হবিগঞ্জের মাধবপুরে সোনাই আশ্রয়ণ প্রকল্পের পাশে বীর নিবাসের সামনের ডোবা থেকে মায়েশা আক্তার নামের এক গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ওই গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার করা হয়। মায়েশা আন্দিউড়া ইউনিয়নের হাড়িয়া গ্রামের বিল্লাল মিয়ার মেয়ে। গত ৫ দিন ধরে তার কোনো খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না।
মায়েশার পিতা বিল্লাল মিয়া জানান, গত শুক্রবার মায়েশার স্বামী সোহাগ মিয়া ফোন করে জানান মায়েশাকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। আমাদের বাড়িতে এসেছে কি না জানতে চায়। এরপর সম্ভাব্য সব জায়গায় খোঁজাখুঁজি করেও মায়েশাকে পাওয়া যায়নি। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যার সময় সোহাগ মিয়ার বাড়ির পাশের ডোবায় কচুরিপানার ভেদ করে মায়েশার মরদেহ ভেসে উঠতে দেখে প্রতিবেশীরা। খবর পেয়ে পুলিশ এসে লাশ উদ্ধার করে।
মাধবপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ সহিদ উল্ল্যাহ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, উদ্ধারকৃত মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। অভিযোগ সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় আইনগত পদক্ষেপ নেওয়া হবে। নিহতের শ্বাশুড়ি রোমানা খাতুনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পুলিশ হেফাজতে নেয়া হয়েছে।
বুধবার, ২৩ জুলাই ২০২৫
হবিগঞ্জের মাধবপুরে সোনাই আশ্রয়ণ প্রকল্পের পাশে বীর নিবাসের সামনের ডোবা থেকে মায়েশা আক্তার নামের এক গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ওই গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার করা হয়। মায়েশা আন্দিউড়া ইউনিয়নের হাড়িয়া গ্রামের বিল্লাল মিয়ার মেয়ে। গত ৫ দিন ধরে তার কোনো খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না।
মায়েশার পিতা বিল্লাল মিয়া জানান, গত শুক্রবার মায়েশার স্বামী সোহাগ মিয়া ফোন করে জানান মায়েশাকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। আমাদের বাড়িতে এসেছে কি না জানতে চায়। এরপর সম্ভাব্য সব জায়গায় খোঁজাখুঁজি করেও মায়েশাকে পাওয়া যায়নি। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যার সময় সোহাগ মিয়ার বাড়ির পাশের ডোবায় কচুরিপানার ভেদ করে মায়েশার মরদেহ ভেসে উঠতে দেখে প্রতিবেশীরা। খবর পেয়ে পুলিশ এসে লাশ উদ্ধার করে।
মাধবপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ সহিদ উল্ল্যাহ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, উদ্ধারকৃত মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। অভিযোগ সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় আইনগত পদক্ষেপ নেওয়া হবে। নিহতের শ্বাশুড়ি রোমানা খাতুনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পুলিশ হেফাজতে নেয়া হয়েছে।