পটিয়ায় হত্যা, অস্ত্র মারামারিসহ পাঁচ মামলার সাজাপ্রাপ্ত আসামি দীর্ঘদিন ধরে গা-ঢাকা দিয়ে থাকা পলাতক আসামি মাহবুব আলম ওরফে বাচা গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় পটিয়া থানা ও চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের একটি যৌথ দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে চট্টগ্রাম নগরের চাঁন্দগাঁও এলাকায় বিশেষ অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করে।
মাহবুব আলম চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলার দক্ষিণ খরনা ইউনিয়নের ৫নং ওয়ার্ডের টিলাপাড়া গ্রামের ইয়াকুব আলীর ছেলে। তার বিরুদ্ধে রয়েছে ভয়াবহ ২টি হত্যা মামলা, ১টি অস্ত্র মামলা ও ২টি মারামারির মামলা। একাধিক মামলায় সে ইতোমধ্যে তিন বছরের সাজাপ্রাপ্ত আসামি।
পুলিশ জানায়, গ্রেপ্তার এড়াতে মাহবুব আলম দীর্ঘদিন ধরে আত্মগোপনে ছিল এবং নানা ছদ্মবেশে স্থান পরিবর্তন করে পালিয়ে বেড়াচ্ছিল। শেষ পর্যন্ত আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তৎপরতা ও ধারাবাহিক অভিযানের মুখে ধরা পড়ে সে।
পটিয়া থানার ওসি নুরুজ্জামান বলেন, ‘এই দুষ্কৃতকারী দীর্ঘদিন ধরে আইনের চোখ ফাঁকি দিয়ে পালিয়ে ছিল। তাকে গ্রেপ্তার করে আমরা একটি বড় চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করেছি। তার গ্রেপ্তারের মধ্য দিয়ে একাধিক মামলার বিচারিক প্রক্রিয়া তরান্বিত হবে।’
আইনশৃঙ্খলা বাহিনী জানিয়েছে, চট্টগ্রাম অঞ্চলে অপরাধী চক্র দমনে এ ধরনের অভিযান আরও জোরদার করা হবে।
শুক্রবার, ২৫ জুলাই ২০২৫
পটিয়ায় হত্যা, অস্ত্র মারামারিসহ পাঁচ মামলার সাজাপ্রাপ্ত আসামি দীর্ঘদিন ধরে গা-ঢাকা দিয়ে থাকা পলাতক আসামি মাহবুব আলম ওরফে বাচা গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় পটিয়া থানা ও চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের একটি যৌথ দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে চট্টগ্রাম নগরের চাঁন্দগাঁও এলাকায় বিশেষ অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করে।
মাহবুব আলম চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলার দক্ষিণ খরনা ইউনিয়নের ৫নং ওয়ার্ডের টিলাপাড়া গ্রামের ইয়াকুব আলীর ছেলে। তার বিরুদ্ধে রয়েছে ভয়াবহ ২টি হত্যা মামলা, ১টি অস্ত্র মামলা ও ২টি মারামারির মামলা। একাধিক মামলায় সে ইতোমধ্যে তিন বছরের সাজাপ্রাপ্ত আসামি।
পুলিশ জানায়, গ্রেপ্তার এড়াতে মাহবুব আলম দীর্ঘদিন ধরে আত্মগোপনে ছিল এবং নানা ছদ্মবেশে স্থান পরিবর্তন করে পালিয়ে বেড়াচ্ছিল। শেষ পর্যন্ত আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তৎপরতা ও ধারাবাহিক অভিযানের মুখে ধরা পড়ে সে।
পটিয়া থানার ওসি নুরুজ্জামান বলেন, ‘এই দুষ্কৃতকারী দীর্ঘদিন ধরে আইনের চোখ ফাঁকি দিয়ে পালিয়ে ছিল। তাকে গ্রেপ্তার করে আমরা একটি বড় চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করেছি। তার গ্রেপ্তারের মধ্য দিয়ে একাধিক মামলার বিচারিক প্রক্রিয়া তরান্বিত হবে।’
আইনশৃঙ্খলা বাহিনী জানিয়েছে, চট্টগ্রাম অঞ্চলে অপরাধী চক্র দমনে এ ধরনের অভিযান আরও জোরদার করা হবে।