নাটোরের সিংড়া উপজেলার ২নং ডাহিয়া ইউনিয়নের বিয়াশ কারিকরপাড়া ঈদগাহ মাঠ হয়ে ভদ্রাবতী নদী পর্যন্ত প্রায় আড়াই কিমি. খুবই গুরুত্বর্পূণ ও জনবহুল একটি রাস্তা। বিয়াশ চক আদিত্য কারিকর পাড়া, মীরপাড়া, মিস্ত্রীপাড়া ও খোয়ারপাড়া এই ৫ পাড়ার প্রায় ৩ হাজারের অধিক জনবসতি রয়েছে করে এবং এ রাস্তা দিয়ে যাতায়ত করে। এখানকার প্রায় শতাধিক শিক্ষার্থীরা এ রাস্তা দিয়েই স্কুলে যায়। এ ছাড়া চলনবিলের মাঠ থেকে ধান ও কৃষিপণ্য আনা নেয়ার এটাই একমাত্র রাস্তা।
স্থানীয়রা জানায়, ১০ বছর আগে নিজেরা চাঁদা তুলে রাস্তা নির্মাণ করেছেন। এর পর থেকে পাকা করণের জন্য বিভিন্ন দপ্তরে যোগাযোগ করেও কোনো ফল পাননি। তাই ক্ষোভে বৃষ্টিতে ভিজে রাস্তা পাকাকরণের দাবি জানান গ্রামবাসির। গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে বৃষ্টিতে ভিজে কাদায় দাঁড়িয়ে এ দাবি জানান। ভুক্তভোগী চকআদিত্য গ্রামের আনিছুর, আ. মতিন, মহসিন ও স্কুল শিক্ষক ইসমাইল জানান, বিগত সরকারের সময় জনপ্রতিনিধিরা প্রতিবারই ভোটের আগে রাস্তা পাকাকরণের প্রতিশ্রুতি দিলেও আজও তা বাস্তবায়ন হয়নি। ডাহিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সিরাজুল মজিদ মামুন জানান, ইউনিয়ন পরিষদ থেকে চলতি অর্থ বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে ওই রাস্তার ৫০০ মিটার অংশ অর্থাৎ কারিকরপাড়া হতে মীরপাড়া পর্যন্ত পাকাকরণ করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। বাকি রাস্তা পাকাকরণের প্রস্তাব সংশ্লিষ্ট দপ্তরে পাঠানো হয়েছে।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মিঠুন কুন্ডু জানান, সরেজমিনে গিয়ে দেখে এসেছি। রাস্তাটি পাকাকরণ করার জন্য আমরা আন্তরিক।
বুধবার, ২৩ জুলাই ২০২৫
নাটোরের সিংড়া উপজেলার ২নং ডাহিয়া ইউনিয়নের বিয়াশ কারিকরপাড়া ঈদগাহ মাঠ হয়ে ভদ্রাবতী নদী পর্যন্ত প্রায় আড়াই কিমি. খুবই গুরুত্বর্পূণ ও জনবহুল একটি রাস্তা। বিয়াশ চক আদিত্য কারিকর পাড়া, মীরপাড়া, মিস্ত্রীপাড়া ও খোয়ারপাড়া এই ৫ পাড়ার প্রায় ৩ হাজারের অধিক জনবসতি রয়েছে করে এবং এ রাস্তা দিয়ে যাতায়ত করে। এখানকার প্রায় শতাধিক শিক্ষার্থীরা এ রাস্তা দিয়েই স্কুলে যায়। এ ছাড়া চলনবিলের মাঠ থেকে ধান ও কৃষিপণ্য আনা নেয়ার এটাই একমাত্র রাস্তা।
স্থানীয়রা জানায়, ১০ বছর আগে নিজেরা চাঁদা তুলে রাস্তা নির্মাণ করেছেন। এর পর থেকে পাকা করণের জন্য বিভিন্ন দপ্তরে যোগাযোগ করেও কোনো ফল পাননি। তাই ক্ষোভে বৃষ্টিতে ভিজে রাস্তা পাকাকরণের দাবি জানান গ্রামবাসির। গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে বৃষ্টিতে ভিজে কাদায় দাঁড়িয়ে এ দাবি জানান। ভুক্তভোগী চকআদিত্য গ্রামের আনিছুর, আ. মতিন, মহসিন ও স্কুল শিক্ষক ইসমাইল জানান, বিগত সরকারের সময় জনপ্রতিনিধিরা প্রতিবারই ভোটের আগে রাস্তা পাকাকরণের প্রতিশ্রুতি দিলেও আজও তা বাস্তবায়ন হয়নি। ডাহিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সিরাজুল মজিদ মামুন জানান, ইউনিয়ন পরিষদ থেকে চলতি অর্থ বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে ওই রাস্তার ৫০০ মিটার অংশ অর্থাৎ কারিকরপাড়া হতে মীরপাড়া পর্যন্ত পাকাকরণ করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। বাকি রাস্তা পাকাকরণের প্রস্তাব সংশ্লিষ্ট দপ্তরে পাঠানো হয়েছে।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মিঠুন কুন্ডু জানান, সরেজমিনে গিয়ে দেখে এসেছি। রাস্তাটি পাকাকরণ করার জন্য আমরা আন্তরিক।