সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলায় ফেইসবুকে ভিডিও পোস্ট করা নিয়ে বিরোধের জেরে সংঘর্ষে রুবেল মিয়া (২৬) নামে এক যুবক নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় তাঁর চাচাতো ভাই সুলতান মিয়া (৩৫) গুরুতর আহত হয়ে সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
শুক্রবার (২৫ জুলাই) সকালে উপজেলার কলকলিয়া ইউনিয়নের সুনুখাই (লতিফ নগর) গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহত রুবেল মিয়া ওই গ্রামের মৃত ইউনুস আলীর ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সুনুখাই গ্রামের মৃত জুনাব আলীর ছেলে মনির মিয়া (৫০) প্রায়ই টিকটক ও অন্যান্য ভিডিও তৈরি করে সেগুলো ফেইসবুকে পোস্ট করতেন। এসব ভিডিও গ্রামবাসীর সম্মানহানির কারণ হচ্ছে দাবি করে রুবেল মিয়া তাঁকে ভিডিও পোস্ট না করতে নিষেধ করেন। এ নিয়ে রুবেল ও মনিরের মধ্যে পূর্ব থেকেই উত্তেজনা চলছিল।
শুক্রবার সকাল ১০টার দিকে কথাকাটাকাটির একপর্যায়ে রুবেল মিয়া ও তাঁর চাচাতো ভাই সুলতান মিয়াকে মারধর করেন মনির ও তাঁর লোকজন। স্থানীয়রা তাঁদের উদ্ধার করে জগন্নাথপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে জরুরি বিভাগের চিকিৎসক রুবেলকে মৃত ঘোষণা করেন।
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ডা. মোহাম্মদ বদরুদ্দোজা বলেন,
> “রুবেলকে হাসপাতালে নিয়ে আসার আগেই তাঁর মৃত্যু হয়েছে। আহত সুলতান মিয়ার অবস্থাও গুরুতর হওয়ায় তাঁকে সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেলে পাঠানো হয়েছে।”
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জগন্নাথপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মাহফুজ ইমতিয়াজ ভূঁঞা বলেন,
> “ফেইসবুকে ভিডিও পোস্ট নিয়ে বিরোধ থেকেই এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। নিহতের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।”
তিনি আরও জানান, ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের আটকে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
শনিবার, ২৬ জুলাই ২০২৫
সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলায় ফেইসবুকে ভিডিও পোস্ট করা নিয়ে বিরোধের জেরে সংঘর্ষে রুবেল মিয়া (২৬) নামে এক যুবক নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় তাঁর চাচাতো ভাই সুলতান মিয়া (৩৫) গুরুতর আহত হয়ে সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
শুক্রবার (২৫ জুলাই) সকালে উপজেলার কলকলিয়া ইউনিয়নের সুনুখাই (লতিফ নগর) গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহত রুবেল মিয়া ওই গ্রামের মৃত ইউনুস আলীর ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সুনুখাই গ্রামের মৃত জুনাব আলীর ছেলে মনির মিয়া (৫০) প্রায়ই টিকটক ও অন্যান্য ভিডিও তৈরি করে সেগুলো ফেইসবুকে পোস্ট করতেন। এসব ভিডিও গ্রামবাসীর সম্মানহানির কারণ হচ্ছে দাবি করে রুবেল মিয়া তাঁকে ভিডিও পোস্ট না করতে নিষেধ করেন। এ নিয়ে রুবেল ও মনিরের মধ্যে পূর্ব থেকেই উত্তেজনা চলছিল।
শুক্রবার সকাল ১০টার দিকে কথাকাটাকাটির একপর্যায়ে রুবেল মিয়া ও তাঁর চাচাতো ভাই সুলতান মিয়াকে মারধর করেন মনির ও তাঁর লোকজন। স্থানীয়রা তাঁদের উদ্ধার করে জগন্নাথপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে জরুরি বিভাগের চিকিৎসক রুবেলকে মৃত ঘোষণা করেন।
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ডা. মোহাম্মদ বদরুদ্দোজা বলেন,
> “রুবেলকে হাসপাতালে নিয়ে আসার আগেই তাঁর মৃত্যু হয়েছে। আহত সুলতান মিয়ার অবস্থাও গুরুতর হওয়ায় তাঁকে সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেলে পাঠানো হয়েছে।”
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জগন্নাথপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মাহফুজ ইমতিয়াজ ভূঁঞা বলেন,
> “ফেইসবুকে ভিডিও পোস্ট নিয়ে বিরোধ থেকেই এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। নিহতের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।”
তিনি আরও জানান, ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের আটকে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।