কিশোরগঞ্জের কুলিয়ারচরে রেললাইন থেকে সীমা আক্তার (২২) নামে এক গৃহবধূর দ্বিখণ্ডিত মরদেহ উদ্ধার করেছে ভৈরব রেলওয়ে থানা পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল ৭টায় উপজেলার ছয়সূতী ইউনিয়নের খালিসা রেল ব্রিজসংলগ্ন এলাকার উত্তর পাশে রেললাইনে পাশে মরদেহ দেখতে পায় স্থানীয়রা। খবর পেয়ে ভৈরব রেলওয়ে থানা পুলিশ ও কুলিয়ারচর থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে মরদেহ উদ্ধার করে। এ তথ্য নিশ্চিত করেন কুলিয়ারচর থানার ওসি মো. হেলাল উদ্দিন পিপিএম।
এদিকে নিহতের পরিবারের দাবি সীমা আক্তারকে তার শ্বশুর বাড়ির লোকজন হত্যা করে রেললাইনে ফেলে রেখেছে। নিহত সীমা আক্তার ছয়সূতী ইউনিয়নের উত্তর কান্দি গ্রামের মো. শানু খাঁ এর মেয়ে ও এক?ই ইউনিয়নের খালিসা রেলব্রিজ সংলগ্ন সালমান কান্দি গ্রামে শাহীন মিয়ার স্ত্রী। জানা যায়, সীমা আক্তার ও তার স্বামীর মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে পারিবারিক কলহ চলছিল। গত সোমবার সীমা বেগম তার নানি শাশুড়ির সঙ্গে বাবার বাড়ি থেকে শ্বশুর বাড়ি এসেছেন। এর ঠিক পরদিনই তার এমন মর্মান্তিক মৃত্যুর ঘটনাকে ঘিরে জনমনে নানা প্রশ্ন ও রহস্যের সৃষ্টি হয়েছে। নিহতের বাবা মো. শানু খাঁ ও মামা মো. মাসুম মিয়া একই অভিযোগ করে বলেন, সীমার সংসার জীবন সুখের ছিল না। জামাই ও তার পরিবারের বিরুদ্ধে আমরা আগে থেকেই অভিযোগ করছিলাম। আমাদের বিশ্বাস, তাকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে।
বুধবার, ২৩ জুলাই ২০২৫
কিশোরগঞ্জের কুলিয়ারচরে রেললাইন থেকে সীমা আক্তার (২২) নামে এক গৃহবধূর দ্বিখণ্ডিত মরদেহ উদ্ধার করেছে ভৈরব রেলওয়ে থানা পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল ৭টায় উপজেলার ছয়সূতী ইউনিয়নের খালিসা রেল ব্রিজসংলগ্ন এলাকার উত্তর পাশে রেললাইনে পাশে মরদেহ দেখতে পায় স্থানীয়রা। খবর পেয়ে ভৈরব রেলওয়ে থানা পুলিশ ও কুলিয়ারচর থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে মরদেহ উদ্ধার করে। এ তথ্য নিশ্চিত করেন কুলিয়ারচর থানার ওসি মো. হেলাল উদ্দিন পিপিএম।
এদিকে নিহতের পরিবারের দাবি সীমা আক্তারকে তার শ্বশুর বাড়ির লোকজন হত্যা করে রেললাইনে ফেলে রেখেছে। নিহত সীমা আক্তার ছয়সূতী ইউনিয়নের উত্তর কান্দি গ্রামের মো. শানু খাঁ এর মেয়ে ও এক?ই ইউনিয়নের খালিসা রেলব্রিজ সংলগ্ন সালমান কান্দি গ্রামে শাহীন মিয়ার স্ত্রী। জানা যায়, সীমা আক্তার ও তার স্বামীর মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে পারিবারিক কলহ চলছিল। গত সোমবার সীমা বেগম তার নানি শাশুড়ির সঙ্গে বাবার বাড়ি থেকে শ্বশুর বাড়ি এসেছেন। এর ঠিক পরদিনই তার এমন মর্মান্তিক মৃত্যুর ঘটনাকে ঘিরে জনমনে নানা প্রশ্ন ও রহস্যের সৃষ্টি হয়েছে। নিহতের বাবা মো. শানু খাঁ ও মামা মো. মাসুম মিয়া একই অভিযোগ করে বলেন, সীমার সংসার জীবন সুখের ছিল না। জামাই ও তার পরিবারের বিরুদ্ধে আমরা আগে থেকেই অভিযোগ করছিলাম। আমাদের বিশ্বাস, তাকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে।