গাইবান্ধার সাদুল্লাপুর উপজেলার জয়েনপুর গ্রামের নাইম মিয়া নামের এক যুবক ভূমিহীন পরিবারের এক কিশোরীকে ধর্ষণ ও গর্ভপাত ঘটিয়েছে। এ ঘটনায় থানায় মামলা দায়ের হওয়ায় আসামির পরিবার বাদিকে রাস্তা থেকে উঠিয়ে নিয়ে মারধর করে উল্টো মিথ্যা চুরির মামলা দিয়েছে। এই মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করাসহ অবিলম্বে ধর্ষক নাইমকে গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন করেছে এলাকাবাসী।
শনিবার,(২৬ জুলাই ২০২৫) সকাল ১১টার দিকে সাদুল্লাপুর পাবলিক লাইব্রেরি অ্যান্ড ক্লাবের সামনে অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন, ভূমিহীন নেতা কামরুল ইসলাম, স্থানীয় ব্যবসায়ী আজাহার আলী, মাছুদ মিয়া, খলিলুর রহমান, ভিকটিমের নানা, বাবা ও মাসহ অনেকে। বক্তারা বলেন, সাদুল্লাপুর উপজেলার বনগ্রাম ইউনিয়নের জয়েনপুর গ্রামের শহিদ মিয়ার ছেলে নাইম মিয়া একই গ্রামের এক কিশোরীকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করেছে। এ ঘটনায় অন্তঃস্বত্ত্বা হয়ে পড়লে ধর্ষক নাইম ও তার পরিবার কৌশলে এই কিশোরীর গর্ভপাত ঘটায়। এ নিয়ে কিশোরীর মা জেলেখা বেগম বাদী হয়ে সাদুল্লাপুর থানায় মামলা দায়ের করেন। আর এই মামলা উঠিয়ে নেওয়ার জন্য ধর্ষকের বাবা শহিদ মিয়াসহ আরও অনেকে বাদী জেলেখা বেগম ও তার ভাগনি জামাইকে পরিকল্পিতভাবে রাস্তা থেকে উঠিয়ে বাড়িতে নিয়ে বেধড়ক মারপিট করেছে শহিদ মিয়া তার লোকজন। তখন খবর পেয়ে থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে গুরুতর আহত জেলেখাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করায়। এদিকে উল্টো থানার ওসির সঙ্গে আঁতাত করে জেলেখাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা চুরি মামলা দিয়েছে শহিদের স্ত্রী শারমিন আক্তার। অথচ শারমিনের এই এজাহার তদন্ত ছাড়াই মামলা হিসেবে রুজু করেছে ওসি।
রহস্যজনকভাবে ধর্ষককে গ্রেপ্তার না করা এবং ধর্ষিতার পরিবারের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা হওয়া চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে তারা। সেইসঙ্গে ধর্ষক নাইমের পরিবারের হুমকিতে বাড়িছাড়া হয়ে বেড়াচ্ছে ধর্ষিতার পরিবার। তাই অবিলম্বে ধর্ষক নাইমকে গ্রেপ্তারসহ বিবাদী শহিদ মিয়া গংদের মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার এবং ন্যায়বিচারের দাবি জানান এই বক্তারা।
শনিবার, ২৬ জুলাই ২০২৫
গাইবান্ধার সাদুল্লাপুর উপজেলার জয়েনপুর গ্রামের নাইম মিয়া নামের এক যুবক ভূমিহীন পরিবারের এক কিশোরীকে ধর্ষণ ও গর্ভপাত ঘটিয়েছে। এ ঘটনায় থানায় মামলা দায়ের হওয়ায় আসামির পরিবার বাদিকে রাস্তা থেকে উঠিয়ে নিয়ে মারধর করে উল্টো মিথ্যা চুরির মামলা দিয়েছে। এই মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করাসহ অবিলম্বে ধর্ষক নাইমকে গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন করেছে এলাকাবাসী।
শনিবার,(২৬ জুলাই ২০২৫) সকাল ১১টার দিকে সাদুল্লাপুর পাবলিক লাইব্রেরি অ্যান্ড ক্লাবের সামনে অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন, ভূমিহীন নেতা কামরুল ইসলাম, স্থানীয় ব্যবসায়ী আজাহার আলী, মাছুদ মিয়া, খলিলুর রহমান, ভিকটিমের নানা, বাবা ও মাসহ অনেকে। বক্তারা বলেন, সাদুল্লাপুর উপজেলার বনগ্রাম ইউনিয়নের জয়েনপুর গ্রামের শহিদ মিয়ার ছেলে নাইম মিয়া একই গ্রামের এক কিশোরীকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করেছে। এ ঘটনায় অন্তঃস্বত্ত্বা হয়ে পড়লে ধর্ষক নাইম ও তার পরিবার কৌশলে এই কিশোরীর গর্ভপাত ঘটায়। এ নিয়ে কিশোরীর মা জেলেখা বেগম বাদী হয়ে সাদুল্লাপুর থানায় মামলা দায়ের করেন। আর এই মামলা উঠিয়ে নেওয়ার জন্য ধর্ষকের বাবা শহিদ মিয়াসহ আরও অনেকে বাদী জেলেখা বেগম ও তার ভাগনি জামাইকে পরিকল্পিতভাবে রাস্তা থেকে উঠিয়ে বাড়িতে নিয়ে বেধড়ক মারপিট করেছে শহিদ মিয়া তার লোকজন। তখন খবর পেয়ে থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে গুরুতর আহত জেলেখাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করায়। এদিকে উল্টো থানার ওসির সঙ্গে আঁতাত করে জেলেখাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা চুরি মামলা দিয়েছে শহিদের স্ত্রী শারমিন আক্তার। অথচ শারমিনের এই এজাহার তদন্ত ছাড়াই মামলা হিসেবে রুজু করেছে ওসি।
রহস্যজনকভাবে ধর্ষককে গ্রেপ্তার না করা এবং ধর্ষিতার পরিবারের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা হওয়া চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে তারা। সেইসঙ্গে ধর্ষক নাইমের পরিবারের হুমকিতে বাড়িছাড়া হয়ে বেড়াচ্ছে ধর্ষিতার পরিবার। তাই অবিলম্বে ধর্ষক নাইমকে গ্রেপ্তারসহ বিবাদী শহিদ মিয়া গংদের মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার এবং ন্যায়বিচারের দাবি জানান এই বক্তারা।