বাগেরহাটের চিতলমারী উপজেলার পল্লীতে পুতনিকে ইভটিজিং করার প্রতিবাদ করায় বৃদ্ধা দাদীকে ইটের আঘাতে হত্যা করা হয়েছে। গতকাল বুধবার বিকেলে এ ঘটনার পর পুলিশ দাদী আলেয়া বেগমের (৮০) মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য বাগেরহাট জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে প্রেরন করেছে। বৃহস্পতিবার,(২৪ জুলাই ২০২৫) সকালে ওই লাশের ময়না তদন্ত সম্পন্ন করা হয়। আর ওই বৃদ্ধাকে হত্যার ঘটনায় পুলিশ একই এলাকার কাওসার বাবনা (২৮) ও আনসার ভাবনা (২২) নামের সহোদরকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ ঘটনা ঘটেছে গতকাল বুধবার উপজেলার উমাজুড়ী গ্রামে। নিহত আলেয়া বেগম ওই গ্রামের মৃত সুলতান হাওলাদারের স্ত্রী। গ্রেপ্তার কাওসার ও আনসার একই গ্রামের আসমত বাবনার ছেলে। নিহত আলেয়া বেগমের ছেলে ব্যাটারি ভ্যান চালক ফেরদাউস হাওলাদার জানান, তার ২ ছেলে ও ৪ মেয়ে। এলাকার বখাটে কাওসার বাবনা প্রায়ই তার মেয়েদের উক্তাক্ত করত। এদিন তার তৃতীয় শ্রেণিতে পড়া মেয়ে টিউবয়েলে পানি আনতে যায়। এ সময় কাওসার বাবনা মেয়েটিকে জড়িয়ে ধরে। শিশুটি ঘটনাটি জানালে আমার মা আলেয়া বেগম ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে এবং ঘটনার বিচার চাইতে ওই বখাটের বাড়িতে যায়। এতে ক্ষিপ্ত হযে আনসার ও কাওসার বাবনা ইট দিয়ে আমার মায়ের মাথায় আঘাত করলে ঘটনাস্থলেই মায়ের মৃত্যু হয়।
এ বিষয়ে চিতলমারী থানার ওসি এস এম শাহাদাত হোসেন বলেন, খবর পেয়ে থানা পুলিশ বিকেলেই ওই বাড়িতে গিয়ে লাশের সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করে বাগেরহাট জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করা হয়। আর বৃদ্ধা নারীকে হত্যার ঘটনায় কাওসার বাবনা ও আনসার বাবনা নামের দুই ভাইকে আটক করা হয়েছে। এ ঘটনায় থানায় একটি হত্যা মামলা রেকর্ড করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার, ২৪ জুলাই ২০২৫
বাগেরহাটের চিতলমারী উপজেলার পল্লীতে পুতনিকে ইভটিজিং করার প্রতিবাদ করায় বৃদ্ধা দাদীকে ইটের আঘাতে হত্যা করা হয়েছে। গতকাল বুধবার বিকেলে এ ঘটনার পর পুলিশ দাদী আলেয়া বেগমের (৮০) মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য বাগেরহাট জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে প্রেরন করেছে। বৃহস্পতিবার,(২৪ জুলাই ২০২৫) সকালে ওই লাশের ময়না তদন্ত সম্পন্ন করা হয়। আর ওই বৃদ্ধাকে হত্যার ঘটনায় পুলিশ একই এলাকার কাওসার বাবনা (২৮) ও আনসার ভাবনা (২২) নামের সহোদরকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ ঘটনা ঘটেছে গতকাল বুধবার উপজেলার উমাজুড়ী গ্রামে। নিহত আলেয়া বেগম ওই গ্রামের মৃত সুলতান হাওলাদারের স্ত্রী। গ্রেপ্তার কাওসার ও আনসার একই গ্রামের আসমত বাবনার ছেলে। নিহত আলেয়া বেগমের ছেলে ব্যাটারি ভ্যান চালক ফেরদাউস হাওলাদার জানান, তার ২ ছেলে ও ৪ মেয়ে। এলাকার বখাটে কাওসার বাবনা প্রায়ই তার মেয়েদের উক্তাক্ত করত। এদিন তার তৃতীয় শ্রেণিতে পড়া মেয়ে টিউবয়েলে পানি আনতে যায়। এ সময় কাওসার বাবনা মেয়েটিকে জড়িয়ে ধরে। শিশুটি ঘটনাটি জানালে আমার মা আলেয়া বেগম ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে এবং ঘটনার বিচার চাইতে ওই বখাটের বাড়িতে যায়। এতে ক্ষিপ্ত হযে আনসার ও কাওসার বাবনা ইট দিয়ে আমার মায়ের মাথায় আঘাত করলে ঘটনাস্থলেই মায়ের মৃত্যু হয়।
এ বিষয়ে চিতলমারী থানার ওসি এস এম শাহাদাত হোসেন বলেন, খবর পেয়ে থানা পুলিশ বিকেলেই ওই বাড়িতে গিয়ে লাশের সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করে বাগেরহাট জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করা হয়। আর বৃদ্ধা নারীকে হত্যার ঘটনায় কাওসার বাবনা ও আনসার বাবনা নামের দুই ভাইকে আটক করা হয়েছে। এ ঘটনায় থানায় একটি হত্যা মামলা রেকর্ড করা হয়েছে।