কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে চাঁদার দাবিতে অস্ত্রের মুখে বাড়ির সবাইকে জিম্মি করে হংকং প্রবাসী মো. শরিফুল ইসলামের (৪২) বাড়িতে ভাংচুর ও লুটপাটের অভিযোগ উঠেছে।
বুধবার রাত ৯টার দিকে উপজেলার শিলাইদহ ইউনিয়নের কসবা গ্রামের আতিয়ার রহমান বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয় এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। প্রবাসী শরিফুল ওই এলাকার মৃত মাহমুদ আলীর ছেলে। খবর পেয়ে রাতেই ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে কুমারখালী থানা পুলিশ।
শরিফুল ইসলাম বলেন, তিনি প্রায় ১১ বছর হংকংয়ে ছিলেন। বছর খানেক হল তিনি দেশে ফিরেছেন। আতিয়ার রহমান বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সামনের নিজস্ব তিনতলা ভবনে পরিবার নিয়ে বাস করেন।
দেশে ফেরার পর থেকে এলাকার কয়েকজন চিহ্নিত সন্ত্রাসী তার কাছে মোটা অংকের চাঁদা দাবি করছিলেন।
চাঁদা না পেয়ে বুধবার রাত ৯টার দিকে ১৫ থেকে ২০ জন দেশীয় ও আগ্নেয়াস্ত্রসহ তার পাকা বাড়ির তিনতলায় ঢুকে পড়েন। ঢুকে তারা প্রথমে শরিফুলকে মারধর করেন। এরপর অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে ঘরের আসবাবপত্র ভাঙচুর করে নগদ প্রায় ১৫ লাখ টাকা ও ১০ ভরি স্বর্ণালংকার নিয়ে যায়।
তার ভাষ্য, চাঁদার টাকা না পেয়ে মাত্র ১৫ থেকে ২০ মিনিটেই ভাঙচুর করে সবকিছু নিয়ে চলে যায় চাঁদাবাজ-সন্ত্রাসীরা। অনেকেরই মুখ কাপড় দিয়ে বাধা থাকলেও তিনি কয়েকজনকে চিনতে পেরেছেন। তবে মামলার পরে তাদের নাম পরিচয় প্রকাশ করবেন।
খবর পেয়ে ফোর্সসহ দ্রুত ঘটনাস্থলে ছুটে যান কুমারখালী থানার উপ-পরিদর্শক বিল্লাল হোসেন খাঁন। তিনি বলেন, ঘরের ভেতরে ব্যাপক ভাংচুরের আলামত রয়েছে। প্রবাসী শরিফুল ভাংচুর ও নগদ টাকা, স্বর্ণালংকার লুটপাটের অভিযোগ মৌখিকভাবে জানিয়েছেন।
থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. আমিরুল ইসলাম বলেন, চাঁদা না পেয়ে এক প্রবাসীর বাড়িতে রাতে ভাংচুর ও লুটপাটের ঘটনা ঘটেছে। লিখিত অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বৃহস্পতিবার, ২৪ জুলাই ২০২৫
কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে চাঁদার দাবিতে অস্ত্রের মুখে বাড়ির সবাইকে জিম্মি করে হংকং প্রবাসী মো. শরিফুল ইসলামের (৪২) বাড়িতে ভাংচুর ও লুটপাটের অভিযোগ উঠেছে।
বুধবার রাত ৯টার দিকে উপজেলার শিলাইদহ ইউনিয়নের কসবা গ্রামের আতিয়ার রহমান বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয় এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। প্রবাসী শরিফুল ওই এলাকার মৃত মাহমুদ আলীর ছেলে। খবর পেয়ে রাতেই ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে কুমারখালী থানা পুলিশ।
শরিফুল ইসলাম বলেন, তিনি প্রায় ১১ বছর হংকংয়ে ছিলেন। বছর খানেক হল তিনি দেশে ফিরেছেন। আতিয়ার রহমান বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সামনের নিজস্ব তিনতলা ভবনে পরিবার নিয়ে বাস করেন।
দেশে ফেরার পর থেকে এলাকার কয়েকজন চিহ্নিত সন্ত্রাসী তার কাছে মোটা অংকের চাঁদা দাবি করছিলেন।
চাঁদা না পেয়ে বুধবার রাত ৯টার দিকে ১৫ থেকে ২০ জন দেশীয় ও আগ্নেয়াস্ত্রসহ তার পাকা বাড়ির তিনতলায় ঢুকে পড়েন। ঢুকে তারা প্রথমে শরিফুলকে মারধর করেন। এরপর অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে ঘরের আসবাবপত্র ভাঙচুর করে নগদ প্রায় ১৫ লাখ টাকা ও ১০ ভরি স্বর্ণালংকার নিয়ে যায়।
তার ভাষ্য, চাঁদার টাকা না পেয়ে মাত্র ১৫ থেকে ২০ মিনিটেই ভাঙচুর করে সবকিছু নিয়ে চলে যায় চাঁদাবাজ-সন্ত্রাসীরা। অনেকেরই মুখ কাপড় দিয়ে বাধা থাকলেও তিনি কয়েকজনকে চিনতে পেরেছেন। তবে মামলার পরে তাদের নাম পরিচয় প্রকাশ করবেন।
খবর পেয়ে ফোর্সসহ দ্রুত ঘটনাস্থলে ছুটে যান কুমারখালী থানার উপ-পরিদর্শক বিল্লাল হোসেন খাঁন। তিনি বলেন, ঘরের ভেতরে ব্যাপক ভাংচুরের আলামত রয়েছে। প্রবাসী শরিফুল ভাংচুর ও নগদ টাকা, স্বর্ণালংকার লুটপাটের অভিযোগ মৌখিকভাবে জানিয়েছেন।
থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. আমিরুল ইসলাম বলেন, চাঁদা না পেয়ে এক প্রবাসীর বাড়িতে রাতে ভাংচুর ও লুটপাটের ঘটনা ঘটেছে। লিখিত অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।