বগুড়া সদর উপজেলার সাবগ্রাম হাটে সরকারি তেঁতুলতলা সড়কে একাংশ বাঁশের খুঁটি দিয়ে জায়গা দখল করার অভিযোগ উঠেছে সিহাব উদ্দিন, মাহমুদুল হাসান ও জাহাঙ্গীর আলমের বিরুদ্ধে। তারা সবাই হাটের সড়ক সংলগ্ন এলাকায় বসবাস করেন। যার ফলে হাটের লোকজন চলাচলে সমস্যা হচ্ছে এবং মালামাল পরিবহনেও অসুবিধা হচ্ছে। প্রতিকারের জন্য ২০২৪ সালের ৪ ডিসেম্বর বগুড়া সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরারব একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন হাটের ইজারাদার মো. আব্দুল কাইয়ুম সরকার। দীর্ঘ সময় পার হলেও খুবই গুরুত্বপূর্ণ রাস্তাটির কোন সমাধান না হওয়ায় হাটে আসা জনসাধারণের চলাচলসহ হাটের ক্ষতি হচ্ছে।
সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, কাইয়ুম সরকার বাংলা ১৪৩১ সনে সাবগ্রাম হাট ও বাজার সরকারিভাবে ইজারা নেন। এই হাটের দক্ষিণ-পশ্চিপার্শ্বে একটি সড়ক রয়েছে। যেটি বগুড়া পৌরসভা কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত। প্রায় ১৯ ফিট প্রস্থের এই সড়কে সরকারিভাবে ইটের সোলিং করা হয়েছে। এই সড়ক দিয়ে হাটের দিনসহ প্রতিনিয়ত মানুষ চলাচল করে থাকেন। কিন্তু জোরপূর্বক টিনের ছাউনি ও বাঁশের খুঁটি পুঁতে সড়ক দখল করার চেষ্টা করছে তারা। বিষয়টি সাবগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানকে মৌখিভাবে জানানো হয়েছে। পরে সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর লিখিত অভিযোগ দেওয়া হয়।
হাটের ইজারাদার আব্দুল কাইয়ুম সরকার জানান, সরকারিভাবে হাট ইজারা নেওয়া হয়েছে। কিন্তু তারা চেয়ারম্যানের কথা অমান্য করে জোরপূর্বক দখলের চেষ্টা করছেন।
দখলকারী জাহাঙ্গীর আলম জানান, সাবগ্রাম হাট পৌরসভার অন্তর্গত নয়। তারপরেও হাটের ইজারাদার জোরপূর্বক আমাদের বসতবাড়ী সংলগ্ন বাড়ির জায়গার উপর এবং পৌরসভা সড়কের উপর অবৈধবভাবে হাট লাগিয়ে আমাদের বসতবাড়ির ক্ষতি করছে। একই সাথে পৌরসভার সড়কের ক্ষতি করছে। আমরা সড়কের জায়গা দখল করিনি। সড়কের মধ্যে আমাদের প্রায় ৭ফুট জায়গা বেশি নেয়া হয়েছে। অনেকবার বলার পরে কোন সমাধান হয়নি।
সাবগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. ফরিদ উদ্দীন জানান, সাবগ্রাম হাটের দক্ষিণ পশ্চিমে রাস্তাটি আমার সাবেক চেয়ারম্যান ইউনিয়ন পরিষদের একটি প্রকল্প দিয়ে রাস্তাটি ইট বিছানোর ব্যবস্থা করা হয়। যেটুকু রাস্তা চলমান ছিল সেই টুকু রাস্তায় ইট বিছানো হয়েছে এবং রাস্তাটি দীর্ঘদিন যাবত ব্যবহৃত হচ্ছে।
আমি উভয়পক্ষকে নিয়ে সমাধানের চেষ্টা করেছি।
বৃহস্পতিবার, ২৪ জুলাই ২০২৫
বগুড়া সদর উপজেলার সাবগ্রাম হাটে সরকারি তেঁতুলতলা সড়কে একাংশ বাঁশের খুঁটি দিয়ে জায়গা দখল করার অভিযোগ উঠেছে সিহাব উদ্দিন, মাহমুদুল হাসান ও জাহাঙ্গীর আলমের বিরুদ্ধে। তারা সবাই হাটের সড়ক সংলগ্ন এলাকায় বসবাস করেন। যার ফলে হাটের লোকজন চলাচলে সমস্যা হচ্ছে এবং মালামাল পরিবহনেও অসুবিধা হচ্ছে। প্রতিকারের জন্য ২০২৪ সালের ৪ ডিসেম্বর বগুড়া সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরারব একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন হাটের ইজারাদার মো. আব্দুল কাইয়ুম সরকার। দীর্ঘ সময় পার হলেও খুবই গুরুত্বপূর্ণ রাস্তাটির কোন সমাধান না হওয়ায় হাটে আসা জনসাধারণের চলাচলসহ হাটের ক্ষতি হচ্ছে।
সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, কাইয়ুম সরকার বাংলা ১৪৩১ সনে সাবগ্রাম হাট ও বাজার সরকারিভাবে ইজারা নেন। এই হাটের দক্ষিণ-পশ্চিপার্শ্বে একটি সড়ক রয়েছে। যেটি বগুড়া পৌরসভা কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত। প্রায় ১৯ ফিট প্রস্থের এই সড়কে সরকারিভাবে ইটের সোলিং করা হয়েছে। এই সড়ক দিয়ে হাটের দিনসহ প্রতিনিয়ত মানুষ চলাচল করে থাকেন। কিন্তু জোরপূর্বক টিনের ছাউনি ও বাঁশের খুঁটি পুঁতে সড়ক দখল করার চেষ্টা করছে তারা। বিষয়টি সাবগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানকে মৌখিভাবে জানানো হয়েছে। পরে সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর লিখিত অভিযোগ দেওয়া হয়।
হাটের ইজারাদার আব্দুল কাইয়ুম সরকার জানান, সরকারিভাবে হাট ইজারা নেওয়া হয়েছে। কিন্তু তারা চেয়ারম্যানের কথা অমান্য করে জোরপূর্বক দখলের চেষ্টা করছেন।
দখলকারী জাহাঙ্গীর আলম জানান, সাবগ্রাম হাট পৌরসভার অন্তর্গত নয়। তারপরেও হাটের ইজারাদার জোরপূর্বক আমাদের বসতবাড়ী সংলগ্ন বাড়ির জায়গার উপর এবং পৌরসভা সড়কের উপর অবৈধবভাবে হাট লাগিয়ে আমাদের বসতবাড়ির ক্ষতি করছে। একই সাথে পৌরসভার সড়কের ক্ষতি করছে। আমরা সড়কের জায়গা দখল করিনি। সড়কের মধ্যে আমাদের প্রায় ৭ফুট জায়গা বেশি নেয়া হয়েছে। অনেকবার বলার পরে কোন সমাধান হয়নি।
সাবগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. ফরিদ উদ্দীন জানান, সাবগ্রাম হাটের দক্ষিণ পশ্চিমে রাস্তাটি আমার সাবেক চেয়ারম্যান ইউনিয়ন পরিষদের একটি প্রকল্প দিয়ে রাস্তাটি ইট বিছানোর ব্যবস্থা করা হয়। যেটুকু রাস্তা চলমান ছিল সেই টুকু রাস্তায় ইট বিছানো হয়েছে এবং রাস্তাটি দীর্ঘদিন যাবত ব্যবহৃত হচ্ছে।
আমি উভয়পক্ষকে নিয়ে সমাধানের চেষ্টা করেছি।