সাতক্ষীরার তালায় মাদকাসক্ত ছেলে হাবিবুর রহমানকে খুন করার অভিযোগে হতভাগ্য মা পারুল বেগম গ্রেপ্তার হয়েছে। তালা থানা পুলিশ গত সোমবার রাতে তাকে গ্রেপ্তার করে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আটক মা খুনের ঘটনা স্বীকার করেছেন। মাদকাসক্ত ভ্যানচালক ছেলে মোটরসাইকেল না পেয়ে মাকে খুন করতে আসলে ধস্তাধস্তির একপর্যায়ে ছেলে খুন হয়। জানা গেছে, উপজেলার আটরই গ্রামের আব্দুল্লাহ মোড়লের ছেলে মো. হাবিবুর মোড়ল (৩০) পেশায় ভ্যানচালক এবং মাদকাসক্ত। মাদক সেবনের জন্য সে প্রায়ই তার কৃষি শ্রমিক বৃদ্ধ মা পারুল বেগম (৫৫) এবং স্ত্রীকে মারপিট করতো। এ কারণে ইতোপূর্বে তার ২টি স্ত্রী সংসার ছেড়ে চলে যায়। নিহত হাবিবুরের বর্তমান স্ত্রী শান্তা খাতুন বলেন, তার স্বামী মাদক সেবন করে আবার কখনও মাদকের টাকার জন্য তাকেসহ শাশুড়ি পারুল বেগমকে মারপিট ও গালিগালাজ করত।
এ ব্যাপারে তালা থানার ওসি মো. মাইনউদ্দিন বলেন, ঘটনার সংবাদ পেয়ে গত রাতে ঘটনাস্থল থেকে হত্যার আলামত সংগ্রহ করা হয়েছে। এঘটনায় নিহতের স্ত্রী শান্তা খাতুন বাদী হয়ে থানায় একটি হত্যা মামলা (১১/২৫) দায়ের করেছেন। অন্যদিকে গত রাতে তালা হাসপাতাল থেকে আটক মা পারুল বেগমকে গতকাল মঙ্গলবার সকালে আদালতের মাধ্যমে সাতক্ষীরা কারাগারে পাঠানো হয়েছে। এ ছাড়া নিহত হাবিবুরের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য সাতক্ষীরা মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে।
বুধবার, ২৩ জুলাই ২০২৫
সাতক্ষীরার তালায় মাদকাসক্ত ছেলে হাবিবুর রহমানকে খুন করার অভিযোগে হতভাগ্য মা পারুল বেগম গ্রেপ্তার হয়েছে। তালা থানা পুলিশ গত সোমবার রাতে তাকে গ্রেপ্তার করে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আটক মা খুনের ঘটনা স্বীকার করেছেন। মাদকাসক্ত ভ্যানচালক ছেলে মোটরসাইকেল না পেয়ে মাকে খুন করতে আসলে ধস্তাধস্তির একপর্যায়ে ছেলে খুন হয়। জানা গেছে, উপজেলার আটরই গ্রামের আব্দুল্লাহ মোড়লের ছেলে মো. হাবিবুর মোড়ল (৩০) পেশায় ভ্যানচালক এবং মাদকাসক্ত। মাদক সেবনের জন্য সে প্রায়ই তার কৃষি শ্রমিক বৃদ্ধ মা পারুল বেগম (৫৫) এবং স্ত্রীকে মারপিট করতো। এ কারণে ইতোপূর্বে তার ২টি স্ত্রী সংসার ছেড়ে চলে যায়। নিহত হাবিবুরের বর্তমান স্ত্রী শান্তা খাতুন বলেন, তার স্বামী মাদক সেবন করে আবার কখনও মাদকের টাকার জন্য তাকেসহ শাশুড়ি পারুল বেগমকে মারপিট ও গালিগালাজ করত।
এ ব্যাপারে তালা থানার ওসি মো. মাইনউদ্দিন বলেন, ঘটনার সংবাদ পেয়ে গত রাতে ঘটনাস্থল থেকে হত্যার আলামত সংগ্রহ করা হয়েছে। এঘটনায় নিহতের স্ত্রী শান্তা খাতুন বাদী হয়ে থানায় একটি হত্যা মামলা (১১/২৫) দায়ের করেছেন। অন্যদিকে গত রাতে তালা হাসপাতাল থেকে আটক মা পারুল বেগমকে গতকাল মঙ্গলবার সকালে আদালতের মাধ্যমে সাতক্ষীরা কারাগারে পাঠানো হয়েছে। এ ছাড়া নিহত হাবিবুরের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য সাতক্ষীরা মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে।