ফরিদপুরের ভাঙ্গায় প্রায় ৫০টি কিন্ডারগার্টেন ও প্রি-ক্যাডেট স্কুলের ৪ শতাধিক শিক্ষক ও অভিভাবকগণ সরকারি প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষায় তাদের শিক্ষার্থীদের অন্তর্ভুক্ত করার দাবিতে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করছেন। বৃহস্পতিবার,(২৪ জুলাই ২০২৫) বেলা ১১ টার দিকে ভাঙ্গা উপজেলা কিন্ডারগার্টেন এন্ড প্রি-ক্যাডেট স্কুল এসোসিয়েশনের উদ্যোগে ও বাংলাদেশ কিন্ডারগার্টেন এসোসিয়েশনের নির্দেশনায় ভাঙ্গা উপজেলা পরিষদের সামনে এ মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করে। মানববন্ধন কর্মসূচিটি সকাল ১১টা থেকে শুরু হয়ে দুপুর ১২ টা পর্যন্ত চলে। এতে ৪ শতাধিক শিক্ষক ও অভিভাবক অংশ নেন।
মানববন্ধনে ভাঙ্গা উপজেলা কিন্ডারগার্টেন এসোসিয়েশনের সভাপতি কুমারেশ ভৌমিক সভাপতিত্ব করেন। বক্তারা বলেন, গত ১৫ জুলাই প্রাথমিক শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্ত মোতাবেক এবং ১৭ জুলাই প্রকাশিত পরিপত্র অনুযায়ী প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষায় শুধুমাত্র সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা সরকারি বৃত্তি পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করতে পারবে। এতে বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা যদি প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে না পারে তবে শিক্ষার্থী ও তাদের পরিবারের উপর মানসিক চাপ ও বিরুপ প্রতিক্রিয়ায় সৃষ্টি হবে। তাই বৈষম্যমূলক পরিপত্রটি বাতিলের দাবি জানান বক্তারা।
বৃহস্পতিবার, ২৪ জুলাই ২০২৫
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় প্রায় ৫০টি কিন্ডারগার্টেন ও প্রি-ক্যাডেট স্কুলের ৪ শতাধিক শিক্ষক ও অভিভাবকগণ সরকারি প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষায় তাদের শিক্ষার্থীদের অন্তর্ভুক্ত করার দাবিতে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করছেন। বৃহস্পতিবার,(২৪ জুলাই ২০২৫) বেলা ১১ টার দিকে ভাঙ্গা উপজেলা কিন্ডারগার্টেন এন্ড প্রি-ক্যাডেট স্কুল এসোসিয়েশনের উদ্যোগে ও বাংলাদেশ কিন্ডারগার্টেন এসোসিয়েশনের নির্দেশনায় ভাঙ্গা উপজেলা পরিষদের সামনে এ মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করে। মানববন্ধন কর্মসূচিটি সকাল ১১টা থেকে শুরু হয়ে দুপুর ১২ টা পর্যন্ত চলে। এতে ৪ শতাধিক শিক্ষক ও অভিভাবক অংশ নেন।
মানববন্ধনে ভাঙ্গা উপজেলা কিন্ডারগার্টেন এসোসিয়েশনের সভাপতি কুমারেশ ভৌমিক সভাপতিত্ব করেন। বক্তারা বলেন, গত ১৫ জুলাই প্রাথমিক শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্ত মোতাবেক এবং ১৭ জুলাই প্রকাশিত পরিপত্র অনুযায়ী প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষায় শুধুমাত্র সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা সরকারি বৃত্তি পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করতে পারবে। এতে বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা যদি প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে না পারে তবে শিক্ষার্থী ও তাদের পরিবারের উপর মানসিক চাপ ও বিরুপ প্রতিক্রিয়ায় সৃষ্টি হবে। তাই বৈষম্যমূলক পরিপত্রটি বাতিলের দাবি জানান বক্তারা।