ঢলের পানিতে ভেসে যাওয়া কাঠের সাঁকোর স্থলে সাধারণের হাতেই নির্মাণ হলো চলার পথ। হবিগঞ্জের চুনারুঘাটে মাইজগাঁও খালের ওপর নিজেদের সামর্থ্যমতো সাঁকো বানালেন রানীগাঁওয়ের বাসিন্দারা। এই খালের ওপর অস্থায়ী সাঁকোটি বানানোর কাজ সম্পন্ন করে আনন্দ উল্লাস করছে তারা। তাদের দীর্ঘদিনের দাবি একটা স্থায়ী পাকা সেতুর। মিরাশী বাজার-গরমছড়ি সড়কের মাইজগাঁও খালের এই অংশ পারাপারের একমাত্র পথ এটি। গত মঙ্গলবার সকাল থেকে টানা কাজ করে অর্ধশতাধিক স্থানীয় বাসিন্দা এ কাজ করেন। যার নেতৃত্বে ছিলেন হারুনুর রশীদ নামে এক বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া শিক্ষার্থী। কাজের সহযোগিতায় পাশে ছিলেন স্থানীয় বন বিভাগের কর্মকর্তারাও। হারুনুর রশীদ জানান, ঘটনার পর ইউপি চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান ও সংশ্লিষ্ট ইউপি সদস্যকে অবগত করা হলে তারা জানান, ওই স্থানে একটি পাকা সেতুর অনুমোদন হয়েছে এবং খুব শিগগির টেন্ডার আহ্বান করে নির্মাণকাজ শুরু হবে। তবে তিন দিনেও কোনো অস্থায়ী ব্যবস্থা না থাকায় গ্রামবাসী ঝুঁকি নিয়ে সাঁকো নির্মাণের সিদ্ধান্ত নেন।
শুক্রবার, ২৫ জুলাই ২০২৫
ঢলের পানিতে ভেসে যাওয়া কাঠের সাঁকোর স্থলে সাধারণের হাতেই নির্মাণ হলো চলার পথ। হবিগঞ্জের চুনারুঘাটে মাইজগাঁও খালের ওপর নিজেদের সামর্থ্যমতো সাঁকো বানালেন রানীগাঁওয়ের বাসিন্দারা। এই খালের ওপর অস্থায়ী সাঁকোটি বানানোর কাজ সম্পন্ন করে আনন্দ উল্লাস করছে তারা। তাদের দীর্ঘদিনের দাবি একটা স্থায়ী পাকা সেতুর। মিরাশী বাজার-গরমছড়ি সড়কের মাইজগাঁও খালের এই অংশ পারাপারের একমাত্র পথ এটি। গত মঙ্গলবার সকাল থেকে টানা কাজ করে অর্ধশতাধিক স্থানীয় বাসিন্দা এ কাজ করেন। যার নেতৃত্বে ছিলেন হারুনুর রশীদ নামে এক বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া শিক্ষার্থী। কাজের সহযোগিতায় পাশে ছিলেন স্থানীয় বন বিভাগের কর্মকর্তারাও। হারুনুর রশীদ জানান, ঘটনার পর ইউপি চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান ও সংশ্লিষ্ট ইউপি সদস্যকে অবগত করা হলে তারা জানান, ওই স্থানে একটি পাকা সেতুর অনুমোদন হয়েছে এবং খুব শিগগির টেন্ডার আহ্বান করে নির্মাণকাজ শুরু হবে। তবে তিন দিনেও কোনো অস্থায়ী ব্যবস্থা না থাকায় গ্রামবাসী ঝুঁকি নিয়ে সাঁকো নির্মাণের সিদ্ধান্ত নেন।