চট্টগ্রামের লোহাগাড়ায় নির্মাণ শ্রমিক জহির উদ্দিন হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তার, বিচার, শাস্তির দাবি ও হত্যাকারীদের আড়াল করতে সাজানো ডাকাতির ঘটনার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে এলাকাবাসী।
বৃহস্পতিবার,(২৪ জুলাই ২০২৫) বেলা সাড়ে ১২টার দিকে উপজেলার পুটিবিলা ইউনিয়নের ৮নং গৌড়স্থান নয়াপাড়া এলাকায় এ মানববন্ধন করা হয়।
জানা যায়, গত ১৩ জুলাই স্থানীয় নাজিম ও শাহাব উদ্দিনের কাছে বাড়ি নির্মাণকাজের পাওনা টাকা চাইতে গিয়ে তাদের ছুরিকাঘাতে নির্মাণ শ্রমিক জহির উদ্দিন (৩৮) গুরুতর আহত হয়। গত ১৬ জুলাই রাত ২টার দিকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। নিহত জহির পুটিবিলা ইউনিয়নের গৌড়স্থান নয়াপাড়া এলাকার বাসিন্দা আলী আহমদের ছেলে। ১৬ জুলাই নিহতের স্ত্রী ছেনু আরা বেগম বাদী হয়ে লোহাগাড়া থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলায় নয়াপাড়া এলাকার সাহাব উদ্দিন, নাজিম উদ্দিন, মো. জুবাই ও মো. রিয়াদকে এজাহারভুক্ত করে আরও ৪-৫ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়। জহির হত্যার ৯ দিন পার হলেও পুলিশ কোনো আসামিকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি। এ নিয়ে এলাকায় মানুষের মাঝে অসন্তোষ বিরাজ করছে। হত্যাকারীদের বাঁচাতে স্থানীয় প্রভাবশালী এক আওয়ামী লীগ নেতা কলকাঠি নাড়াচ্ছেন বলে এলাকাবাসীরা জানান।
লোহাগাড়া থানার ওসি আরিফুর রহমান জানান, জহির হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তারের জন্য পুলিশ জোর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
মানববন্ধনে এলাকাবাসীরা দ্রুত শ্রমিক জহির হত্যার ইন্ধনদাতা ও আসমিদের গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির আওতায় আনার জন্য প্রশাসনের কাছে দাবি জানান এবং খুনিদের আড়াল করতে স্থানীয় ওমর আলীসহ এলাকাবাসীর বিরুদ্ধে মিথ্যা ও সাজানো ডাকাতির অভিযোগের প্রতিবাদ জানান।
বৃহস্পতিবার, ২৪ জুলাই ২০২৫
চট্টগ্রামের লোহাগাড়ায় নির্মাণ শ্রমিক জহির উদ্দিন হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তার, বিচার, শাস্তির দাবি ও হত্যাকারীদের আড়াল করতে সাজানো ডাকাতির ঘটনার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে এলাকাবাসী।
বৃহস্পতিবার,(২৪ জুলাই ২০২৫) বেলা সাড়ে ১২টার দিকে উপজেলার পুটিবিলা ইউনিয়নের ৮নং গৌড়স্থান নয়াপাড়া এলাকায় এ মানববন্ধন করা হয়।
জানা যায়, গত ১৩ জুলাই স্থানীয় নাজিম ও শাহাব উদ্দিনের কাছে বাড়ি নির্মাণকাজের পাওনা টাকা চাইতে গিয়ে তাদের ছুরিকাঘাতে নির্মাণ শ্রমিক জহির উদ্দিন (৩৮) গুরুতর আহত হয়। গত ১৬ জুলাই রাত ২টার দিকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। নিহত জহির পুটিবিলা ইউনিয়নের গৌড়স্থান নয়াপাড়া এলাকার বাসিন্দা আলী আহমদের ছেলে। ১৬ জুলাই নিহতের স্ত্রী ছেনু আরা বেগম বাদী হয়ে লোহাগাড়া থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলায় নয়াপাড়া এলাকার সাহাব উদ্দিন, নাজিম উদ্দিন, মো. জুবাই ও মো. রিয়াদকে এজাহারভুক্ত করে আরও ৪-৫ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়। জহির হত্যার ৯ দিন পার হলেও পুলিশ কোনো আসামিকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি। এ নিয়ে এলাকায় মানুষের মাঝে অসন্তোষ বিরাজ করছে। হত্যাকারীদের বাঁচাতে স্থানীয় প্রভাবশালী এক আওয়ামী লীগ নেতা কলকাঠি নাড়াচ্ছেন বলে এলাকাবাসীরা জানান।
লোহাগাড়া থানার ওসি আরিফুর রহমান জানান, জহির হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তারের জন্য পুলিশ জোর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
মানববন্ধনে এলাকাবাসীরা দ্রুত শ্রমিক জহির হত্যার ইন্ধনদাতা ও আসমিদের গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির আওতায় আনার জন্য প্রশাসনের কাছে দাবি জানান এবং খুনিদের আড়াল করতে স্থানীয় ওমর আলীসহ এলাকাবাসীর বিরুদ্ধে মিথ্যা ও সাজানো ডাকাতির অভিযোগের প্রতিবাদ জানান।