খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলার পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান জিরুনা ত্রিপুরার বিরুদ্ধে স্বেচ্ছাচারিতা, অসদাচারণ ও দুর্নীতির তদন্ত আগামী ৩০ জুলাই হতে শুরু হচ্ছে। পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব অতুল সরকার স্বাক্ষরিত এক নোটিসে খাগড়াছড়ি সার্কিট হাউজে তার বিরুদ্ধে তথ্য-প্রমাণ নিয়ে হাজির হতে বলা হয়েছে।
উক্ত নোটিস বলা হয়, খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান দায়িত্ব থেকে বিরত থাকা জিরুনা ত্রিপুরার বিরুদ্ধে খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের সব সদস্য পার্বত্য জেলা পরিষদ আইন, ১৯৮৯-এর ১২(২) ধারা মোতাবেক অনাস্থা প্রস্তাব আনয়ন করা হয়েছে। অনাস্থা প্রস্তাবে তার বিরুদ্ধে স্বেচ্ছাচারিতা, অসদাচরণ ও দুর্নীতির অভিযোগ উত্থাপন করা হয়েছে। বর্ণিত অভিযোগসমূহের বিষয়ে সরেজমিনে তদন্ত অনুষ্ঠিত হবে।
গত ৭ জুলাই অসদাচারণ ও দুর্নীতির অভিযোগে খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জিরুনা ত্রিপুরাকে পরিষদের সব কার্যক্রম থেকে বিরত থাকতে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব তাসলীমা বেগম স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে নির্দেশ দেন।
তার একদিন পর ৮ জুলাই পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব তাসলীমা বেগম স্বাক্ষরিত এক পরিপত্রে খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদ আইন-এর ১৪ ধারায় পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের সদস্য শেফালিকা ত্রিপুরাকে খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের অস্থায়ী চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব দেয়া হয়।
শনিবার, ২৬ জুলাই ২০২৫
খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলার পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান জিরুনা ত্রিপুরার বিরুদ্ধে স্বেচ্ছাচারিতা, অসদাচারণ ও দুর্নীতির তদন্ত আগামী ৩০ জুলাই হতে শুরু হচ্ছে। পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব অতুল সরকার স্বাক্ষরিত এক নোটিসে খাগড়াছড়ি সার্কিট হাউজে তার বিরুদ্ধে তথ্য-প্রমাণ নিয়ে হাজির হতে বলা হয়েছে।
উক্ত নোটিস বলা হয়, খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান দায়িত্ব থেকে বিরত থাকা জিরুনা ত্রিপুরার বিরুদ্ধে খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের সব সদস্য পার্বত্য জেলা পরিষদ আইন, ১৯৮৯-এর ১২(২) ধারা মোতাবেক অনাস্থা প্রস্তাব আনয়ন করা হয়েছে। অনাস্থা প্রস্তাবে তার বিরুদ্ধে স্বেচ্ছাচারিতা, অসদাচরণ ও দুর্নীতির অভিযোগ উত্থাপন করা হয়েছে। বর্ণিত অভিযোগসমূহের বিষয়ে সরেজমিনে তদন্ত অনুষ্ঠিত হবে।
গত ৭ জুলাই অসদাচারণ ও দুর্নীতির অভিযোগে খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জিরুনা ত্রিপুরাকে পরিষদের সব কার্যক্রম থেকে বিরত থাকতে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব তাসলীমা বেগম স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে নির্দেশ দেন।
তার একদিন পর ৮ জুলাই পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব তাসলীমা বেগম স্বাক্ষরিত এক পরিপত্রে খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদ আইন-এর ১৪ ধারায় পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের সদস্য শেফালিকা ত্রিপুরাকে খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের অস্থায়ী চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব দেয়া হয়।