গত ২৪ ঘন্টায় ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত হয়ে আরও ৪৪৪ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। আর চিকিৎসাধীন অবস্থায় ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে ৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে মঙ্গলবার পর্যন্ত ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত হয়ে ১৮ হাজার ২৬জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। আর চিকিৎসাধীন অবস্থায় মোট ৬৫ জনের মৃত্যু হয়েছে।
২৪ ঘন্টায় আক্রান্তদের মধ্যে বরিশালে ১২৭জন, চট্রগ্রামে ৫১জন, ঢাকা বিভাগে ৬৮জন, ঢাকা উত্তরে ৪০জন, ঢাকা দক্ষিণে ৮১জন, খুলনা বিভাগে ৩৩জন, ময়মনসিংহে ৮জন, রাজশাহীতে ২৯জন, রংপুরে ৫জন, সিলেটে ৩জন।
ঢাকা দক্ষিণে এ পর্যন্ত মৃত্যু ২৮জন, জুলাই মাসের মঙ্গলবার পর্যন্ত আক্রান্ত ৭,৭৩০জন। আর জুলাই মাসের ২২ দিনে মৃত্যু ২৩জন।
মহাখালী স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ্ ইমাজেন্সি ও কন্ট্রোলের দায়িত্ব প্রাপ্ত ডা. জাহিদুল ইসলাম জানিয়েছেন, ডেঙ্গুতে আক্রান্তদের মধ্যে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৬৭জন, মিটফোর্ড হাসপাতালে ৪২জন, সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে ২১জন , মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৬৩জন, কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে ২৫জন, মহাখালী ডিএনসিসি ডেডিকেটেড কোভিড-১৯ হাসপাতালে ২৯জন ভর্তি আছে। এই ভাবে রাজধানীর ১৮টি সরকারি হাসপাতালে ২৮৬জন ভর্তি আছে। সারাদেশের বিভিন্ন হাসপাতাল ও স্বাস্থ্য কেন্দ্রে এখনও ১৩৩২জন ভর্তি আছে।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণীবিদ্যা বিভাগের ডেঙ্গু বিশেষজ্ঞ কবিরুল বাসার তার এক প্রতিবেদনে বলেছেন, জনসচেতনতা বৃদ্ধির মাধ্যমে ডেঙ্গু প্রতিরোধের জন্য এখনই যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ জরুরি। আর এই সময় কার্যকর ব্যবস্থা না নিলে ভবিষ্যতে আরও মারাত্বক হতে পারে বলে আশংকা করা হচ্ছে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ডেঙ্গু বাংলাদেশের জন্য ক্রমবর্ধমান স্বাস্থ্যঝুঁকি হয়ে উঠেছে। প্রতিরোধে সরকারি উদ্যোগ, গবেষনা, জনসচেতনতা এবং ব্যক্তিগত প্রতিরোধ ব্যবস্থায় সবই মিলে এক সঙ্গে কাজ করতে হবে।
বুধবার, ২৩ জুলাই ২০২৫
গত ২৪ ঘন্টায় ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত হয়ে আরও ৪৪৪ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। আর চিকিৎসাধীন অবস্থায় ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে ৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে মঙ্গলবার পর্যন্ত ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত হয়ে ১৮ হাজার ২৬জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। আর চিকিৎসাধীন অবস্থায় মোট ৬৫ জনের মৃত্যু হয়েছে।
২৪ ঘন্টায় আক্রান্তদের মধ্যে বরিশালে ১২৭জন, চট্রগ্রামে ৫১জন, ঢাকা বিভাগে ৬৮জন, ঢাকা উত্তরে ৪০জন, ঢাকা দক্ষিণে ৮১জন, খুলনা বিভাগে ৩৩জন, ময়মনসিংহে ৮জন, রাজশাহীতে ২৯জন, রংপুরে ৫জন, সিলেটে ৩জন।
ঢাকা দক্ষিণে এ পর্যন্ত মৃত্যু ২৮জন, জুলাই মাসের মঙ্গলবার পর্যন্ত আক্রান্ত ৭,৭৩০জন। আর জুলাই মাসের ২২ দিনে মৃত্যু ২৩জন।
মহাখালী স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ্ ইমাজেন্সি ও কন্ট্রোলের দায়িত্ব প্রাপ্ত ডা. জাহিদুল ইসলাম জানিয়েছেন, ডেঙ্গুতে আক্রান্তদের মধ্যে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৬৭জন, মিটফোর্ড হাসপাতালে ৪২জন, সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে ২১জন , মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৬৩জন, কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে ২৫জন, মহাখালী ডিএনসিসি ডেডিকেটেড কোভিড-১৯ হাসপাতালে ২৯জন ভর্তি আছে। এই ভাবে রাজধানীর ১৮টি সরকারি হাসপাতালে ২৮৬জন ভর্তি আছে। সারাদেশের বিভিন্ন হাসপাতাল ও স্বাস্থ্য কেন্দ্রে এখনও ১৩৩২জন ভর্তি আছে।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণীবিদ্যা বিভাগের ডেঙ্গু বিশেষজ্ঞ কবিরুল বাসার তার এক প্রতিবেদনে বলেছেন, জনসচেতনতা বৃদ্ধির মাধ্যমে ডেঙ্গু প্রতিরোধের জন্য এখনই যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ জরুরি। আর এই সময় কার্যকর ব্যবস্থা না নিলে ভবিষ্যতে আরও মারাত্বক হতে পারে বলে আশংকা করা হচ্ছে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ডেঙ্গু বাংলাদেশের জন্য ক্রমবর্ধমান স্বাস্থ্যঝুঁকি হয়ে উঠেছে। প্রতিরোধে সরকারি উদ্যোগ, গবেষনা, জনসচেতনতা এবং ব্যক্তিগত প্রতিরোধ ব্যবস্থায় সবই মিলে এক সঙ্গে কাজ করতে হবে।