মঠবাড়িয়া (পিরোজপুর) : বিদ্যালয়ের সম্মুখে বেহাল অবস্থায় ভাঙ্গা ব্রিজ -সংবাদ
পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া উপজেলার বেতমোর ইউনিয়নের পূর্ব রাজপাড়া গ্রামের পোল্লাদের খালের ওপর নির্মিত মোতাহার উদ্দিন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সমুখে শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা ভাঙা স্লীপার ব্রীজ (ক্রসবিম সেতু) দিয়ে জীবনের ঝুঁকি দিয়ে যাতায়াত করে পাঠদান করছেন। এ ছাড়াও প্রাতিদিন ওই ব্রীজ দিয়ে শত শত মানুষ যাতায়াত করলেও সংশ্লিষ্ট বর্তৃপক্ষের মেরামত করার কোন উদ্যোগ নেই। অভিভাবকরা সন্তানদের পাঠদানের জন্য বিদ্যালয় পাঠিয়ে দিয়ে সব সময় শাষ্কিত থাকেন। কারণ তাদের অধিকাংশ সন্তনরা সাঁতার জানে না।
জানা গেছে, জেলা পরিষদের অর্থায়নে বেতমোর ইউনিয়ন পরিষদ সাম্প্রতিকালে পেল্লাদর খালের ওপর স্লীপার ব্রীজটি নির্মাণ করেন। এরপর কয়েক বছর যেতে না যেতেই ভেঙে পড়ে। দীর্ঘ এক বছর অতিবাহিত হলেও বেহাল অবস্থায় পড়ে থাকা ভাঙা ব্রিজটি সংস্কারের কোন উদ্যোগ গ্রহণ না করায় ওই বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীর সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে। বর্তমানে বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীর সংখ্যা মত্র ৫৮ জন। এদিকে অভিভাবকরা সন্তানদের ভবিষৎ নিয়ে শংকার মধ্যে দিয়ে কাটাচ্ছেন। সাবেক ইউনিয়ন চেয়ারম্যান ও সুলতান মিয়া জানান, দুর্যোগ ব্যবস্থপনা ও ত্রাণ মন্ত্রনালয় কর্তৃক ৪০ ফুট একটি ব্রিজ নির্মাণ করলে শিক্ষক-শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও এলাকাবাসী ভোগান্তির লাঘব হবে। উপজেলা সহকারি শিক্ষা কর্মকতা মো. হেমায়েত গাজী জনান, ক্যাচমেন্ট এরিয়া এবং শিক্ষার্থীদের সুষ্ঠু শিক্ষার পরিবেশের ক্ষেত্রে ব্রিজটি স্থানীয় সরকারের দ্রুত সংস্কারের বিকল্প নেই। এ বিষয় উপজেলা নির্বাহী কর্মকতা আব্দুল কাইয়ূম গনমাধ্যমকে জানান, ব্রিজটি দিয়ে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা যাতায়াত করছেন। সে কারণে গুরুত্বদিয়ে ব্রিজটি খুব শীঘ্রই মেরামত করা হবে।
মঠবাড়িয়া (পিরোজপুর) : বিদ্যালয়ের সম্মুখে বেহাল অবস্থায় ভাঙ্গা ব্রিজ -সংবাদ
শনিবার, ২৬ জুলাই ২০২৫
পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া উপজেলার বেতমোর ইউনিয়নের পূর্ব রাজপাড়া গ্রামের পোল্লাদের খালের ওপর নির্মিত মোতাহার উদ্দিন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সমুখে শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা ভাঙা স্লীপার ব্রীজ (ক্রসবিম সেতু) দিয়ে জীবনের ঝুঁকি দিয়ে যাতায়াত করে পাঠদান করছেন। এ ছাড়াও প্রাতিদিন ওই ব্রীজ দিয়ে শত শত মানুষ যাতায়াত করলেও সংশ্লিষ্ট বর্তৃপক্ষের মেরামত করার কোন উদ্যোগ নেই। অভিভাবকরা সন্তানদের পাঠদানের জন্য বিদ্যালয় পাঠিয়ে দিয়ে সব সময় শাষ্কিত থাকেন। কারণ তাদের অধিকাংশ সন্তনরা সাঁতার জানে না।
জানা গেছে, জেলা পরিষদের অর্থায়নে বেতমোর ইউনিয়ন পরিষদ সাম্প্রতিকালে পেল্লাদর খালের ওপর স্লীপার ব্রীজটি নির্মাণ করেন। এরপর কয়েক বছর যেতে না যেতেই ভেঙে পড়ে। দীর্ঘ এক বছর অতিবাহিত হলেও বেহাল অবস্থায় পড়ে থাকা ভাঙা ব্রিজটি সংস্কারের কোন উদ্যোগ গ্রহণ না করায় ওই বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীর সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে। বর্তমানে বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীর সংখ্যা মত্র ৫৮ জন। এদিকে অভিভাবকরা সন্তানদের ভবিষৎ নিয়ে শংকার মধ্যে দিয়ে কাটাচ্ছেন। সাবেক ইউনিয়ন চেয়ারম্যান ও সুলতান মিয়া জানান, দুর্যোগ ব্যবস্থপনা ও ত্রাণ মন্ত্রনালয় কর্তৃক ৪০ ফুট একটি ব্রিজ নির্মাণ করলে শিক্ষক-শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও এলাকাবাসী ভোগান্তির লাঘব হবে। উপজেলা সহকারি শিক্ষা কর্মকতা মো. হেমায়েত গাজী জনান, ক্যাচমেন্ট এরিয়া এবং শিক্ষার্থীদের সুষ্ঠু শিক্ষার পরিবেশের ক্ষেত্রে ব্রিজটি স্থানীয় সরকারের দ্রুত সংস্কারের বিকল্প নেই। এ বিষয় উপজেলা নির্বাহী কর্মকতা আব্দুল কাইয়ূম গনমাধ্যমকে জানান, ব্রিজটি দিয়ে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা যাতায়াত করছেন। সে কারণে গুরুত্বদিয়ে ব্রিজটি খুব শীঘ্রই মেরামত করা হবে।