভরে গেছে। রাস্তায় চলাচল করতে গিয়ে প্রায়ই ভ্যান রিকশা, অটো, উল্টে গিয়ে দুর্ঘটনায় পতিত হচ্ছে। চলাচলের ক্ষেত্রে জনদুর্ভোগ চরম আকার ধারণ করেছে। ইতোপূর্বে চেষ্টা করেও সংস্কারের কোনো উদ্যোগ নেয়া হয়নি। রাস্তাটি অনেক জনগুরুত্বপূর্ণ। এই রাস্তা দিয়ে প্রায় ৬-৭ গ্রামের জনসাধারণ চলাচল করে থাকে। এলাকার জনসাধারণের এই রাস্তাটি উপজেলা সদরের সঙ্গে যোগাযোগ করার একমাত্র রাস্তা। এই রাস্তায় জরুরি চলাচলের ক্ষেত্রে রোগী ও প্রসূতি মা বোন নিয়ে যাওয়া কষ্ট সাধ্য ও মালামাল পরিবহন করা কঠিন হয়ে পড়েছে- যার পরিপ্রেক্ষিতে যোগাযোগ ব্যবস্থা ভালো না থাকায় মহাজন, ফরিয়া ওই এলাকায় আসতে চায় না- যার ফলে কৃষক্গণ তার উৎপাদিত ফসলের ন্যায্যমূল্য থেকে একদিকে যেমন বঞ্চিত হচ্ছে তেমনি সরকার হারাচ্ছে রাজস্ব।
এ ব্যাপারে উপজেলা প্রেকৌশলী জায়িদুল ইসলাম এর সঙ্গে কথা হলে তিনি বলেন, ওই রাস্তাটি যদি তালিকাভুক্ত হয়ে থাকে তাহলে পরিদর্শন করে প্রাক্কলন তৈয়ার করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে জানান।